মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়টি স্থানান্তরের প্রতিবাদে সভা ও মানবন্ধন করেছেন ১৫ গ্রামের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষা অনুরাগীরা।
কতিপয় স্বার্থান্বেষী নদীর পশ্চিম পাশে বিদ্যালয় স্থানান্তর করার জন্য জমি ক্রয় করে নতুন একাডেমিক ভবন তৈরি করার জন্য পায়তারা করছে। এর প্রতিবাদে রোববার নির্বাহী কর্মকর্তা ও মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরারব স্মারক লিপি প্রদান করা হয়। এর পরও স্থানান্তর কাজ বন্ধ না হলে কঠিন আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন বক্তারা।
শনিবার সকাল দশটার দিকে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে প্রতিবাদ সভায় মুয়াজ্জেম মাস্টারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাটুরিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কুদ্দুছ খান মজলিশ মাখন, ১নং যুগ্ম সম্পাদক আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন আযাদ বিপ্লব, সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মহসিন উজ্জজামান, যুবদলের সদস্য সচিব মো. ফরিদ ।
বক্তারা বলেন,সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নটি ধলেশ্বরী নদী দ্বারা বেষ্টিত। এখানকার বেশিরভাগ এলাকা চরাঞ্চল। বরাইদ ইউনিয়নের ছনকা গ্রামে আশে পাশে কোন বিদ্যালয় না থাকায় ২০১৫ সালে সর্বস্তরের জনগণের প্রচেষ্টায় ছনকা উচ্চ বিদ্যালয় নামে এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। এতে চরাঞ্চলের শিক্ষা বঞ্চিত শত শত দরিদ্র শিক্ষার্থীরা শিক্ষা পেতে শুরু করে। পরবর্তীতে ২০২২ সালে বিদ্যলয়টি এমপিওভুক্ত হয়। কিন্তু মো. শাজাহান ও আব্দুল ছালাম মিলে বিদ্যালয়টি ধলেশ্বরী নদীর পূর্ব পাশ থেকে পশ্চিম পাশে নেওয়ার পায়তারা করছে। বিদ্যালয়টি বর্তমান স্থানে থাকলে বরাইদ ইউয়িনের ১৫ গ্রামের মানুষ উপকৃত হবে আর পশ্চিম পাশে স্থানান্তরিত হলে মাত্র ১ টি গ্রামের মানুষ উপকৃত হবে।
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ বলেন, বিদ্যালয়টি যাতে স্থানান্তরিত না হয় সেই জন্য মানিকগঞ্জ সহকারী জজ আদালতে ২৩-০২-২০২৫ তারিখে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যার মামলা নং- ২১/২০২৫। মামলা থাকার পরও ওই চক্তটি বিদ্যালয় স্থানান্তর করার পায়তারা করছেন।
সাটুরিয়া উপজেলা মাধ্যমিক একাডেমিক সুপারভাইজার মো. আসাউদ জামান বলেন, ছনকা গ্রামের বেশীর ভাগ লোক চাচ্ছেন বিদ্যলয়টি বর্তমান স্থানেই থাকুক এবং এর জন্য একটি মামলাও হয়েছে। এখন আদালত এবং মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিবে বিদ্যালয় কোথায় থাকবে বলে মন্তব্য করেন ওই কর্মকর্তা।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার ছনকা উচ্চ বিদ্যালয়টি স্থানান্তরের প্রতিবাদে সভা ও মানবন্ধন করেছেন ১৫ গ্রামের সহস্রাধিক শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষা অনুরাগীরা।
কতিপয় স্বার্থান্বেষী নদীর পশ্চিম পাশে বিদ্যালয় স্থানান্তর করার জন্য জমি ক্রয় করে নতুন একাডেমিক ভবন তৈরি করার জন্য পায়তারা করছে। এর প্রতিবাদে রোববার নির্বাহী কর্মকর্তা ও মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরারব স্মারক লিপি প্রদান করা হয়। এর পরও স্থানান্তর কাজ বন্ধ না হলে কঠিন আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন বক্তারা।
শনিবার সকাল দশটার দিকে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে প্রতিবাদ সভায় মুয়াজ্জেম মাস্টারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাটুরিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কুদ্দুছ খান মজলিশ মাখন, ১নং যুগ্ম সম্পাদক আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন আযাদ বিপ্লব, সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মহসিন উজ্জজামান, যুবদলের সদস্য সচিব মো. ফরিদ ।
বক্তারা বলেন,সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়নটি ধলেশ্বরী নদী দ্বারা বেষ্টিত। এখানকার বেশিরভাগ এলাকা চরাঞ্চল। বরাইদ ইউনিয়নের ছনকা গ্রামে আশে পাশে কোন বিদ্যালয় না থাকায় ২০১৫ সালে সর্বস্তরের জনগণের প্রচেষ্টায় ছনকা উচ্চ বিদ্যালয় নামে এই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। এতে চরাঞ্চলের শিক্ষা বঞ্চিত শত শত দরিদ্র শিক্ষার্থীরা শিক্ষা পেতে শুরু করে। পরবর্তীতে ২০২২ সালে বিদ্যলয়টি এমপিওভুক্ত হয়। কিন্তু মো. শাজাহান ও আব্দুল ছালাম মিলে বিদ্যালয়টি ধলেশ্বরী নদীর পূর্ব পাশ থেকে পশ্চিম পাশে নেওয়ার পায়তারা করছে। বিদ্যালয়টি বর্তমান স্থানে থাকলে বরাইদ ইউয়িনের ১৫ গ্রামের মানুষ উপকৃত হবে আর পশ্চিম পাশে স্থানান্তরিত হলে মাত্র ১ টি গ্রামের মানুষ উপকৃত হবে।
বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ বলেন, বিদ্যালয়টি যাতে স্থানান্তরিত না হয় সেই জন্য মানিকগঞ্জ সহকারী জজ আদালতে ২৩-০২-২০২৫ তারিখে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যার মামলা নং- ২১/২০২৫। মামলা থাকার পরও ওই চক্তটি বিদ্যালয় স্থানান্তর করার পায়তারা করছেন।
সাটুরিয়া উপজেলা মাধ্যমিক একাডেমিক সুপারভাইজার মো. আসাউদ জামান বলেন, ছনকা গ্রামের বেশীর ভাগ লোক চাচ্ছেন বিদ্যলয়টি বর্তমান স্থানেই থাকুক এবং এর জন্য একটি মামলাও হয়েছে। এখন আদালত এবং মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিবে বিদ্যালয় কোথায় থাকবে বলে মন্তব্য করেন ওই কর্মকর্তা।