অনিয়ম দুর্নীতিতে আলোচিত সমাজসেবার অধীন বাগেরহাট সরকারি শিশু সদনে দুদকের অভিযানের পর ১২ জন মেধাবী শিক্ষার্থী তারে মেধাবৃত্তির টাকা হাতে পেয়েছেন। পবিত্র ঈদের আগ মুহূর্তে বৃহস্পতিবার মেধাবীদের হাতে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকার চেক বিতরণ করেন সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ফজলে ইলাহী। মেধাবৃত্তির টাকা হাতে পেয়ে খুশি শিশু পরিবারের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থী রাবেয়া আক্তার লীলা জানান, এইচএসসি পাশের পর আমাদের মেধাবৃত্তি দেয়ার কথা থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে তা দেয়া হয়নি। বৃহস্পতিবার ফোন করে জানানো হয়, আজ বৃত্তির টাকা দেয়া হবে। সে অনুযায়ী সদনে এসে ৩০ হাজার টাকার চেক হাতে পেয়েছি। সাবিনা ইয়াসমিন পিয়াসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও দীর্ঘদিন পর বৃত্তির টাকা পেয়ে খুশি। তবে, তারা আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে যেন এই টাকা পেতে তাদের মতো আর কাউকে ভোগান্তি পোহাতে না হয়। কাকলী আক্তার নামে একজন শিক্ষার্থী জানান, তিনি এসএসসি ও এইচএসসি দুটিরই বৃত্তির টাকা পাননি। তিনি আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। তবে, দুদকের অভিযানের পর তিনি ৪২ হাজার টাকার চেক পেয়েছেন। তিনি দুদককে ধন্যবাদ জানান। তবে এ জন্য দায়ীদের সনাক্ত করে তাদের আইসের আওতায় আনা হয়নি, যা দুঃখজনক। বাগেরহাট সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ফজলে ইলাহী জানান, মোট ১২ জন মেধাবী শিক্ষার্থীর মধ্যে এইচএসসি উত্তীর্ণদের প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা এবং এসএসসি উত্তীর্ণদের প্রত্যেককে ১২ হাজার টাকা করে দেয়া হয়েছে। মোট দুই লাখ ৪০ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
অনিয়ম দুর্নীতিতে আলোচিত সমাজসেবার অধীন বাগেরহাট সরকারি শিশু সদনে দুদকের অভিযানের পর ১২ জন মেধাবী শিক্ষার্থী তারে মেধাবৃত্তির টাকা হাতে পেয়েছেন। পবিত্র ঈদের আগ মুহূর্তে বৃহস্পতিবার মেধাবীদের হাতে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকার চেক বিতরণ করেন সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ফজলে ইলাহী। মেধাবৃত্তির টাকা হাতে পেয়ে খুশি শিশু পরিবারের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থী রাবেয়া আক্তার লীলা জানান, এইচএসসি পাশের পর আমাদের মেধাবৃত্তি দেয়ার কথা থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে তা দেয়া হয়নি। বৃহস্পতিবার ফোন করে জানানো হয়, আজ বৃত্তির টাকা দেয়া হবে। সে অনুযায়ী সদনে এসে ৩০ হাজার টাকার চেক হাতে পেয়েছি। সাবিনা ইয়াসমিন পিয়াসহ অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও দীর্ঘদিন পর বৃত্তির টাকা পেয়ে খুশি। তবে, তারা আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে যেন এই টাকা পেতে তাদের মতো আর কাউকে ভোগান্তি পোহাতে না হয়। কাকলী আক্তার নামে একজন শিক্ষার্থী জানান, তিনি এসএসসি ও এইচএসসি দুটিরই বৃত্তির টাকা পাননি। তিনি আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। তবে, দুদকের অভিযানের পর তিনি ৪২ হাজার টাকার চেক পেয়েছেন। তিনি দুদককে ধন্যবাদ জানান। তবে এ জন্য দায়ীদের সনাক্ত করে তাদের আইসের আওতায় আনা হয়নি, যা দুঃখজনক। বাগেরহাট সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ফজলে ইলাহী জানান, মোট ১২ জন মেধাবী শিক্ষার্থীর মধ্যে এইচএসসি উত্তীর্ণদের প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা এবং এসএসসি উত্তীর্ণদের প্রত্যেককে ১২ হাজার টাকা করে দেয়া হয়েছে। মোট দুই লাখ ৪০ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে।