চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান। ওই কয়েদি মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি ছিলেন বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। মারা যাওয়া ওই কয়েদির নাম ইয়াকুব আলী বাবুল (৪৫)। তার বাড়ি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার শাহ নগর এলাকায়। তিনি চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর বাবুলকে প্রবাসী নেছার আহমেদ তোতা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করেছিল র্যাব। ২০০৩ সালের ২ নভেম্বর ফটিকছড়ির দক্ষিণ রাঙ্গামাটিয়া এলাকার একটি পাহাড়ের পাদদেশে তোতার লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। এ ঘটনায় তোতার স্ত্রী বাদী হয়ে বাবুলসহ ১০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। ২০২১ সালের ৮ মার্চ ওই মামলায় নয়জনকে মৃত্যুদণ্ডর আদেশ দিয়েছিলেন চট্টগ্রামের একটি আদালত।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাসুদ হাসান জুয়েল জানান, বাবুল একটি খুনের মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে কারাগারে বন্দি ছিলেন। তিনি অসুস্থ থাকায় বেশকিছুদিন ধরেই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যেতেন।
১৬ মার্চ বাবুলের পেটে ব্যাথা উঠলে তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত বৃহস্পতিবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবুলের মৃত্যু হয়। বিভিন্ন সংক্রমণজনিত রোগেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি জানান।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান। ওই কয়েদি মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি ছিলেন বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। মারা যাওয়া ওই কয়েদির নাম ইয়াকুব আলী বাবুল (৪৫)। তার বাড়ি চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার শাহ নগর এলাকায়। তিনি চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর বাবুলকে প্রবাসী নেছার আহমেদ তোতা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করেছিল র্যাব। ২০০৩ সালের ২ নভেম্বর ফটিকছড়ির দক্ষিণ রাঙ্গামাটিয়া এলাকার একটি পাহাড়ের পাদদেশে তোতার লাশ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। এ ঘটনায় তোতার স্ত্রী বাদী হয়ে বাবুলসহ ১০ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন। ২০২১ সালের ৮ মার্চ ওই মামলায় নয়জনকে মৃত্যুদণ্ডর আদেশ দিয়েছিলেন চট্টগ্রামের একটি আদালত।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাসুদ হাসান জুয়েল জানান, বাবুল একটি খুনের মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে কারাগারে বন্দি ছিলেন। তিনি অসুস্থ থাকায় বেশকিছুদিন ধরেই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যেতেন।
১৬ মার্চ বাবুলের পেটে ব্যাথা উঠলে তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত বৃহস্পতিবার রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাবুলের মৃত্যু হয়। বিভিন্ন সংক্রমণজনিত রোগেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে তিনি জানান।