চট্টগ্রামে চালের দাম বেড়েছে। বেড়েছে মুরগির দামও। তবে শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। চট্টগ্রাম মহানগরীর রিয়াজউদ্দিন কর্ণফুলী ও কয়েকটি বাজার ঘুরে ভোগ্যপণ্যের দামের এ চিত্র পাওয়া গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে ভোজ্যতেলের সরবরাহ বেড়েছে। বাজারে পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৮৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক লিটার বোতল ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা, দুই লিটার বোতল ৩৪৮ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৮০ টাকা, পাম সুপার ১৬০ টাকা, সরিষার তেল খোলা বিক্রি হচ্ছে ২৬০ থেকে ২৭০ টাকায়। দাম স্থিতিশীল আছে। ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৭০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চায়না রসুন প্রতি কেজি ২৩০ টাকা, দেশি রসুন ১০০ টাকা এবং চায়না আদা ২০০ থেকে ২২০ টাকা, নতুন ভারতীয় আদা ১২০ দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যান্য মুদিপণ্যের মধ্যে ছোট মসুর ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১১০ টাকা, বুটের ডাল ১২০ টাকা, মাষকলাইয়ের ডাল ১৯০ টাকা, ডাবলি ৬০ টাকা, ছোলা ১২০ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১২৫ টাকা, খোলা চিনি ১২০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
তবে চালের দাম বৃদ্ধি রয়েছে। ব্যবসায়ীদের তথ্য অনুযায়ী, নাজিরশাইল হাফসিদ্ধ, জিরাশাইল সিদ্ধ, কাটারিভোগ আতপ ও সিদ্ধ এ চার ধরনের চাল প্রতি ২৫ কেজির বস্তা চট্টগ্রামে চলতি সপ্তাহে বেড়েছে অন্তত ৫০ টাকা। তবে নিম্নমানের ও সাধারণ মানের চালের দাম বাড়েনি।
নগরীর রিয়াজউদ্দিন বাজারের বিসমিল্লাহ স্টোরের মালিক মোহাম্মদ শাফায়াতের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, মধ্যবিত্তদের চাহিদা বেশি এমন চালের মধ্যে রজনী আতপ পাইজাম চালের দাম ছয় মাস আগে ছিল ৩ হাজার ৫০০ টাকা। ৫০ কেজির বস্তা সেই চালের দাম এখন দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ১০০ টাকায়।
শাফায়াত বলেন, ছয় মাস ধরে প্রতি ১৫ দিন পর পর রজনী চালের দাম ৪০-৫০ টাকা করে বেড়েছে। ছয় মাস পর এখন ৫০ কেজি চালের বস্তায় ৫০০-৬০০ টাকা বেড়ে গেছে। এটা কি সাপ্লাই কম হওয়ার কারণে বাড়ছে, না কি মজুত করে রাখার কারণে বাড়ছে, আমরা জানি না। অবশ্য এটা দেশি চাল না, বিদেশ থেকে আমদানি করা চাল।
একই বাজারের জব্বার ট্রেডার্সের মালিক মোহাম্মদ জব্বার আলী বলেন, দাম বাড়ছে নাজিরশাইল, জিরাশাইল, কাটারিভোগ আতপ, কাটারিভোগ সিদ্ধ- এই চার-পাঁচ আইটেমের। নিম্নমানের সাধারণ চাল যেগুলো সেগুলোর দাম বাড়ছে না। ইন্ডিয়া থেকে যে চালগুলো এসেছে, সেগুলোর দাম একটু কম আছে। দেশি চালের দাম বেশি বেড়েছে।
নগরীর আসকার দিঘীর পাড়ের রাজীব স্টোরের মালিক রিপু নাথ জানিয়েছেন, এসব চাল বস্তাপ্রতি এক সপ্তাহে ৫০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে।
বাজারে খামারের ব্রয়লার মুরগি গত সপ্তাহে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে রিয়াজউদ্দিন বাজার ও কর্তফুলী বাজারে প্রতিকেজি ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাজির দেউড়ি বাজারে ২০০ থেকে ২১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগি গত সপ্তাহে প্রতিকেজি ৫৫০ থেকে ৫৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে বেড়ে হয়েছে ৬০০ টাকা। সোনালী মুরগি গত সপ্তাহে ২৮০ থেকে ২৮৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে চলতি সপ্তাহে এলাচের দাম প্রতিকেজিতে অন্তঃত ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বেড়েছে। গত সপ্তাহে এলাচ বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ৪ হাজার ২০০ থেকে ৪ হাজার ৩০০ টাকা। এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৮০০ থেকে ৫ হাজার টাকায়।
ব্যবসায়ীরা জানান, দেশে এলাচের কোনো ধরনের উৎপাদন হয় না। মূলত গুয়াতেমালা ও ভারত থেকে এলাচ আমদানি করে চাহিদার জোগান দেয়া হয়। বছরের শুরু থেকেই দেশ দুটিতে এলাচির উৎপাদন কমায় বর্তমানে বিশ্ববাজারে পণ্যটির দাম বাড়তি। এর প্রভাবে দেশেও এটির দাম বেড়েছে।
অন্যদিকে শীতকালীন সবজির চাহিদা কমে গেছে। বাজারে প্রতি কেজি টমেটো ১০ থেকে ২০ টাকা, দেশি গাজর ৪০ টাকা, শিম ৪০ টাকা, লম্বা বেগুন ৪০ টাকা, মূলা ৪০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, শালগম ৩০ টাকা, ফুলকপি ও বাঁধাকপি ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আলু প্রতি কেজি ২০ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দামে তেমন হেরফের হয়নি। অন্যদিকে লম্বা বেগুন ৫০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা, শসা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, কাঁচামরিচ ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে কাঁকরোল প্রতিকেজি ২৫০ টাকা, পটল-ঢেঁড়স ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া করলা ১০০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, পেঁয়াজকলি ৩০ টাকা, কচুর লতি ১০০ টাকা, কচুরমুখী ৫০ থেকে ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লেবু আকারভেদে ১২০ থেকে ২২০ টাকা, শসা প্রতিকেজি ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
কাঁচামরিচ ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধনেপাতা ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। লাল শাক, লাউ শাক, মুলা শাক, পালং শাক, কলমি শাক, ডাঁটা শাক ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি দরে এতদিন বিক্রি হলেও বৃহস্পতিবার ২৫ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাছের মধ্যে রুই মাছ ২৮০ থেকে ৪০০ টাকা, কাতলা মাছ ৩০০ থেকে ৪৪০ টাকা, কালিবাউশ ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, ছোট-বড় চিংড়ি মাছ ৮০০ থেকে ১৬০০ টাকা, কাঁচকি মাছ ৫০০ টাকা, চাষের ও দেশি কৈ মাছ ২০০ থেকে ১ হাজার টাকা, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, চাষের ও দেশি শিং মাছ ৪০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, টেংরা মাছ ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, মেনি মাছ ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চিতল মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, সরপুঁটি মাছ ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা, রূপচাঁদা মাছ ৪৫০ থেকে ৯০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
চট্টগ্রামে চালের দাম বেড়েছে। বেড়েছে মুরগির দামও। তবে শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। চট্টগ্রাম মহানগরীর রিয়াজউদ্দিন কর্ণফুলী ও কয়েকটি বাজার ঘুরে ভোগ্যপণ্যের দামের এ চিত্র পাওয়া গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে ভোজ্যতেলের সরবরাহ বেড়েছে। বাজারে পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল ৮৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এক লিটার বোতল ১৭০ থেকে ১৭৫ টাকা, দুই লিটার বোতল ৩৪৮ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৮০ টাকা, পাম সুপার ১৬০ টাকা, সরিষার তেল খোলা বিক্রি হচ্ছে ২৬০ থেকে ২৭০ টাকায়। দাম স্থিতিশীল আছে। ভারতীয় পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৭০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চায়না রসুন প্রতি কেজি ২৩০ টাকা, দেশি রসুন ১০০ টাকা এবং চায়না আদা ২০০ থেকে ২২০ টাকা, নতুন ভারতীয় আদা ১২০ দরে বিক্রি হচ্ছে।
অন্যান্য মুদিপণ্যের মধ্যে ছোট মসুর ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মসুর ডাল ১১০ টাকা, বড় মুগ ডাল ১৪০ টাকা, ছোট মুগ ডাল ১৭০ টাকা, খেসারি ডাল ১১০ টাকা, বুটের ডাল ১২০ টাকা, মাষকলাইয়ের ডাল ১৯০ টাকা, ডাবলি ৬০ টাকা, ছোলা ১২০ টাকা, প্যাকেটজাত চিনি ১২৫ টাকা, খোলা চিনি ১২০ টাকা, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০ টাকা, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
তবে চালের দাম বৃদ্ধি রয়েছে। ব্যবসায়ীদের তথ্য অনুযায়ী, নাজিরশাইল হাফসিদ্ধ, জিরাশাইল সিদ্ধ, কাটারিভোগ আতপ ও সিদ্ধ এ চার ধরনের চাল প্রতি ২৫ কেজির বস্তা চট্টগ্রামে চলতি সপ্তাহে বেড়েছে অন্তত ৫০ টাকা। তবে নিম্নমানের ও সাধারণ মানের চালের দাম বাড়েনি।
নগরীর রিয়াজউদ্দিন বাজারের বিসমিল্লাহ স্টোরের মালিক মোহাম্মদ শাফায়াতের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, মধ্যবিত্তদের চাহিদা বেশি এমন চালের মধ্যে রজনী আতপ পাইজাম চালের দাম ছয় মাস আগে ছিল ৩ হাজার ৫০০ টাকা। ৫০ কেজির বস্তা সেই চালের দাম এখন দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ১০০ টাকায়।
শাফায়াত বলেন, ছয় মাস ধরে প্রতি ১৫ দিন পর পর রজনী চালের দাম ৪০-৫০ টাকা করে বেড়েছে। ছয় মাস পর এখন ৫০ কেজি চালের বস্তায় ৫০০-৬০০ টাকা বেড়ে গেছে। এটা কি সাপ্লাই কম হওয়ার কারণে বাড়ছে, না কি মজুত করে রাখার কারণে বাড়ছে, আমরা জানি না। অবশ্য এটা দেশি চাল না, বিদেশ থেকে আমদানি করা চাল।
একই বাজারের জব্বার ট্রেডার্সের মালিক মোহাম্মদ জব্বার আলী বলেন, দাম বাড়ছে নাজিরশাইল, জিরাশাইল, কাটারিভোগ আতপ, কাটারিভোগ সিদ্ধ- এই চার-পাঁচ আইটেমের। নিম্নমানের সাধারণ চাল যেগুলো সেগুলোর দাম বাড়ছে না। ইন্ডিয়া থেকে যে চালগুলো এসেছে, সেগুলোর দাম একটু কম আছে। দেশি চালের দাম বেশি বেড়েছে।
নগরীর আসকার দিঘীর পাড়ের রাজীব স্টোরের মালিক রিপু নাথ জানিয়েছেন, এসব চাল বস্তাপ্রতি এক সপ্তাহে ৫০ থেকে ৭০ টাকা বেড়েছে।
বাজারে খামারের ব্রয়লার মুরগি গত সপ্তাহে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে রিয়াজউদ্দিন বাজার ও কর্তফুলী বাজারে প্রতিকেজি ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাজির দেউড়ি বাজারে ২০০ থেকে ২১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগি গত সপ্তাহে প্রতিকেজি ৫৫০ থেকে ৫৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে বেড়ে হয়েছে ৬০০ টাকা। সোনালী মুরগি গত সপ্তাহে ২৮০ থেকে ২৮৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ সপ্তাহে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে চলতি সপ্তাহে এলাচের দাম প্রতিকেজিতে অন্তঃত ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বেড়েছে। গত সপ্তাহে এলাচ বিক্রি হয়েছে প্রতিকেজি ৪ হাজার ২০০ থেকে ৪ হাজার ৩০০ টাকা। এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৮০০ থেকে ৫ হাজার টাকায়।
ব্যবসায়ীরা জানান, দেশে এলাচের কোনো ধরনের উৎপাদন হয় না। মূলত গুয়াতেমালা ও ভারত থেকে এলাচ আমদানি করে চাহিদার জোগান দেয়া হয়। বছরের শুরু থেকেই দেশ দুটিতে এলাচির উৎপাদন কমায় বর্তমানে বিশ্ববাজারে পণ্যটির দাম বাড়তি। এর প্রভাবে দেশেও এটির দাম বেড়েছে।
অন্যদিকে শীতকালীন সবজির চাহিদা কমে গেছে। বাজারে প্রতি কেজি টমেটো ১০ থেকে ২০ টাকা, দেশি গাজর ৪০ টাকা, শিম ৪০ টাকা, লম্বা বেগুন ৪০ টাকা, মূলা ৪০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, শালগম ৩০ টাকা, ফুলকপি ও বাঁধাকপি ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আলু প্রতি কেজি ২০ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। দামে তেমন হেরফের হয়নি। অন্যদিকে লম্বা বেগুন ৫০ টাকা, সাদা গোল বেগুন ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা, শসা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, কাঁচামরিচ ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে কাঁকরোল প্রতিকেজি ২৫০ টাকা, পটল-ঢেঁড়স ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া করলা ১০০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, ধুন্দল ৫০ টাকা, ঝিঙা ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, পেঁয়াজকলি ৩০ টাকা, কচুর লতি ১০০ টাকা, কচুরমুখী ৫০ থেকে ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লেবু আকারভেদে ১২০ থেকে ২২০ টাকা, শসা প্রতিকেজি ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
কাঁচামরিচ ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ধনেপাতা ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। লাল শাক, লাউ শাক, মুলা শাক, পালং শাক, কলমি শাক, ডাঁটা শাক ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি দরে এতদিন বিক্রি হলেও বৃহস্পতিবার ২৫ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাছের মধ্যে রুই মাছ ২৮০ থেকে ৪০০ টাকা, কাতলা মাছ ৩০০ থেকে ৪৪০ টাকা, কালিবাউশ ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, ছোট-বড় চিংড়ি মাছ ৮০০ থেকে ১৬০০ টাকা, কাঁচকি মাছ ৫০০ টাকা, চাষের ও দেশি কৈ মাছ ২০০ থেকে ১ হাজার টাকা, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, চাষের ও দেশি শিং মাছ ৪০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, টেংরা মাছ ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, বোয়াল মাছ ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা, মেনি মাছ ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চিতল মাছ ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকা, সরপুঁটি মাছ ২৫০ থেকে ৫০০ টাকা, রূপচাঁদা মাছ ৪৫০ থেকে ৯০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।