স্বাধীনতা দিবসে লালমনিরহাট শহরের বিডিআর সড়কে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারক মঞ্চের ম্যুরাল কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্থানীয় ছাত্র-জনতার দাবির মুখে’ এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
তবে স্থানীয় সংবাদদাতারা জানিয়েছেন, স্বাধীনতা দিবসের আগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ বা ‘স্থানীয় ছাত্র-জনতার’ কাছ থেকে কোনো বিক্ষোভ বা মিছিল দেখা যায়নি। এছাড়া বর্তমানে সেখানে কোনো সংস্কার কাজও চলছে না বলে তারা জানিয়েছেন। ফলে কেন ম্যুরালটি ঢেকে দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
লালমনিরহাটের এই ম্যুরালে ভাষা আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, মুজিবনগর সরকার গঠন, চরমপত্র পাঠ, ১৯৭১ সালের গণহত্যা, মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানী, বিজয় উল্লাসে মুক্তিযোদ্ধারা, সাত বীরশ্রেষ্ঠ ও পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের চিত্র ফুটে উঠেছিল।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
স্বাধীনতা দিবসে লালমনিরহাট শহরের বিডিআর সড়কে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারক মঞ্চের ম্যুরাল কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্থানীয় ছাত্র-জনতার দাবির মুখে’ এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
তবে স্থানীয় সংবাদদাতারা জানিয়েছেন, স্বাধীনতা দিবসের আগে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ বা ‘স্থানীয় ছাত্র-জনতার’ কাছ থেকে কোনো বিক্ষোভ বা মিছিল দেখা যায়নি। এছাড়া বর্তমানে সেখানে কোনো সংস্কার কাজও চলছে না বলে তারা জানিয়েছেন। ফলে কেন ম্যুরালটি ঢেকে দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
লালমনিরহাটের এই ম্যুরালে ভাষা আন্দোলন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, মুজিবনগর সরকার গঠন, চরমপত্র পাঠ, ১৯৭১ সালের গণহত্যা, মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানী, বিজয় উল্লাসে মুক্তিযোদ্ধারা, সাত বীরশ্রেষ্ঠ ও পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের চিত্র ফুটে উঠেছিল।