ঝিনাইদহের মহেশপুরে সালিসে ডেকে নিয়ে বিএনপির এক কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিহত ব্যক্তি উপজেলার কাজীরবেড় ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য ও সামন্তা গ্রামের বাসিন্দা জাফর আলী।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি মেহেদী হাসান দাবি করেছেন, এ ঘটনার সঙ্গে স্থানীয় জামায়াত কর্মীরা জড়িত। বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জানান, গাছের মালিকানা নিয়ে জাফর আলীর সঙ্গে জামায়াত কর্মী আমির মোড়ল, সজীব হোসেন ও আব্বাস আলীর বিরোধ ছিল। বিরোধ মেটানোর জন্য বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সালিসের নামে তাঁকে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে পেটানো হয়, যার ফলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
ঘটনার পর সামন্তা গ্রামে বিএনপি সমর্থকেরা বিক্ষোভ মিছিল করেন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এলাকায় এখনো উত্তেজনা বিরাজ করছে। শুক্রবার বিকেল ৩টায় উপজেলা বিএনপি প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে।
অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি, তাঁরা ঘটনার পর থেকেই পলাতক। তবে মহেশপুর উপজেলা জামায়াতের আমির ফারুক হোসেন বলেছেন, “এটি সম্পূর্ণ স্থানীয় বিষয়, রাজনৈতিক কোনো সম্পর্ক নেই। সেখানে সব দলের লোকজন ছিলেন, জামায়াতের কর্মীদের দায়ী করা ঠিক নয়।”
এর আগে, ১২ মার্চ মহেশপুরে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষে ছয়জন আহত হয়েছিলেন। সেই উত্তেজনা কাটতে না কাটতেই নতুন করে বিএনপি কর্মী হত্যার অভিযোগ উঠল।
মহেশপুর থানার ওসি ফয়েজ উদ্দিন মৃধা জানিয়েছেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে এবং হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সালিসে ডেকে নিয়ে বিএনপির এক কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিহত ব্যক্তি উপজেলার কাজীরবেড় ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য ও সামন্তা গ্রামের বাসিন্দা জাফর আলী।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি মেহেদী হাসান দাবি করেছেন, এ ঘটনার সঙ্গে স্থানীয় জামায়াত কর্মীরা জড়িত। বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জানান, গাছের মালিকানা নিয়ে জাফর আলীর সঙ্গে জামায়াত কর্মী আমির মোড়ল, সজীব হোসেন ও আব্বাস আলীর বিরোধ ছিল। বিরোধ মেটানোর জন্য বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সালিসের নামে তাঁকে ডেকে নিয়ে নির্মমভাবে পেটানো হয়, যার ফলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
ঘটনার পর সামন্তা গ্রামে বিএনপি সমর্থকেরা বিক্ষোভ মিছিল করেন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এলাকায় এখনো উত্তেজনা বিরাজ করছে। শুক্রবার বিকেল ৩টায় উপজেলা বিএনপি প্রতিবাদ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে।
অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি, তাঁরা ঘটনার পর থেকেই পলাতক। তবে মহেশপুর উপজেলা জামায়াতের আমির ফারুক হোসেন বলেছেন, “এটি সম্পূর্ণ স্থানীয় বিষয়, রাজনৈতিক কোনো সম্পর্ক নেই। সেখানে সব দলের লোকজন ছিলেন, জামায়াতের কর্মীদের দায়ী করা ঠিক নয়।”
এর আগে, ১২ মার্চ মহেশপুরে বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষে ছয়জন আহত হয়েছিলেন। সেই উত্তেজনা কাটতে না কাটতেই নতুন করে বিএনপি কর্মী হত্যার অভিযোগ উঠল।
মহেশপুর থানার ওসি ফয়েজ উদ্দিন মৃধা জানিয়েছেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে এবং হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।