ভোলার চরফ্যাসনে মসজিদের ছাদ থেকে মোতাহার (৬০) নামের এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার জিন্নাগড় ইউনিয়ন ২ নম্বর ওয়ার্ড কুতুবগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করেছে চরফ্যাসন থানাপুলিশ।
নিহত মোতাহার ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং মৃত নুরুবক্সের ছেলে।
চরফ্যাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মিজানুর রহমান হাওলাদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মোতাহারের মেয়ে তানিয়া আক্তার শারমিন জানান, আমার বাবা গত শুক্রবার রাত ৮টার দিকে কুতুবগঞ্জ জামে মসজিদে তারাবির নামাজ আদায় করতে গিয়ে আর বাড়ি ফিরেননি। এরপর বিভিন্ন স্থানে খোঁজ খবর নেই। কোথায় সন্ধান মেলেনি। শনিবার সকালে মসজিদের মুসল্লীরা মসজিদের দ্বিতীয় তলা খালি জায়গায় পিলারের সঙ্গে আমার বাবার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে আমাদেরকে এবং চরফ্যাসন থানাপুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে মরদেহ উদ্ধার করে থানা নিয়ে যায়। তিনি আরও জানান, আমার বাবা দীর্ঘদিন পর্যন্ত পক্ষাঘাত রোগে আক্রান্ত তিনি কিভাবে মসজিদের ছাদে উঠছেন তা বুঝে উঠতে পারছি না। তবে কারো প্রতি আমাদের কোনো অভিযোগ নাই।
চরফ্যাসন থানার অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমান হাওলাদার জানান, মরদেহ উদ্ধার করে থানা আনা হয়েছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগ পাইনি। তারপরও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ঁ পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে। হত্যা নাকি আত্মহত্যা।
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
ভোলার চরফ্যাসনে মসজিদের ছাদ থেকে মোতাহার (৬০) নামের এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার জিন্নাগড় ইউনিয়ন ২ নম্বর ওয়ার্ড কুতুবগঞ্জ বাজার জামে মসজিদ থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করেছে চরফ্যাসন থানাপুলিশ।
নিহত মোতাহার ওই ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং মৃত নুরুবক্সের ছেলে।
চরফ্যাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মিজানুর রহমান হাওলাদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মোতাহারের মেয়ে তানিয়া আক্তার শারমিন জানান, আমার বাবা গত শুক্রবার রাত ৮টার দিকে কুতুবগঞ্জ জামে মসজিদে তারাবির নামাজ আদায় করতে গিয়ে আর বাড়ি ফিরেননি। এরপর বিভিন্ন স্থানে খোঁজ খবর নেই। কোথায় সন্ধান মেলেনি। শনিবার সকালে মসজিদের মুসল্লীরা মসজিদের দ্বিতীয় তলা খালি জায়গায় পিলারের সঙ্গে আমার বাবার ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে আমাদেরকে এবং চরফ্যাসন থানাপুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে মরদেহ উদ্ধার করে থানা নিয়ে যায়। তিনি আরও জানান, আমার বাবা দীর্ঘদিন পর্যন্ত পক্ষাঘাত রোগে আক্রান্ত তিনি কিভাবে মসজিদের ছাদে উঠছেন তা বুঝে উঠতে পারছি না। তবে কারো প্রতি আমাদের কোনো অভিযোগ নাই।
চরফ্যাসন থানার অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমান হাওলাদার জানান, মরদেহ উদ্ধার করে থানা আনা হয়েছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগ পাইনি। তারপরও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ঁ পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে। হত্যা নাকি আত্মহত্যা।