হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার স্বজন গ্রাম থেকে আসামিকে গ্রেপ্তারের পর তাঁকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় দেশীয় অস্ত্রের দ্বারা মারপিটে পুলিশের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। রোববার বিকালে উপজেলার শিবপুর গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা হরিছ মিয়ার ছেলে আশিক মিয়া নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করার পর এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় লোকজনের দাবি, আওয়ামী লীগ নেতা হরিছ মিয়া এবং তার ছেলেসহ অনেক লোকজনের নামে কয়েকটি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানার, প্রথমে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এক হাতে হাতকড়া পরায়। স্বজন গ্রাম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে যায় সেখান থেকে লাখাই থানায় নেয়ার সময় আওয়ামী লীগের এক ডজন লোক পুলিশের ওপর হামলে পড়েন। তারা আসামিকে ছিনিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
লাখাই থানার ওসি বন্দে আলী বলেন, আমরা হ্যান্ডকাপ পড়ানো আসামিসহ সকল আসামীদেরকে ধরতে অভিযান চালিয়েছি।
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এএনএম সাজেদুর রহমানের দিকনির্দেশনা এবং হবিগঞ্জ সদর সার্কেলের এএসপি শহিদুল ইসলাম মুন্সির নেতৃত্বে আমরা সক্রিয় অভিযানে রয়েছি। হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এএন এম সাজেদুর রহমান বলেন, হ্যান্ডকাপ পরিহিত পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করতে মাঠে নেমেছে পুলিশ।
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার স্বজন গ্রাম থেকে আসামিকে গ্রেপ্তারের পর তাঁকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় দেশীয় অস্ত্রের দ্বারা মারপিটে পুলিশের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। রোববার বিকালে উপজেলার শিবপুর গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা হরিছ মিয়ার ছেলে আশিক মিয়া নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করার পর এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় লোকজনের দাবি, আওয়ামী লীগ নেতা হরিছ মিয়া এবং তার ছেলেসহ অনেক লোকজনের নামে কয়েকটি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানার, প্রথমে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এক হাতে হাতকড়া পরায়। স্বজন গ্রাম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে যায় সেখান থেকে লাখাই থানায় নেয়ার সময় আওয়ামী লীগের এক ডজন লোক পুলিশের ওপর হামলে পড়েন। তারা আসামিকে ছিনিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
লাখাই থানার ওসি বন্দে আলী বলেন, আমরা হ্যান্ডকাপ পড়ানো আসামিসহ সকল আসামীদেরকে ধরতে অভিযান চালিয়েছি।
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এএনএম সাজেদুর রহমানের দিকনির্দেশনা এবং হবিগঞ্জ সদর সার্কেলের এএসপি শহিদুল ইসলাম মুন্সির নেতৃত্বে আমরা সক্রিয় অভিযানে রয়েছি। হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এএন এম সাজেদুর রহমান বলেন, হ্যান্ডকাপ পরিহিত পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করতে মাঠে নেমেছে পুলিশ।