ডিমলার পল্লীতে সন্ত্রাসী কায়দায় বসতভিটা দখল করে নিয়েছে সংঘবদ্ধ দুর্বৃত্তরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের মধ্য কাকড়া গ্রামের মৃত কালা মামুদের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৬০) পৈত্রিক সূত্রে কাকড়া মৌজার এস, এ ৫৬৪ নং খতিয়ানের ২২১৩ নং দাগে ৭ শতক জমি প্রাপ্ত হইয়া দীর্ঘদিন যাবত বসতবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করে আসছেন। সম্প্রতি প্রতিবেশী মৃত মহির উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলাম (৩৫) সহ তার পাল্লাভুক্ত ১০-১৫ জন ব্যক্তি অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে অভিযোগকারী সহ তার পরিবারের লোকজনের অনুপস্থিতিতির সুযোগে বসতভিটা জবর দখলসহ চলাচল রাস্তা বন্ধ করে দেয়। শফিকুল বাড়িতে ফিরে ঘটনা দেখে প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলে তাকে মারপিট সহ জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়া হয়। ঘটনা বিষয়টি স্থানীয়ভাবে আপোষ মীমাংসার মাধ্যমে বসতভিটা উদ্ধারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। অবশেষে শফিকুল ইসলাম নিরুপায় হয়ে বসতভিটা উদ্ধারে নীলফামারী আদালতের আশ্রয় নেন। বর্তমানে উক্ত বসত ভিটায় দখলকারীরা পাকা স্থাপনা নির্মাণের চেষ্টা করছে। ঘটনাস্থলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিপক্ষরা এতই শক্তিশালী যে এলাকাবাসীর লোকজনের সামনেই ভুক্তভোগী পরিবারটিকে প্রকাশ্যে লাঠি সোটা নিয়ে ধাওয়া করে। ওই গ্রামের ইউনুস আলী জানান, জবর দখলকৃত ৭ শতক জমি দীর্ঘদিন যাবত শফিকুল ইসলাম বসতবাড়ি নির্মাণ সহ রাস্তা নির্মাণ করে পরিবারের লোকজন চলাচল করে আসছিল।একই গ্রামের মোস্তফা কামাল বলেন, শফিকুলের বসত ভিটাটি রবিউল গং চক্রটি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পেশি শক্তি বলে দখল করে। ভুক্তভোগী পরিবারের মধ্যে শফিকুল ইসলাম বলেন, আমার পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত বসত ভিটাটি উদ্ধারের জন্য নীলফামারী অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এম, আর-৬৭৬/২৪ নং মামলা করেছি। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। মামলার পর থেকে প্রতিপক্ষরা আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে পড়ায় আমি পরিবার পরিজন নিয়ে আতঙ্কে আছি। শুক্রবার তারা আবারও আমার পরিবারের ওপর হামলা করার চেষ্টা করে। আমার পরিবারকে রক্ষার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য কামনা করছি। তবে অভিযুক্ত রবিউল ইসলাম বলেন, আমরাও ওই জমিটি ত্রয় ও রেকর্ড মূলে মালিক।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
ডিমলার পল্লীতে সন্ত্রাসী কায়দায় বসতভিটা দখল করে নিয়েছে সংঘবদ্ধ দুর্বৃত্তরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের মধ্য কাকড়া গ্রামের মৃত কালা মামুদের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৬০) পৈত্রিক সূত্রে কাকড়া মৌজার এস, এ ৫৬৪ নং খতিয়ানের ২২১৩ নং দাগে ৭ শতক জমি প্রাপ্ত হইয়া দীর্ঘদিন যাবত বসতবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করে আসছেন। সম্প্রতি প্রতিবেশী মৃত মহির উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলাম (৩৫) সহ তার পাল্লাভুক্ত ১০-১৫ জন ব্যক্তি অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে অভিযোগকারী সহ তার পরিবারের লোকজনের অনুপস্থিতিতির সুযোগে বসতভিটা জবর দখলসহ চলাচল রাস্তা বন্ধ করে দেয়। শফিকুল বাড়িতে ফিরে ঘটনা দেখে প্রতিবাদ করার চেষ্টা করলে তাকে মারপিট সহ জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়া হয়। ঘটনা বিষয়টি স্থানীয়ভাবে আপোষ মীমাংসার মাধ্যমে বসতভিটা উদ্ধারের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। অবশেষে শফিকুল ইসলাম নিরুপায় হয়ে বসতভিটা উদ্ধারে নীলফামারী আদালতের আশ্রয় নেন। বর্তমানে উক্ত বসত ভিটায় দখলকারীরা পাকা স্থাপনা নির্মাণের চেষ্টা করছে। ঘটনাস্থলে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিপক্ষরা এতই শক্তিশালী যে এলাকাবাসীর লোকজনের সামনেই ভুক্তভোগী পরিবারটিকে প্রকাশ্যে লাঠি সোটা নিয়ে ধাওয়া করে। ওই গ্রামের ইউনুস আলী জানান, জবর দখলকৃত ৭ শতক জমি দীর্ঘদিন যাবত শফিকুল ইসলাম বসতবাড়ি নির্মাণ সহ রাস্তা নির্মাণ করে পরিবারের লোকজন চলাচল করে আসছিল।একই গ্রামের মোস্তফা কামাল বলেন, শফিকুলের বসত ভিটাটি রবিউল গং চক্রটি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পেশি শক্তি বলে দখল করে। ভুক্তভোগী পরিবারের মধ্যে শফিকুল ইসলাম বলেন, আমার পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত বসত ভিটাটি উদ্ধারের জন্য নীলফামারী অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এম, আর-৬৭৬/২৪ নং মামলা করেছি। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে। মামলার পর থেকে প্রতিপক্ষরা আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে পড়ায় আমি পরিবার পরিজন নিয়ে আতঙ্কে আছি। শুক্রবার তারা আবারও আমার পরিবারের ওপর হামলা করার চেষ্টা করে। আমার পরিবারকে রক্ষার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য কামনা করছি। তবে অভিযুক্ত রবিউল ইসলাম বলেন, আমরাও ওই জমিটি ত্রয় ও রেকর্ড মূলে মালিক।