মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : পশ্চিম গুলশাখালী গ্রামের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ২৮ ইঞ্চি প্রতিবন্ধী মিলি আক্তার -সংবাদ
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের পশ্চিম গুলশাখালী গ্রামের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ২৮ ইঞ্চি প্রতিবন্ধী মিলি আক্তারের ইচ্ছা পূরণে তার বাড়িতে ছুটে গেলেন মোরেলগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ। শুক্রবার সকালে মিলি আক্তারের চাহিদা অনুযায়ী ইউএও দুটি ছাগল, ঈদ সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান করেন ওই পরিবারটিকে। এ সময় তার সাথে ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি মো. বদরুদ্দোজা, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল জাবির এবং এনজিও কর্মকর্তারা।
মিলি আক্তার জন্ম থেকেই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রতিবন্ধী হওয়ায় তার বাবা তার মাকে ফেলে রেখে দেশন্তরিত হয়। এরপর থেকেই তার মা মমতাজ বেগম ওই শিশুটিকে নিয়ে একাই বসবাস করে নিজের পরিশ্রমে মেয়েকে লালন পালন করে। মিলির বর্তমান বয়স ৩৪ উচ্চতা ২৮ ইঞ্চি স্বাভাবিক চলাফেরা করতে না পারায় মেয়েকে নিয়ে দুচিন্তায় বৃদ্ধমাতার। তবুও ভালোবাসায় কমতি নেই ওই শিশুর প্রতি অভাব অনটনের জন্মদাতা মায়ের। বিভিন্ন সময় মিলির চাহিদা পূরণ করতে না পারায় মায়ের মনে কষ্ট থেকে যায়। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় মিলি আক্তারকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় প্রশাসনের নজরে এলে শুক্রবার মিলির বাড়িতে উপস্থিত হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি বলেন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ২৮ ইঞ্চি মিলি আক্তারের ইচ্ছে ছিল ছাগল পালন করার সে অনুযায়ী তাকে দুটি ছাগল, কিছু পরিমাণ ঈদ সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। পরবর্তীতেও ওই পরিবারকে আরও সহযোগীতা প্রদান করা হবে বলে এ কর্মকর্তা জানান।
মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : পশ্চিম গুলশাখালী গ্রামের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ২৮ ইঞ্চি প্রতিবন্ধী মিলি আক্তার -সংবাদ
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের পশ্চিম গুলশাখালী গ্রামের বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ২৮ ইঞ্চি প্রতিবন্ধী মিলি আক্তারের ইচ্ছা পূরণে তার বাড়িতে ছুটে গেলেন মোরেলগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ। শুক্রবার সকালে মিলি আক্তারের চাহিদা অনুযায়ী ইউএও দুটি ছাগল, ঈদ সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান করেন ওই পরিবারটিকে। এ সময় তার সাথে ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি মো. বদরুদ্দোজা, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল জাবির এবং এনজিও কর্মকর্তারা।
মিলি আক্তার জন্ম থেকেই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রতিবন্ধী হওয়ায় তার বাবা তার মাকে ফেলে রেখে দেশন্তরিত হয়। এরপর থেকেই তার মা মমতাজ বেগম ওই শিশুটিকে নিয়ে একাই বসবাস করে নিজের পরিশ্রমে মেয়েকে লালন পালন করে। মিলির বর্তমান বয়স ৩৪ উচ্চতা ২৮ ইঞ্চি স্বাভাবিক চলাফেরা করতে না পারায় মেয়েকে নিয়ে দুচিন্তায় বৃদ্ধমাতার। তবুও ভালোবাসায় কমতি নেই ওই শিশুর প্রতি অভাব অনটনের জন্মদাতা মায়ের। বিভিন্ন সময় মিলির চাহিদা পূরণ করতে না পারায় মায়ের মনে কষ্ট থেকে যায়। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় মিলি আক্তারকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় প্রশাসনের নজরে এলে শুক্রবার মিলির বাড়িতে উপস্থিত হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি বলেন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ২৮ ইঞ্চি মিলি আক্তারের ইচ্ছে ছিল ছাগল পালন করার সে অনুযায়ী তাকে দুটি ছাগল, কিছু পরিমাণ ঈদ সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। পরবর্তীতেও ওই পরিবারকে আরও সহযোগীতা প্রদান করা হবে বলে এ কর্মকর্তা জানান।