৬ দিন পর নিভল সুন্দরবনের আগুন
৬ দিন পর পুরোপুরি নিভলো সুন্দরবনের আগুন। বৃহস্পতিবার দুপুরে আগুন নির্বাপন অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন বনবিভাগ। আগুনে দুটি স্পটের ৬ একর বনভূমির লতাপাতা, গুল্ম ও গাছপালা পুড়ে গেছে।
গত ২২ মার্চ প্রথমে পূর্ব সুন্দরবনের কলমতেজী ফরেষ্ট টহল ফাঁড়ির টেপারবিল বনে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। দুই দিনের চেষ্টায় বনবিভাগ ও ফায়ার সার্ভিস সে আগুন নিয়ন্ত্রণ করার পরপরই গত ২৪ মার্চ সকালে ধানসাগর ফরেষ্ট টহল ফাঁড়ির শাপলারবিল তেইশেরছিলায় বনে আগুন জ্বলে ওঠে। এখানে আগুনের ব্যপকতা ছিল বেশি। কিন্তু পানির অভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে বেগ পেতে হয়েছে বনবিভাগ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের। আগুনের ঘটনাস্থল থেকে তিন কিলোমিটার দুরে ছিল ভোলা নদী। ভাটার সময় নদীতে পানি না থাকায় ফায়ার ফাইটারদের জোয়ারের অপেক্ষায় থেকে আগুন নেভানোর কাজ করতে হয়েছে। ৬ দিন ধরে নিরলস চেষ্টায় শুক্রবার আগুন পুরোপুরি নিভে গেছে। সুন্দরবন বিভাগ আগুন নির্বাপন অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন।
ফায়ার সার্ভিস খুলনার সহকারী পরিচালক আবু বকর জামান বলেন, ৬ দিন ধরে দিবারাত্রি সুন্দরবনের গহীনে বিপদসংকুল পরিবেশে তাদের আগুন নির্বাপনের কাজ করতে হয়েছে। কখনও ৬টি কখনও ১০টি ইউনিটের ৩০/৪০ জন করে ফায়ার ফাইটার নদীর জোয়ারভাটার ওপর নির্ভর করে সুন্দরবনে আগুনের স্থলে পানি ছিটানোর কাজ করেছেন। আগুন নিভে যাওয়ায় তারা এখন অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম গুছিয়ে ফেলার কাজ করছেন। আগুনে প্রায় ৬ একর বনভূমির গাছাপালা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে তিনি জানান।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগ বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম বলেন, সুন্দরবনের আগুন এখন পুরোপুরি নিভে গেছে। জিপিআরএসে পরিমাপ করে দেখা যায়, আগুনে কলমতেজী টেপারবিলে দেড় একর ও ধানসাগর শাপলারবিল তেইশেরছিলায় ৪ একর বনভূমির গাছপালা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
৬ দিন পর নিভল সুন্দরবনের আগুন
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
৬ দিন পর পুরোপুরি নিভলো সুন্দরবনের আগুন। বৃহস্পতিবার দুপুরে আগুন নির্বাপন অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন বনবিভাগ। আগুনে দুটি স্পটের ৬ একর বনভূমির লতাপাতা, গুল্ম ও গাছপালা পুড়ে গেছে।
গত ২২ মার্চ প্রথমে পূর্ব সুন্দরবনের কলমতেজী ফরেষ্ট টহল ফাঁড়ির টেপারবিল বনে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। দুই দিনের চেষ্টায় বনবিভাগ ও ফায়ার সার্ভিস সে আগুন নিয়ন্ত্রণ করার পরপরই গত ২৪ মার্চ সকালে ধানসাগর ফরেষ্ট টহল ফাঁড়ির শাপলারবিল তেইশেরছিলায় বনে আগুন জ্বলে ওঠে। এখানে আগুনের ব্যপকতা ছিল বেশি। কিন্তু পানির অভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে বেগ পেতে হয়েছে বনবিভাগ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের। আগুনের ঘটনাস্থল থেকে তিন কিলোমিটার দুরে ছিল ভোলা নদী। ভাটার সময় নদীতে পানি না থাকায় ফায়ার ফাইটারদের জোয়ারের অপেক্ষায় থেকে আগুন নেভানোর কাজ করতে হয়েছে। ৬ দিন ধরে নিরলস চেষ্টায় শুক্রবার আগুন পুরোপুরি নিভে গেছে। সুন্দরবন বিভাগ আগুন নির্বাপন অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন।
ফায়ার সার্ভিস খুলনার সহকারী পরিচালক আবু বকর জামান বলেন, ৬ দিন ধরে দিবারাত্রি সুন্দরবনের গহীনে বিপদসংকুল পরিবেশে তাদের আগুন নির্বাপনের কাজ করতে হয়েছে। কখনও ৬টি কখনও ১০টি ইউনিটের ৩০/৪০ জন করে ফায়ার ফাইটার নদীর জোয়ারভাটার ওপর নির্ভর করে সুন্দরবনে আগুনের স্থলে পানি ছিটানোর কাজ করেছেন। আগুন নিভে যাওয়ায় তারা এখন অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম গুছিয়ে ফেলার কাজ করছেন। আগুনে প্রায় ৬ একর বনভূমির গাছাপালা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বলে তিনি জানান।
পূর্ব সুন্দরবন বিভাগ বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম বলেন, সুন্দরবনের আগুন এখন পুরোপুরি নিভে গেছে। জিপিআরএসে পরিমাপ করে দেখা যায়, আগুনে কলমতেজী টেপারবিলে দেড় একর ও ধানসাগর শাপলারবিল তেইশেরছিলায় ৪ একর বনভূমির গাছপালা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।