গোবিন্দগঞ্জে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আওতায় গ্রামীন রাস্তায় ব্রিজের নির্মাণ কাজগুলোতে তদারকির বদলে কমিশন বাণিজ্যসহ নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার, সড়ক নাই সেখানেও ব্রিজ নির্মাণসহ নানান অভিযোগ। তদন্তের দাবি করেছেন সচেতন মহল।
গোবিন্দগঞ্জের রাখাল বুরুজ ইউনিয়নের লোনতলা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্মিত ব্রিজ অপরিকল্পিত ও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ স্থানীয়দের। ব্রীজটি নির্মাণে কোন সাইনবোর্ড টানানো হয়নি।
ব্রিজের পাশে সংযোগ চলাচলে কোন রাস্তা দৃশ্যমান নয়। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে খামখেয়ালিপনা করা হয়েছে বলে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এ জানিয়েছেন।
তারা বলেন, নির্মিত ব্রিজের পাশে আরেকটি নোনতলা দুর্গাদহ ব্রিজ এলজিইডি কর্তৃক নির্মিত হয়েছে এবং ব্রিজটি জনগুরুত্বপূর্ণ হিসেবে সচল রয়েছে। অপরদিকে একটি ব্রিজ সচল থাকার পরও কার স্বার্থেউপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অধিদপ্তর কর্তৃক ১ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে এই ব্রিজ নির্মাণ ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসী। সরে জমিনে জানা গেছে ব্রীজ নিয়ে অনেক বাণিজ্য হয়েছে। বর্তমানে ঠিকাদার আত্মগোপনে থাকায় কাজটি হাত বদল হয়ে অর্ধেক টাকায় নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ওই কাজের দায়িত্বে থাকা মিস্ত্রি জানান, জনৈক তাজুল মিস্ত্রি ৬০ লাখ টাকায় এই ব্রিজটির সকল কাজ করার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের এবং বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন সচেতন অভিজ্ঞ মহল।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
গোবিন্দগঞ্জে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আওতায় গ্রামীন রাস্তায় ব্রিজের নির্মাণ কাজগুলোতে তদারকির বদলে কমিশন বাণিজ্যসহ নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার, সড়ক নাই সেখানেও ব্রিজ নির্মাণসহ নানান অভিযোগ। তদন্তের দাবি করেছেন সচেতন মহল।
গোবিন্দগঞ্জের রাখাল বুরুজ ইউনিয়নের লোনতলা উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্মিত ব্রিজ অপরিকল্পিত ও নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ স্থানীয়দের। ব্রীজটি নির্মাণে কোন সাইনবোর্ড টানানো হয়নি।
ব্রিজের পাশে সংযোগ চলাচলে কোন রাস্তা দৃশ্যমান নয়। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিয়ে খামখেয়ালিপনা করা হয়েছে বলে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এ জানিয়েছেন।
তারা বলেন, নির্মিত ব্রিজের পাশে আরেকটি নোনতলা দুর্গাদহ ব্রিজ এলজিইডি কর্তৃক নির্মিত হয়েছে এবং ব্রিজটি জনগুরুত্বপূর্ণ হিসেবে সচল রয়েছে। অপরদিকে একটি ব্রিজ সচল থাকার পরও কার স্বার্থেউপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অধিদপ্তর কর্তৃক ১ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে এই ব্রিজ নির্মাণ ও প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসী। সরে জমিনে জানা গেছে ব্রীজ নিয়ে অনেক বাণিজ্য হয়েছে। বর্তমানে ঠিকাদার আত্মগোপনে থাকায় কাজটি হাত বদল হয়ে অর্ধেক টাকায় নির্মাণ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ওই কাজের দায়িত্বে থাকা মিস্ত্রি জানান, জনৈক তাজুল মিস্ত্রি ৬০ লাখ টাকায় এই ব্রিজটির সকল কাজ করার দায়িত্ব আমাকে দিয়েছে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের এবং বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন সচেতন অভিজ্ঞ মহল।