জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সারমারা টালিয়াপাড়া গ্রামে একটি মাছের প্রজেক্টে বিষ প্রয়োগ করে দুই লাখ টাকার সমপরিমান ছোট বড় প্রায় ৫০ হাজার মাছ হত্যা করা হয়েছে। ৫ এপ্রিল দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে প্রজেক্ট মালিক দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪ জনসহ মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে বকশীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বকশীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার শাকের আহমেদ। বকশীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগে বাদী দেলোয়ার হোসেন উল্লেখ করেন ৫ এপ্রিল দিবাগত মধ্য রাতে সারমারা টালিয়াপাড়া গ্রামের কতিপয় লোক তার মাছের প্রজেক্টে সন্দেহজনক ভাবে ঘুরাফেরা করছেন। দেলোয়ার হোসেনের উপস্থিতি টেরপেয়ে সন্দেহ ভাজন লোকজন দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। সকালে তার প্রজেক্টে মৃত মাছ গুলো ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায়। এব্যাপারে সারমারা টালিয়া পাড়া গ্রামের ধিরেনের ছেলে মুরশিদ, টেপা মিয়ার ছেলে মিলন মিয়া, আনিসের ছেলে সোহাগ মিয়া, মনোয়ারের ছেলে সাফিউল, সরুজ গাজীর ছেলে জাহিদ আলম ফড়িং, মিলন মিয়ার ছেলে মাসুম মিয়া ও নাছি মিয়ার ছেলে মনোয়ার আলীকে আসামী করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন দেলোয়ার হোসেন। অভিযোগে অজ্ঞাতনামা আসামী ৪ জন।
এব্যাপারে বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ জানান, বিষয়টি স্থানীয় মেম্বারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
তবে প্রজেক্ট থেকে বিপুল পরিমান মরা মাছ উদ্ধার হয়েছে। তবে কে বা কারা বিষয় প্রয়োগ করেছে সে বিষয়ে অবগত না।
এব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার শাকের আহমেদ জানান, লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত করছে পুলিশ। তদন্তের পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সারমারা টালিয়াপাড়া গ্রামে একটি মাছের প্রজেক্টে বিষ প্রয়োগ করে দুই লাখ টাকার সমপরিমান ছোট বড় প্রায় ৫০ হাজার মাছ হত্যা করা হয়েছে। ৫ এপ্রিল দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে প্রজেক্ট মালিক দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪ জনসহ মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে বকশীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বকশীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার শাকের আহমেদ। বকশীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগে বাদী দেলোয়ার হোসেন উল্লেখ করেন ৫ এপ্রিল দিবাগত মধ্য রাতে সারমারা টালিয়াপাড়া গ্রামের কতিপয় লোক তার মাছের প্রজেক্টে সন্দেহজনক ভাবে ঘুরাফেরা করছেন। দেলোয়ার হোসেনের উপস্থিতি টেরপেয়ে সন্দেহ ভাজন লোকজন দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। সকালে তার প্রজেক্টে মৃত মাছ গুলো ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায়। এব্যাপারে সারমারা টালিয়া পাড়া গ্রামের ধিরেনের ছেলে মুরশিদ, টেপা মিয়ার ছেলে মিলন মিয়া, আনিসের ছেলে সোহাগ মিয়া, মনোয়ারের ছেলে সাফিউল, সরুজ গাজীর ছেলে জাহিদ আলম ফড়িং, মিলন মিয়ার ছেলে মাসুম মিয়া ও নাছি মিয়ার ছেলে মনোয়ার আলীকে আসামী করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন দেলোয়ার হোসেন। অভিযোগে অজ্ঞাতনামা আসামী ৪ জন।
এব্যাপারে বগারচর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সোহেল রানা পলাশ জানান, বিষয়টি স্থানীয় মেম্বারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
তবে প্রজেক্ট থেকে বিপুল পরিমান মরা মাছ উদ্ধার হয়েছে। তবে কে বা কারা বিষয় প্রয়োগ করেছে সে বিষয়ে অবগত না।
এব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার শাকের আহমেদ জানান, লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর বিষয়টি তদন্ত করছে পুলিশ। তদন্তের পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।