কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ১১ মাইলে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে পার্শ্ববর্তী চারটি ভাতের হোটেল পুড়িয়ে দিয়েছে এলাকাবাসী। অভিযোগ রয়েছে, এসব হোটেলে ভাতের ব্যবসার আড়ালে দেহব্যবসা করা হতো।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রোববার বিকেলে একদল এলাকাবাসী মিলে ওই এলাকার চারটি ভাতের হোটেলে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। টিনের বেড়া ও চালা দিয়ে নির্মিত ঘরগুলো মাটিতে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে।
পুলিশ বলছে, প্রায় দুই বছর ধরে এখানে প্রকাশ্যে দেহব্যবসা চলছে। কয়েক দফা পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কও করা হয়েছে। কয়েকদিন আগেও চারজনকে ধরে কোর্টে চালান দেয়া হয়।
এলাকাবাসী বলেন, এলাকার যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। যারাই এই কাজ করছে, ভালো করছে। তারা অভিযোগ করেন, প্রশাসনের নাকের ডগায় অনৈতিক কাজ হলেও দীর্ঘদিন কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
যে চারটি দোকান পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে তার মালিক ওই এলাকার শেকম ম-ল, জাহাঙ্গীর ম-ল, হারুন বিশ্বাস ও ওহেদ। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য তাদের খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন, কিছুদিন আগেও এসব হোটেল থেকে চার নারীকে আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া হোটেল মালিকদের পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব নারীদের হোটেলের কাজে রাখার বিষয়েও বলা হয়। রমজানে হোটেলগুলো বন্ধ ছিল।
তিনি বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ দেখে কারা ভাঙচুর চালিয়েছে তা শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার ১১ মাইলে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কে পার্শ্ববর্তী চারটি ভাতের হোটেল পুড়িয়ে দিয়েছে এলাকাবাসী। অভিযোগ রয়েছে, এসব হোটেলে ভাতের ব্যবসার আড়ালে দেহব্যবসা করা হতো।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, রোববার বিকেলে একদল এলাকাবাসী মিলে ওই এলাকার চারটি ভাতের হোটেলে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। টিনের বেড়া ও চালা দিয়ে নির্মিত ঘরগুলো মাটিতে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে।
পুলিশ বলছে, প্রায় দুই বছর ধরে এখানে প্রকাশ্যে দেহব্যবসা চলছে। কয়েক দফা পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কও করা হয়েছে। কয়েকদিন আগেও চারজনকে ধরে কোর্টে চালান দেয়া হয়।
এলাকাবাসী বলেন, এলাকার যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। যারাই এই কাজ করছে, ভালো করছে। তারা অভিযোগ করেন, প্রশাসনের নাকের ডগায় অনৈতিক কাজ হলেও দীর্ঘদিন কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
যে চারটি দোকান পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে তার মালিক ওই এলাকার শেকম ম-ল, জাহাঙ্গীর ম-ল, হারুন বিশ্বাস ও ওহেদ। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য তাদের খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন, কিছুদিন আগেও এসব হোটেল থেকে চার নারীকে আটক করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া হোটেল মালিকদের পঞ্চাশ ঊর্ধ্ব নারীদের হোটেলের কাজে রাখার বিষয়েও বলা হয়। রমজানে হোটেলগুলো বন্ধ ছিল।
তিনি বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ দেখে কারা ভাঙচুর চালিয়েছে তা শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।