alt

সারাদেশ

শাড়ি-লুঙ্গির পাশাপাশি জমজমাট গামছার হাট

জেলা বার্তা পরিবেশক সিরাজগঞ্জ : বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫

সিরাজগঞ্জ : হাটে গামছা নিয়ে বসে আছেন বিক্রেতা -সংবাদ

সিরাজগঞ্জে ঈদ উপলক্ষে শাড়ী লুঙ্গীর পাশাপাশি গামছার হাটও জমে উঠেছে। জেলার বিভিন্ন হাটে হামছা বিক্রি হলেও পাচিলা হাট গামছার জন্য বিখ্যাত। প্রতি সপ্তাহে শুক্র ও মঙ্গলবার জেলার উল্লাপাড়া পাচিলাতে এই হাট বসে। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা এসে এই হাট থেকে গামছা কিনে নিয়ে যায়।

জানা গেছে, প্রতি হাটে প্রায় কোটি টাকার গামছা বিক্রি হয়। মানুষের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি ব্যবসায়িক কারণে সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন বাহারী রঙ্গের হরেক রকমের গামছা তৈরি করা হচ্ছে। যার সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। বাহারী রং আর শৈল্পীক কারণে এর জুড়ি মেলা ভার। এখানকার তাঁতীদের উৎপাদিত গামছা কেনা বেচাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে দুটি বিশাল গামছার হাট। দুর দুরান্তের পাইকাররা এখান থেকে গামছা কিনে নিয়ে যাচ্ছে সারাদেশে। যুগ যুগ ধরে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও এ শিল্পকে ধরে রেখেছে সিরাজগঞ্জের তাঁতীরা।

এ কাজে জীবন এবং জিবিকা চালাচ্ছে জেলার কয়েক হাজার তাঁতী। সিরাজগঞ্জের সদর, কামারখন্দ, উল্লাপাড়া, বেলকুচি, শাহজাদপুর, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের পুরুষ ও নারী কারিগরারা তাঁতে গামছা বুনে। সকাল থেকে রাত অবধি এখানকার গ্রামগুলোতে তাঁতীদের গামছা বুনোনের খট খট শব্দে মুখর থাকে অবিরত। সকাল থেকে রাত অবধি চলে এই গামছা বুনন কাজ। যুগ যুগ ধরে বংশ পরস্পরায় তারা নিজ হাতে হরেক রকম সুতোয় এ গামছা বোনে। জেলায় কয়েক হাজার তাঁতীরা এ কাজের মাধ্যমেই চালায় তাদের জীবন জিবিকা। উল্লাপাড়া উপজেলার হাটিকুমরুল ইউনিয়নের পাঁচিল গামছা তৈরির জন্য প্রসিদ্ধ এলাকা।

এখানে প্রায় প্রতি বাড়িতেই গামছা বুননের দৃশ্য দেখা যায়। নারীরা সুতায় রং দেয়া, চরকায় সুতা কাটার পাশাপাশি পুরুষের সঙ্গে সমান তালে তাঁত বোনে। মহিলা তাঁত শ্রমিকেরা দৈনিক খটখটি তাঁতে গামছা বুনে মুজুরি পায় ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা। অন্যদিকে একজন তাঁত শ্রমিক দিনে পাওয়ারলুমে ৮-১০ থান গামছা বুনতে পারে। একথান (৪ পিস) গামছা বুনে শ্রমিকেরা পারিশ্রমিক পায় ৫ থেকে সাড়ে ৫শত টাকা।

পাচিলা গ্রামের তাঁতী আনছার আলী জানান, তাঁত বুনে যে পারিশ্রমিক পাওয়া যায় তাতে সংসার চালানো কঠিন। তবুও আমরা এ পেশা ধরে আছি। এটা ছাড়া আমরা বিকল্প কোন কাজ জানি না। তাই বাধ্য হয়ে এটা ধরেই আছি। একাধিক তাঁতী জানায়, দফায় দফায় রং সুতার অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা এ কাজে তেমন একটা লাভবান হতে পারছে না। তবুও ঐতিহ্য ধরে তারা এ পেশায় রয়েছেন। বাড়ির পাশে হাট খুব সহজেই তাঁতীরা তাদের গামছা বিক্রি করে। এ হাটে চলে লাখ লাখ টাকার গামছা বেচা কেনা। যুগ যুগ ধরে চলে আসছে ঐতিহ্যবাহী এই হাট। বেলকুচির গামছা হাটে ঢাকার পাইকারী মহাজন শফিকুল ও কাজিপুরের আমিনুর জানান, ২০ বছর ধরে এ হাটে গামছা কিনে সারাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করি। এখন গামছার বাজার একটু ভাল। গত সপ্তাহে প্রতি থান (৪ পিস) ৩৫০ টাকায় কিনেছি। এ সপ্তাহে সেই গামছা ৪শ টাকা করে কিনতেছি। তাঁতকুঞ্জ হিসেবে খ্যাত জেলার গামছা মিলের মালিক সবুর আলী বলেন এক সময় গামছা বুনে তারা লাভবান হলেও রং সুতার দাম বৃদ্ধিতে তারা এখন তেমন একটা লাভবান হচ্ছে না।

পাচিলা এলাকার তাঁত ব্যবসায়ী আলহাজ্ব ইদ্রিস আলী জানান, সিরাজগঞ্জের গামছা উন্নত মানের হওয়ায় এখানকার গামছার কদর রয়েছে দেশব্যাপী। প্রতি হাটে ৮০ লাখ থেকে প্রায় ১ কোটি টাকার গামছা বিক্রি হয়। হাইওয়ে রাস্তার পাশে এই হাটের অবস্থান হওয়ায় সারাদেশ থেকে পাইকাররা এসে গামছা কিনে নিয়ে যায়।

সিরাজগঞ্জ নিউমার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি লিখন সরকার জানান, নিউমার্কেটে গামছার দোকান সহ মোট দোকান রয়েছে ২৫০ টির মতো।

এখানে প্রতি সোমবার ও বৃস্পতিবারে গামছা ও লুুঙ্গির হাট বসে। রং ও সুতার দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। সিরাজগঞ্জের তৈরি গামছা পাইকারি দরে বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা উল্লেখিত হাট বারে কিনে নিয়ে যায়। ঈদ উপলক্ষে কেনা বেচাও অনেকটাই ভালো। তিনি আরও জানান, অতিসম্প্রতি হাটে মহিলা পকেট মারের উপদ্রব অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।

সিরাজগঞ্জের এই ঐতিহ্যবাহী তাঁত শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারীভাবে রং সুতার দামের কমানোসহ ঋণ সহায়তার ব্যবস্থার দাবি জানান এলাকার ব্যবসায়ী মহল।

নোয়াখালীতে স্বামী-স্ত্রীর একসঙ্গে বিষপান, স্ত্রীর মৃত্যু,স্বামী হাসপাতালে

ছবি

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে আনুষ্ঠানিকভাবে সী-ট্রাক চালু

দুই জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ যুবক নিহত

স্ত্রীকে ভারতে পাচার করে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

কবর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উত্তোলন

প্রকৌশলীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

নকল বই ছাপানোর কারখানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

গাছের পাতা পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

পাহাড়ি জনপদে জাল টাকা তৈরির কারখানার সন্ধান, গ্রেপ্তার ২

কালীগঞ্জে গ্যারেজের পর এবার বৈদ্যুতিক পোলে আগুন

চট্টগ্রামে সাড়ে ৮ মাসে অর্ধশতাধিক সংঘর্ষ

সড়কে ব্যারিকেড ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ আটক ১

ছিনতাইকালে ভুয়া সেনাসদস্য আটক

চালককে মারধর করে ইজিবাইক-মুঠোফান ছিনতাই

বিদ্যুতের মিটার চুরি করে ফোনে চাঁদা দাবি

ছবি

দুধকুমার নদের তীর রক্ষা বাঁধের নির্মাণকাজ বন্ধ, ভাঙন আতঙ্ক

বোরহানউদ্দিনে বোরোর বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

সুনামগঞ্জ সদরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন দাবি

মানিকগঞ্জে পুকুরে ডুবে মৃত্যু ১

‘বিসিকের অবৈধ প্লট বাতিলে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি জরুরি’

ছবি

বদরগঞ্জে বিএনপি নেতা লাবলু হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

জিআরের চাল বরাদ্দে অনিয়মের প্রতিবাদে মানববন্ধন

পলাশে মাঠে মাঠে সোনালি ধান, কৃষকের মুখে হাসি

আমতলী পৌর যুবলীগ সভাপতিসহ গ্রেপ্তার ৩

বেগমগঞ্জে অজ্ঞাত নারীর কঙ্কাল উদ্ধার

শ্রীমঙ্গলে চুরি বেড়েছে

ছবি

টঙ্গীবাড়ীতে ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের পুলে পারাপার, ব্রিজ নির্মাণের দাবি

ভাঙ্গুড়ায় প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগ

ছবি

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সুপেয় পানির সংকট সাতক্ষীরায় বাড়ছে মানহীন বোতলজাত পানি উৎপাদনকারী কারখানা

যশোরে মাদ্রাসা ছাত্রী অপহরণের দায়ে যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়ার সিদ্ধান্ত পর্যালোচনায় অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

চবি চারুকলা ইনস্টিটিউটকে মূল ক্যাম্পাসে ফেরানোর সিদ্ধান্তে অনশন প্রত্যাহার

ছবি

ভারতীয় পণ্যের চোরাচালান জব্দ

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ার সঙ্গে ভাঙন শুরু

নবীগঞ্জে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

tab

সারাদেশ

শাড়ি-লুঙ্গির পাশাপাশি জমজমাট গামছার হাট

জেলা বার্তা পরিবেশক সিরাজগঞ্জ

সিরাজগঞ্জ : হাটে গামছা নিয়ে বসে আছেন বিক্রেতা -সংবাদ

বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫

সিরাজগঞ্জে ঈদ উপলক্ষে শাড়ী লুঙ্গীর পাশাপাশি গামছার হাটও জমে উঠেছে। জেলার বিভিন্ন হাটে হামছা বিক্রি হলেও পাচিলা হাট গামছার জন্য বিখ্যাত। প্রতি সপ্তাহে শুক্র ও মঙ্গলবার জেলার উল্লাপাড়া পাচিলাতে এই হাট বসে। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে পাইকাররা এসে এই হাট থেকে গামছা কিনে নিয়ে যায়।

জানা গেছে, প্রতি হাটে প্রায় কোটি টাকার গামছা বিক্রি হয়। মানুষের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি ব্যবসায়িক কারণে সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন বাহারী রঙ্গের হরেক রকমের গামছা তৈরি করা হচ্ছে। যার সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। বাহারী রং আর শৈল্পীক কারণে এর জুড়ি মেলা ভার। এখানকার তাঁতীদের উৎপাদিত গামছা কেনা বেচাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে দুটি বিশাল গামছার হাট। দুর দুরান্তের পাইকাররা এখান থেকে গামছা কিনে নিয়ে যাচ্ছে সারাদেশে। যুগ যুগ ধরে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও এ শিল্পকে ধরে রেখেছে সিরাজগঞ্জের তাঁতীরা।

এ কাজে জীবন এবং জিবিকা চালাচ্ছে জেলার কয়েক হাজার তাঁতী। সিরাজগঞ্জের সদর, কামারখন্দ, উল্লাপাড়া, বেলকুচি, শাহজাদপুর, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের পুরুষ ও নারী কারিগরারা তাঁতে গামছা বুনে। সকাল থেকে রাত অবধি এখানকার গ্রামগুলোতে তাঁতীদের গামছা বুনোনের খট খট শব্দে মুখর থাকে অবিরত। সকাল থেকে রাত অবধি চলে এই গামছা বুনন কাজ। যুগ যুগ ধরে বংশ পরস্পরায় তারা নিজ হাতে হরেক রকম সুতোয় এ গামছা বোনে। জেলায় কয়েক হাজার তাঁতীরা এ কাজের মাধ্যমেই চালায় তাদের জীবন জিবিকা। উল্লাপাড়া উপজেলার হাটিকুমরুল ইউনিয়নের পাঁচিল গামছা তৈরির জন্য প্রসিদ্ধ এলাকা।

এখানে প্রায় প্রতি বাড়িতেই গামছা বুননের দৃশ্য দেখা যায়। নারীরা সুতায় রং দেয়া, চরকায় সুতা কাটার পাশাপাশি পুরুষের সঙ্গে সমান তালে তাঁত বোনে। মহিলা তাঁত শ্রমিকেরা দৈনিক খটখটি তাঁতে গামছা বুনে মুজুরি পায় ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা। অন্যদিকে একজন তাঁত শ্রমিক দিনে পাওয়ারলুমে ৮-১০ থান গামছা বুনতে পারে। একথান (৪ পিস) গামছা বুনে শ্রমিকেরা পারিশ্রমিক পায় ৫ থেকে সাড়ে ৫শত টাকা।

পাচিলা গ্রামের তাঁতী আনছার আলী জানান, তাঁত বুনে যে পারিশ্রমিক পাওয়া যায় তাতে সংসার চালানো কঠিন। তবুও আমরা এ পেশা ধরে আছি। এটা ছাড়া আমরা বিকল্প কোন কাজ জানি না। তাই বাধ্য হয়ে এটা ধরেই আছি। একাধিক তাঁতী জানায়, দফায় দফায় রং সুতার অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা এ কাজে তেমন একটা লাভবান হতে পারছে না। তবুও ঐতিহ্য ধরে তারা এ পেশায় রয়েছেন। বাড়ির পাশে হাট খুব সহজেই তাঁতীরা তাদের গামছা বিক্রি করে। এ হাটে চলে লাখ লাখ টাকার গামছা বেচা কেনা। যুগ যুগ ধরে চলে আসছে ঐতিহ্যবাহী এই হাট। বেলকুচির গামছা হাটে ঢাকার পাইকারী মহাজন শফিকুল ও কাজিপুরের আমিনুর জানান, ২০ বছর ধরে এ হাটে গামছা কিনে সারাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করি। এখন গামছার বাজার একটু ভাল। গত সপ্তাহে প্রতি থান (৪ পিস) ৩৫০ টাকায় কিনেছি। এ সপ্তাহে সেই গামছা ৪শ টাকা করে কিনতেছি। তাঁতকুঞ্জ হিসেবে খ্যাত জেলার গামছা মিলের মালিক সবুর আলী বলেন এক সময় গামছা বুনে তারা লাভবান হলেও রং সুতার দাম বৃদ্ধিতে তারা এখন তেমন একটা লাভবান হচ্ছে না।

পাচিলা এলাকার তাঁত ব্যবসায়ী আলহাজ্ব ইদ্রিস আলী জানান, সিরাজগঞ্জের গামছা উন্নত মানের হওয়ায় এখানকার গামছার কদর রয়েছে দেশব্যাপী। প্রতি হাটে ৮০ লাখ থেকে প্রায় ১ কোটি টাকার গামছা বিক্রি হয়। হাইওয়ে রাস্তার পাশে এই হাটের অবস্থান হওয়ায় সারাদেশ থেকে পাইকাররা এসে গামছা কিনে নিয়ে যায়।

সিরাজগঞ্জ নিউমার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি লিখন সরকার জানান, নিউমার্কেটে গামছার দোকান সহ মোট দোকান রয়েছে ২৫০ টির মতো।

এখানে প্রতি সোমবার ও বৃস্পতিবারে গামছা ও লুুঙ্গির হাট বসে। রং ও সুতার দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। সিরাজগঞ্জের তৈরি গামছা পাইকারি দরে বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা উল্লেখিত হাট বারে কিনে নিয়ে যায়। ঈদ উপলক্ষে কেনা বেচাও অনেকটাই ভালো। তিনি আরও জানান, অতিসম্প্রতি হাটে মহিলা পকেট মারের উপদ্রব অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।

সিরাজগঞ্জের এই ঐতিহ্যবাহী তাঁত শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারীভাবে রং সুতার দামের কমানোসহ ঋণ সহায়তার ব্যবস্থার দাবি জানান এলাকার ব্যবসায়ী মহল।

back to top