নাটোরের দৈনিক ‘প্রান্তজন’ পত্রিকার সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম সেলিম সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন। রোববার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কলেজ থেকে ফেরার পথে সদর উপজেলার চন্দ্রকলা বাজারে তাকে মারধর করা হয় বলে জানিয়েছেন নাটোর সদর থানার ওসি মাহাবুর রহমান।
আহত সেলিম (৪৫) নাটোর সদরের পন্ডিতগ্রাম এলাকার বাসিন্দা এবং চন্দ্রকলা বঙ্গবন্ধু কলেজের প্রভাষক। হামলার পর তাকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত রয়েছে এবং মারধরে দুই হাত ভেঙে গেছে। বর্তমানে তাকে অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক পলাশ কুমার সাহা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ জানায়, দুপুরে কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে চন্দ্রকলা বাজারে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সেলিমের মোটরসাইকেল থামিয়ে তাকে পাশের একটি চায়ের স্টলে নিয়ে যায়। সেখানে তার মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে হকিস্টিক ও বাটাম দিয়ে ব্যাপক মারধর করে ফেলে রেখে যায়। এ সময় তার মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়। যাওয়ার সময় তারা সেলিমকে আর কলেজে না আসার হুমকি দিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নাটোর সদর থানার ওসি মাহাবুর রহমান বলেন, “সাজেদুল ইসলাম সেলিমের ওপর হামলা হয়েছে শুনেছি। এ বিষয়ে এখনও কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ করেননি। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সেলিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় এখনো হামলাকারীদের পরিচয় জানা যায়নি।
এ ঘটনায় নাটোরের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তারা হাসপাতালে গিয়ে সেলিমের খোঁজখবর নেন এবং হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
নাটোরের দৈনিক ‘প্রান্তজন’ পত্রিকার সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম সেলিম সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন। রোববার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কলেজ থেকে ফেরার পথে সদর উপজেলার চন্দ্রকলা বাজারে তাকে মারধর করা হয় বলে জানিয়েছেন নাটোর সদর থানার ওসি মাহাবুর রহমান।
আহত সেলিম (৪৫) নাটোর সদরের পন্ডিতগ্রাম এলাকার বাসিন্দা এবং চন্দ্রকলা বঙ্গবন্ধু কলেজের প্রভাষক। হামলার পর তাকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত রয়েছে এবং মারধরে দুই হাত ভেঙে গেছে। বর্তমানে তাকে অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক পলাশ কুমার সাহা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে পুলিশ জানায়, দুপুরে কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে চন্দ্রকলা বাজারে কয়েকজন দুর্বৃত্ত সেলিমের মোটরসাইকেল থামিয়ে তাকে পাশের একটি চায়ের স্টলে নিয়ে যায়। সেখানে তার মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে হকিস্টিক ও বাটাম দিয়ে ব্যাপক মারধর করে ফেলে রেখে যায়। এ সময় তার মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়। যাওয়ার সময় তারা সেলিমকে আর কলেজে না আসার হুমকি দিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নাটোর সদর থানার ওসি মাহাবুর রহমান বলেন, “সাজেদুল ইসলাম সেলিমের ওপর হামলা হয়েছে শুনেছি। এ বিষয়ে এখনও কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ করেননি। পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সেলিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় এখনো হামলাকারীদের পরিচয় জানা যায়নি।
এ ঘটনায় নাটোরের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তারা হাসপাতালে গিয়ে সেলিমের খোঁজখবর নেন এবং হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।