বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় শনিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১১টার দিকে শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ধড়মোকাম গ্রামের স্কুলের চার মাথা নামক স্থানে, আকবর আলী সাধু (৬০)নামের এক ব্যক্তিকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
জানা যায়, নিহত আকবর আলী সাধু (৬০) সন্ন্যাসীর বেশে চলাফেরা করতো, তিনি পেশায় একজন কবিরাজ। নিহত আকবর আলী শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ধড়মোকাম এলাকার মৃত আকিজ আলীর ছেলে। শনিবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে আকবর আলী সাধু এবং আব্দুল লতিফ দুজনে মিলে স্থানীয় আরিফের চা স্টল থেকে চা খেয়ে বাড়ি ফেরার পথে ধড়মোকাম স্কুল কবরস্থান চার মাথা এলাকায় পৌঁছলে আকবর আলী সাধুকে দুর্বৃত্তরা দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এ সময় আকবর আলী সাধুর চিৎকার চেঁচামেচিতে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে দুর্বৃত্তরা তাৎক্ষণিক পালিয়ে যায়। দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার সময় হাতে থাকা দা ও তাদের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোনসহ গায়ের চাদর ফেলে যায়। পরে স্থানীয়রা আকবর আলী সাধুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় সেখানে কর্তব্যরক্ত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ফেলে যাওয়া মোবাইল ফোন এবং চাদরটি স্থানীয় শ্রমিক আব্দুল লতিফের।
ঘটনার পর থেকেই শ্রমিক আব্দুল লতিফ ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে। শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় শনিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১১টার দিকে শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ধড়মোকাম গ্রামের স্কুলের চার মাথা নামক স্থানে, আকবর আলী সাধু (৬০)নামের এক ব্যক্তিকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
জানা যায়, নিহত আকবর আলী সাধু (৬০) সন্ন্যাসীর বেশে চলাফেরা করতো, তিনি পেশায় একজন কবিরাজ। নিহত আকবর আলী শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ধড়মোকাম এলাকার মৃত আকিজ আলীর ছেলে। শনিবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে আকবর আলী সাধু এবং আব্দুল লতিফ দুজনে মিলে স্থানীয় আরিফের চা স্টল থেকে চা খেয়ে বাড়ি ফেরার পথে ধড়মোকাম স্কুল কবরস্থান চার মাথা এলাকায় পৌঁছলে আকবর আলী সাধুকে দুর্বৃত্তরা দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। এ সময় আকবর আলী সাধুর চিৎকার চেঁচামেচিতে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে দুর্বৃত্তরা তাৎক্ষণিক পালিয়ে যায়। দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার সময় হাতে থাকা দা ও তাদের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোনসহ গায়ের চাদর ফেলে যায়। পরে স্থানীয়রা আকবর আলী সাধুকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় সেখানে কর্তব্যরক্ত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ফেলে যাওয়া মোবাইল ফোন এবং চাদরটি স্থানীয় শ্রমিক আব্দুল লতিফের।
ঘটনার পর থেকেই শ্রমিক আব্দুল লতিফ ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে। শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।