হাতে ক্ষত নিয়ে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এসএম মেহেদী হাসান নামের একজন সেনা কর্পোরলকে মারপিট করা হয়েছে। চিকিৎসকের লিখে দেয়া ঔষুধ হাসপাতালে নেই কেন? এই কথা নিয়ে জরুরী বিভাগের চিকিৎসকের সাথে সেনা সদস্যের কথাকাটাকাটি নিয়ে বিরোধ সৃষ্টির এক পর্যায়ে হাসপাতালের ওয়ার্ডবয়সহ কর্মচারীরা সেনাসদস্যকে মারপিট করে। এ খবর পেয়ে বাগেরহাটে দায়িত্ব প্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা সঙ্গীয় সৈনিকদের সাথে নিয়ে বাগেরহাট হাসপাতালে আসেন এবং সেনা কর্পোরাল এসএম মেহেদী হাসান কে উদ্ধার করে নিয়ে যান। আর এ ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যার পর। সেনা কর্পোরাল এসএম মেহেদী হাসান বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা মাধবকাঠি গ্রামের রুস্তুম আলী সেখের ছেলে। সে সিলেটে প্যারা কমান্ডো ইউনিটে কর্মরত। ১২ দিনের ছুটিতে সে বাড়ীতে এসেছে। হাসপাতাল সুত্র জানায়, সেনা সদস্য হাতে কাটা ছেড়া রক্তাক্ত অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে আসেন। এ সময় হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত ওয়ার্ড বয় মোঃ ওমর ফারুক তাকে ড্রেসিং করে দেয় এবং একজন ইন্টার্নী চিকিৎসক একটি মলম লিখে দেন। যা হাসাপাতালে বরাদ্দ নেই। এ সময় মেহেদী হাসান নিজেকে সৈনিক পরিচয় দিয়ে সরকারি ঔষধ দেয়ার কথা বলেন। যা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়। এক পর্যায়ে হাসপাতালে কর্তব্যরত জরুরী বিভাগের মেডিকেল অফিসার জানান, ওই ঔষধটি সরকারীভাবে বরাদ্দ নেই। বাইরে থেকে ক্রয় করতে হবে। এতে সেনা সদস্য আরো ক্ষিপ্ত হয়ে চিকিৎসকের সাথে খারাপ আচারন করেন। এ সময় হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় ওমর ফারুক, আরিফ, সুমন ও আল-আমীন ওই সেনা সদস্যকে মারপিট করে। এ খবর পেয়ে বাগেরহাট সেনা ক্যাম্পের মেজর মোঃ সায়মন আলম রাতেই হাসপাতালে আসেন এবং হাসপাতালের ত্বত্তাবধায়ক ডাঃ অসীম কুমার সমাদ্দারের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এ বিষয়ে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পরিদর্শক কাজী শাহিদুজ্জামান বলেন, ছুটিতে বাড়ীতে আসা একজন সেনা সদস্যের সাথে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। পরে বাগেরহাট সেনা ক্যাম্পের কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
হাতে ক্ষত নিয়ে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এসএম মেহেদী হাসান নামের একজন সেনা কর্পোরলকে মারপিট করা হয়েছে। চিকিৎসকের লিখে দেয়া ঔষুধ হাসপাতালে নেই কেন? এই কথা নিয়ে জরুরী বিভাগের চিকিৎসকের সাথে সেনা সদস্যের কথাকাটাকাটি নিয়ে বিরোধ সৃষ্টির এক পর্যায়ে হাসপাতালের ওয়ার্ডবয়সহ কর্মচারীরা সেনাসদস্যকে মারপিট করে। এ খবর পেয়ে বাগেরহাটে দায়িত্ব প্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা সঙ্গীয় সৈনিকদের সাথে নিয়ে বাগেরহাট হাসপাতালে আসেন এবং সেনা কর্পোরাল এসএম মেহেদী হাসান কে উদ্ধার করে নিয়ে যান। আর এ ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যার পর। সেনা কর্পোরাল এসএম মেহেদী হাসান বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা মাধবকাঠি গ্রামের রুস্তুম আলী সেখের ছেলে। সে সিলেটে প্যারা কমান্ডো ইউনিটে কর্মরত। ১২ দিনের ছুটিতে সে বাড়ীতে এসেছে। হাসপাতাল সুত্র জানায়, সেনা সদস্য হাতে কাটা ছেড়া রক্তাক্ত অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে আসেন। এ সময় হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত ওয়ার্ড বয় মোঃ ওমর ফারুক তাকে ড্রেসিং করে দেয় এবং একজন ইন্টার্নী চিকিৎসক একটি মলম লিখে দেন। যা হাসাপাতালে বরাদ্দ নেই। এ সময় মেহেদী হাসান নিজেকে সৈনিক পরিচয় দিয়ে সরকারি ঔষধ দেয়ার কথা বলেন। যা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়। এক পর্যায়ে হাসপাতালে কর্তব্যরত জরুরী বিভাগের মেডিকেল অফিসার জানান, ওই ঔষধটি সরকারীভাবে বরাদ্দ নেই। বাইরে থেকে ক্রয় করতে হবে। এতে সেনা সদস্য আরো ক্ষিপ্ত হয়ে চিকিৎসকের সাথে খারাপ আচারন করেন। এ সময় হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় ওমর ফারুক, আরিফ, সুমন ও আল-আমীন ওই সেনা সদস্যকে মারপিট করে। এ খবর পেয়ে বাগেরহাট সেনা ক্যাম্পের মেজর মোঃ সায়মন আলম রাতেই হাসপাতালে আসেন এবং হাসপাতালের ত্বত্তাবধায়ক ডাঃ অসীম কুমার সমাদ্দারের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এ বিষয়ে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পরিদর্শক কাজী শাহিদুজ্জামান বলেন, ছুটিতে বাড়ীতে আসা একজন সেনা সদস্যের সাথে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতালে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। পরে বাগেরহাট সেনা ক্যাম্পের কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন।