ঈদের আর মাত্র ৯ দিন বাকি। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ-উল-ফিতর। আর ঈদের আনন্দ পরিপূর্ণ করতে শহর ও গ্রামের সব বয়সের মানুষের চাই নতুন পোষাক। শুধু নতুন পোষাক হলেই চলবে না, তা হতে হবে সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও পছন্দনীয়। এরই মধ্যে ভিড় বেড়ে গেছে দুমকি উপজেলার ঐতিহ্যবাহী পিরতলা বাজারের মার্কেট গুলোতে। পোশাকের পাশাপাশি নানা কিছুর কেনাকাটা চলছে। প্রতিদিন ক্রেতারা ছুটে আসছেন নিজেদের পছন্দের বিভিন্ন ধরনের পোশাক কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। সব মিলিয়ে পোশাক , কসমেটিকস, জুতার পাশাপাশি মুদি দোকানেও জমে উঠেছে ঈদ বাজারের কেনাকাটা।ক্রেতা ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, যারা ঈদে পরিবারের সদস্যদের কেনাকাটার ঝামেলা এড়িয়ে স্বস্তিতে থাকতে চাচ্ছেন, তারা রমজানের শুরুতেই কেনাকাটা করতে দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন মার্কেটে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের সরব উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।সরেজমিনে উপজেলার পিরতলা বাজার, নতুন বাজার, আল মামুন সুপার মার্কেট, ভার্সিটির ফার্স্ট গেট, থানা ব্রীজসহ বেশ কয়েকটি মার্কেটের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, সকাল ১০টা হতে বিকেল পর্যন্ত এবং ইফতারের পর হতে রাত পর্যন্ত সময়টাকে মানুষ বেশি বেছে নিয়েছে ঈদের কেনাকাটার জন্য। বিশেষ করে মহিলা, যুবক, তরুণ-তরুণীদের পদচারনায় এসব মার্কেটগুলো বেশ মুখর হয়ে উঠেছে। ঈদকে কেন্দ্র করে উপজেলার ব্যাবসায়ীরা এখন ব্যস্ত সময় পার করছে।পিরতলা বাজারের ইমান বস্ত্রালয়, মা জননী ফ্যাশন , পালকি, জুনায়েদ ফ্যাশন, মাসুদ রানা ফ্যাশন, মেসার্স শাহিন গাজী বস্ত্রালয়, জোনাকি ব¯সত্রালয়ের মালিকসহ বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবছর আগেভাগেই রমজানের শুরু থেকেই ঈদের কেনাবেচা বাড়তে শুরু হয়েছে, যা চলবে চাঁদরাত পর্যন্ত। তারা ঈদের আকর্ষনীয় পোষাক সংগ্রহ করেছে। যার মধ্যে শাড়ি, থ্রিপিচ, পাঞ্জামী, শার্ট, প্যান্টসহ ছোট ও বড়দের নানা ধরনের দেশী পোশাকের পাশাপাশি রয়েছে ভারতীয় ও পাকিস্তানী, কাশ্মেরী পোশাকের বিপুল সমাহার। নানা নামের এ সব পোশাক কিনতে নারীসহ, কিশোর- কিশোরী, তরুন -তরুনীরা বেশ আগ্রহী।উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকার মার্কেট ও দোকানগুলোতে দোকানীরা তাদের দোকান সাজিয়েছেন বিভিন্ন জনপ্রিয় মুভি ও সিরিয়ালের নাম অনুসারে দেশ বিদেশী পোশাকে। পিরতলা বাজার বনিক সমিতি রীতিমত আলোক সজ্জা ও করেছেন। অপরদিকে দর্জি দোকানগুলো মহাব্যস্ত। ঈদকে সামনে রেখে গভীর রাত পর্যন্ত ঘুরছে দর্জি ঘরের চাকা। নাওয়া খাওয়ার সময় নেই দর্জিদের। কারন পছন্দের মত পোষাক বানাতে তরুন তরুনীরা ভীড় করছে দর্জি দোকানগুলোতে। ইতোমধ্যে অধিকাংশ দর্জি ব্যবসায়ীরা অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। পোশাকের পাশাপাশি জুতা স্যান্ডেল ও কসমেটিক্সএর দোকানে বেচাকেনা বেশ জমজমাট।
বিদেশী ব্যান্ডের পাশাপাশি দেশী জুতা স্যান্ডেলের প্রতি চাহিদা রয়েছে ক্রেতাদের। পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে চুড়ি কিংবা অন্যান্য প্রসাধনী কিনতে কসমেটিক্স দোকানগুলোতে ভীড় করছেন নারীরা।
সব মিলিয়ে জামাকাপড়, পোশাক, জুতা ও কসমেটিক্সএর দোকানে ভীড় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত।দুমকি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন জানান, ঈদ বাজার ঘিরে পুলিশ ও সাদা পোশাকে নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে আছেন। ‘ঈদের কেনাকাটা ঘিরে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। পুলিশ উপজেলার মার্কেটগুলো সামনে সতর্ক অবস্থানে আছে। যেকোনো ধরনের অপরাধ, চুরি-ছিনতাই ও জাল টাকা ঠেকাতে পুলিশ সতর্ক রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
ঈদের আর মাত্র ৯ দিন বাকি। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ-উল-ফিতর। আর ঈদের আনন্দ পরিপূর্ণ করতে শহর ও গ্রামের সব বয়সের মানুষের চাই নতুন পোষাক। শুধু নতুন পোষাক হলেই চলবে না, তা হতে হবে সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও পছন্দনীয়। এরই মধ্যে ভিড় বেড়ে গেছে দুমকি উপজেলার ঐতিহ্যবাহী পিরতলা বাজারের মার্কেট গুলোতে। পোশাকের পাশাপাশি নানা কিছুর কেনাকাটা চলছে। প্রতিদিন ক্রেতারা ছুটে আসছেন নিজেদের পছন্দের বিভিন্ন ধরনের পোশাক কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। সব মিলিয়ে পোশাক , কসমেটিকস, জুতার পাশাপাশি মুদি দোকানেও জমে উঠেছে ঈদ বাজারের কেনাকাটা।ক্রেতা ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, যারা ঈদে পরিবারের সদস্যদের কেনাকাটার ঝামেলা এড়িয়ে স্বস্তিতে থাকতে চাচ্ছেন, তারা রমজানের শুরুতেই কেনাকাটা করতে দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন মার্কেটে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের সরব উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।সরেজমিনে উপজেলার পিরতলা বাজার, নতুন বাজার, আল মামুন সুপার মার্কেট, ভার্সিটির ফার্স্ট গেট, থানা ব্রীজসহ বেশ কয়েকটি মার্কেটের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, সকাল ১০টা হতে বিকেল পর্যন্ত এবং ইফতারের পর হতে রাত পর্যন্ত সময়টাকে মানুষ বেশি বেছে নিয়েছে ঈদের কেনাকাটার জন্য। বিশেষ করে মহিলা, যুবক, তরুণ-তরুণীদের পদচারনায় এসব মার্কেটগুলো বেশ মুখর হয়ে উঠেছে। ঈদকে কেন্দ্র করে উপজেলার ব্যাবসায়ীরা এখন ব্যস্ত সময় পার করছে।পিরতলা বাজারের ইমান বস্ত্রালয়, মা জননী ফ্যাশন , পালকি, জুনায়েদ ফ্যাশন, মাসুদ রানা ফ্যাশন, মেসার্স শাহিন গাজী বস্ত্রালয়, জোনাকি ব¯সত্রালয়ের মালিকসহ বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এবছর আগেভাগেই রমজানের শুরু থেকেই ঈদের কেনাবেচা বাড়তে শুরু হয়েছে, যা চলবে চাঁদরাত পর্যন্ত। তারা ঈদের আকর্ষনীয় পোষাক সংগ্রহ করেছে। যার মধ্যে শাড়ি, থ্রিপিচ, পাঞ্জামী, শার্ট, প্যান্টসহ ছোট ও বড়দের নানা ধরনের দেশী পোশাকের পাশাপাশি রয়েছে ভারতীয় ও পাকিস্তানী, কাশ্মেরী পোশাকের বিপুল সমাহার। নানা নামের এ সব পোশাক কিনতে নারীসহ, কিশোর- কিশোরী, তরুন -তরুনীরা বেশ আগ্রহী।উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকার মার্কেট ও দোকানগুলোতে দোকানীরা তাদের দোকান সাজিয়েছেন বিভিন্ন জনপ্রিয় মুভি ও সিরিয়ালের নাম অনুসারে দেশ বিদেশী পোশাকে। পিরতলা বাজার বনিক সমিতি রীতিমত আলোক সজ্জা ও করেছেন। অপরদিকে দর্জি দোকানগুলো মহাব্যস্ত। ঈদকে সামনে রেখে গভীর রাত পর্যন্ত ঘুরছে দর্জি ঘরের চাকা। নাওয়া খাওয়ার সময় নেই দর্জিদের। কারন পছন্দের মত পোষাক বানাতে তরুন তরুনীরা ভীড় করছে দর্জি দোকানগুলোতে। ইতোমধ্যে অধিকাংশ দর্জি ব্যবসায়ীরা অর্ডার নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। পোশাকের পাশাপাশি জুতা স্যান্ডেল ও কসমেটিক্সএর দোকানে বেচাকেনা বেশ জমজমাট।
বিদেশী ব্যান্ডের পাশাপাশি দেশী জুতা স্যান্ডেলের প্রতি চাহিদা রয়েছে ক্রেতাদের। পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে চুড়ি কিংবা অন্যান্য প্রসাধনী কিনতে কসমেটিক্স দোকানগুলোতে ভীড় করছেন নারীরা।
সব মিলিয়ে জামাকাপড়, পোশাক, জুতা ও কসমেটিক্সএর দোকানে ভীড় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত।দুমকি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন জানান, ঈদ বাজার ঘিরে পুলিশ ও সাদা পোশাকে নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে আছেন। ‘ঈদের কেনাকাটা ঘিরে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। পুলিশ উপজেলার মার্কেটগুলো সামনে সতর্ক অবস্থানে আছে। যেকোনো ধরনের অপরাধ, চুরি-ছিনতাই ও জাল টাকা ঠেকাতে পুলিশ সতর্ক রয়েছে।