ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার দীঘিরপাড় গ্রামে এক দরিদ্র কৃষকের পেঁয়াজ তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। সাবেক উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি, উপজেলার শেখর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান, বিএনপি নেতা রইসুল ইসলাম পলাশ মিয়া তার লোকজন দিয়ে ৬০ শতাংশ জমির পেঁয়াজ তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ করেছেন একই ইউনিয়নের রাখালতলি গ্রামের কৃষক মো. রুহুল আমিন ফকির। গত রোববার সন্ধ্যায় গণমাধ্যম কর্মীদের নিকট বৃদ্ধ কৃষক রুহুল আমিন দাবি করেন, তার পরিবার দীর্ঘ দিন ধরে পৈতৃক সূত্রে দীঘিরপাড় মৌজার ৫১৭ নং খতিয়ানে ৭১৯ নং দাগের ৬০ শতাংশ জমি ভোগদখল করে আসছেন। তবে জমির মালিকানা দাবি করে বিএনপি নেতা, উপজেলার শেখর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রইসুল ইসলাম পলাশ মিয়া গত রোববার সকালে ৩০-৪০ জন লোক নিয়ে আমার আবাদকৃত ৬০ শতাংশ জমির পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যান। যার বাজার মূল্য ২ লাখ টাকা। এই ঘটনায় কৃষক মো. রুহুল আমিন ফকির বোয়ালমারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা রইসুল ইসলাম পলাশ মিয়া বলেন, এই জমি আমার মামার। জমিটি নিয়ে মামলা ছিল। আদালত আমাদের পক্ষে রায় দিয়েছে। আদালতের রায়ের পরও জমিটির প্রকৃত মালিকরা জমিটি দখল নিতে পারেনি। সম্প্রতি আমরা তাদেরকে জমিটি ছেড়ে দিতে বলেছি। পেঁয়াজ তুলে নেয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, আমার লোকজন নয়, রুহুল আমিন ফকিরই লোকজন দিয়ে পেঁয়াজ তুলে নিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমার এবং আমার পরিবারের দীর্ঘদিনের সুনাম ক্ষুণের অপচেষ্টা করে যাচ্ছেন। বোয়ালমারী থানার ওসি মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, এই ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত করে এই ঘটনায় থানায় পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার দীঘিরপাড় গ্রামে এক দরিদ্র কৃষকের পেঁয়াজ তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। সাবেক উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি, উপজেলার শেখর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান, বিএনপি নেতা রইসুল ইসলাম পলাশ মিয়া তার লোকজন দিয়ে ৬০ শতাংশ জমির পেঁয়াজ তুলে নিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ করেছেন একই ইউনিয়নের রাখালতলি গ্রামের কৃষক মো. রুহুল আমিন ফকির। গত রোববার সন্ধ্যায় গণমাধ্যম কর্মীদের নিকট বৃদ্ধ কৃষক রুহুল আমিন দাবি করেন, তার পরিবার দীর্ঘ দিন ধরে পৈতৃক সূত্রে দীঘিরপাড় মৌজার ৫১৭ নং খতিয়ানে ৭১৯ নং দাগের ৬০ শতাংশ জমি ভোগদখল করে আসছেন। তবে জমির মালিকানা দাবি করে বিএনপি নেতা, উপজেলার শেখর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রইসুল ইসলাম পলাশ মিয়া গত রোববার সকালে ৩০-৪০ জন লোক নিয়ে আমার আবাদকৃত ৬০ শতাংশ জমির পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যান। যার বাজার মূল্য ২ লাখ টাকা। এই ঘটনায় কৃষক মো. রুহুল আমিন ফকির বোয়ালমারী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা রইসুল ইসলাম পলাশ মিয়া বলেন, এই জমি আমার মামার। জমিটি নিয়ে মামলা ছিল। আদালত আমাদের পক্ষে রায় দিয়েছে। আদালতের রায়ের পরও জমিটির প্রকৃত মালিকরা জমিটি দখল নিতে পারেনি। সম্প্রতি আমরা তাদেরকে জমিটি ছেড়ে দিতে বলেছি। পেঁয়াজ তুলে নেয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, আমার লোকজন নয়, রুহুল আমিন ফকিরই লোকজন দিয়ে পেঁয়াজ তুলে নিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে আমার এবং আমার পরিবারের দীর্ঘদিনের সুনাম ক্ষুণের অপচেষ্টা করে যাচ্ছেন। বোয়ালমারী থানার ওসি মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, এই ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত করে এই ঘটনায় থানায় পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।