গাজীপুরের টিএনজেড গ্রুপের পরিচালক শরীফুল ইসলামকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সকালে তাঁকে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানায় নেওয়া হয়। বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে বৃহস্পতিবার শ্রমিকেরা তাঁকে কারখানায় অবরুদ্ধ করে রাখেন। অসুস্থ হয়ে পড়ায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়ার আগে তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী মোহাম্মদ রাশেদ জানান, শরীফুল ইসলামকে আটক করা হয়নি, বরং তিনি থানায় বসে শ্রমিক প্রতিনিধি, কলকারখানা অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের বিষয়ে আলোচনা করছেন।
গাজীপুরে টিএনজেড গ্রুপের পাঁচটি কারখানায় কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করেন। অনেকে জানুয়ারি থেকে, আবার কেউ দুই মাস ধরে বেতন পাননি। শ্রমিকেরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন এবং বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ দিনের মতো শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
শিল্প পুলিশের তথ্যানুসারে, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে শ্রমিকেরা উত্তরা থেকে শরীফুল ইসলামকে ধরে এনে টিএনজেড গ্রুপের বেসিক ক্লথিং লিমিটেড কারখানায় নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে আটকে রেখে বেতন পরিশোধের চাপ প্রয়োগ করেন। রাত ২টার দিকে শিল্প পুলিশ, থানা-পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করেন। অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাঁকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, বর্তমানে শরীফুল ইসলাম গাছা থানায় রয়েছেন এবং শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়ে আলোচনা করছেন। তিনি কিছু অর্থের ব্যবস্থা করেছেন বলেও জানা গেছে।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
গাজীপুরের টিএনজেড গ্রুপের পরিচালক শরীফুল ইসলামকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সকালে তাঁকে গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানায় নেওয়া হয়। বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে বৃহস্পতিবার শ্রমিকেরা তাঁকে কারখানায় অবরুদ্ধ করে রাখেন। অসুস্থ হয়ে পড়ায় পুলিশ হেফাজতে নেওয়ার আগে তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী মোহাম্মদ রাশেদ জানান, শরীফুল ইসলামকে আটক করা হয়নি, বরং তিনি থানায় বসে শ্রমিক প্রতিনিধি, কলকারখানা অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধের বিষয়ে আলোচনা করছেন।
গাজীপুরে টিএনজেড গ্রুপের পাঁচটি কারখানায় কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করেন। অনেকে জানুয়ারি থেকে, আবার কেউ দুই মাস ধরে বেতন পাননি। শ্রমিকেরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছিলেন এবং বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ দিনের মতো শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
শিল্প পুলিশের তথ্যানুসারে, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে শ্রমিকেরা উত্তরা থেকে শরীফুল ইসলামকে ধরে এনে টিএনজেড গ্রুপের বেসিক ক্লথিং লিমিটেড কারখানায় নিয়ে যান। সেখানে তাঁকে আটকে রেখে বেতন পরিশোধের চাপ প্রয়োগ করেন। রাত ২টার দিকে শিল্প পুলিশ, থানা-পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করেন। অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাঁকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম জানিয়েছেন, বর্তমানে শরীফুল ইসলাম গাছা থানায় রয়েছেন এবং শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়ে আলোচনা করছেন। তিনি কিছু অর্থের ব্যবস্থা করেছেন বলেও জানা গেছে।