সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে নিখোঁজের ৫ দিন পর চাচা ভাতিজার ক্ষত বিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।
এলাকাবাসী ও পুলিশ মারফত জানা যায়, গত ৫ দিন আগে উপজেলার পাঙ্গাশী ইউনিয়নের বৈকন্ঠপুর গ্রামের বদিউজ্জামান শেখের ছেলে রিয়াজ উদ্দিন শেখ (২০) ও একই পরিবারের তোতা শেখের ছেলে হৃদয় শেখ (১৮) আপন চাচা ভাতিজা। গত ১৫ মার্চ রাত ১০ টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পরের দিন পরিবারের পক্ষ থেকে বদিউজ্জামান রায়গঞ্জ থানায় জিডি করেন। এরপর বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টার দিকে উপজেলার ধানগড়া - সিরাজগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের ভেড়াদহ ব্রিজের নিচে জমে থাকা কচুরিপানার মধ্যে ভাসমান জোড়া লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় গ্রামবাসী। রায়গঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে জোড়া লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ বিষয়ে নিহত রিয়াজ উদ্দিনের বড় ভাই আলামিনের স্ত্রী আলেয়া খাতুন সাংবাদিকদের জানান, চাচা ভাতিজা নিখোঁজের পর থেকে একাধিক ফোনের মাধ্যমে ১ লাখ টাকা স্বজনদের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করে। তারপর থেকে ঐ ফোন নম্বরগুলো বন্ধ পাওয়ায় তাদের সাথে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এবিষয়ে রায়গঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসাদুজ্জামান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে জোড়া লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছিল।
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ থেকে নিখোঁজের ৫ দিন পর চাচা ভাতিজার ক্ষত বিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।
এলাকাবাসী ও পুলিশ মারফত জানা যায়, গত ৫ দিন আগে উপজেলার পাঙ্গাশী ইউনিয়নের বৈকন্ঠপুর গ্রামের বদিউজ্জামান শেখের ছেলে রিয়াজ উদ্দিন শেখ (২০) ও একই পরিবারের তোতা শেখের ছেলে হৃদয় শেখ (১৮) আপন চাচা ভাতিজা। গত ১৫ মার্চ রাত ১০ টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পরের দিন পরিবারের পক্ষ থেকে বদিউজ্জামান রায়গঞ্জ থানায় জিডি করেন। এরপর বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টার দিকে উপজেলার ধানগড়া - সিরাজগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের ভেড়াদহ ব্রিজের নিচে জমে থাকা কচুরিপানার মধ্যে ভাসমান জোড়া লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয় গ্রামবাসী। রায়গঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে জোড়া লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ বিষয়ে নিহত রিয়াজ উদ্দিনের বড় ভাই আলামিনের স্ত্রী আলেয়া খাতুন সাংবাদিকদের জানান, চাচা ভাতিজা নিখোঁজের পর থেকে একাধিক ফোনের মাধ্যমে ১ লাখ টাকা স্বজনদের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করে। তারপর থেকে ঐ ফোন নম্বরগুলো বন্ধ পাওয়ায় তাদের সাথে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এবিষয়ে রায়গঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসাদুজ্জামান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে জোড়া লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছিল।