দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ধর্ষক ইয়াকুব পারভেজ নামের এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় রোববার বিকেলে ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে সাটুরিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করলে রাতে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার হরগজ নয়াপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানায় ওসি মো. শাহিনুল ইসলাম।
সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষক ইয়াকুব পারভেজের হরগজ বাজারে একটি স্টুডিও ফটোকপি ও কম্পিউটারের দোকান রয়েছে। ওই ছাত্রী ফটো তোলার জন্য দোকানে যায়। এরপর ধর্ষক পারভেজ তাকে নানা প্রলোভন দেখায়। এতে কাজ না হওয়ায় তরল পানীয় জাতীয় বোতলের মধ্যে নেশা জাতীয় পান করিয়ে ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে তা মোবাইলে ধারণ করে। এরপর থেকে ওই তরুণীকে ব্লাকমেইল করে একাধিকবার ধর্ষণ করে। ওই তরুণীকে বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য নিয়মিত হুমকি দিয়ে আসছিল। কাউকে বললে মোবাইলে ধারণকৃত নগ্ন ছবি গনমাধ্যম ও ফেইজ বুকে ছেড়ে দেওয়ারও হুমকি দিত ইয়াকুব হোসেন পারভেজ।
গত ২৪ ফেব্রয়ারী ২০২৫ ইং তারিখে ধর্ষক ওই তরুণীকে তার দোকানে ডেকে নিয়ে যায়। এসময় ওই ছাত্রীর ভাগনিকে সাথে নিয়ে গেলে তাকে দোকানে বসিয়ে রেখে স্টুডিওর ভেতরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা তরুণীর ভাগনি দেখে ফেললে তাকেও প্রাণনাশের হুমকি দেয় ধর্ষক। ধর্ষিতা তরুণী জানায়, আমি গত ফেব্রয়ারী মাসে তার দোকানে স্কুলের কাজের জন্য ছবি তুলতে যায়। এসময় দোকানের মালিক পারভেজ আমাকে নানাভাবে অশ্লীণ কথাবর্তা বলতে থাকে। একপর্যায়ে আমাকে বোতলজাত তরল পানীয় পান করিয়ে আমাকে ধর্ষণ করে। এর কয়েকদিন পর আমাকে আবার দোকানে ডেকে এনে মোবাইলে ধারণকৃত আমার কিছু নগ্ন ছবি দেখায়। তারপর থেকেই আমাকে সে আমাকে ব্লাকমেইল করে একাধিকবার ধর্ষণ করে।
আমার নগ্ন ছবি ছেড়ে দেওয়ার ভয়ে কাউকে বলিনি। সে বারবার আমাকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করলে বিষয়টি আমি আমার পরিবারের কাছে বলি।
সাটুরিয়া থানার ওসি মো. শাহিনুল ইসলাস ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন ধর্ষককে আটক করে জ্ঞিগাসাবাদ চলছে। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে সাটুরিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
সোমবার, ০৭ এপ্রিল ২০২৫
দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ধর্ষক ইয়াকুব পারভেজ নামের এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় রোববার বিকেলে ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে সাটুরিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করলে রাতে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার হরগজ নয়াপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানায় ওসি মো. শাহিনুল ইসলাম।
সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষক ইয়াকুব পারভেজের হরগজ বাজারে একটি স্টুডিও ফটোকপি ও কম্পিউটারের দোকান রয়েছে। ওই ছাত্রী ফটো তোলার জন্য দোকানে যায়। এরপর ধর্ষক পারভেজ তাকে নানা প্রলোভন দেখায়। এতে কাজ না হওয়ায় তরল পানীয় জাতীয় বোতলের মধ্যে নেশা জাতীয় পান করিয়ে ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে তা মোবাইলে ধারণ করে। এরপর থেকে ওই তরুণীকে ব্লাকমেইল করে একাধিকবার ধর্ষণ করে। ওই তরুণীকে বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য নিয়মিত হুমকি দিয়ে আসছিল। কাউকে বললে মোবাইলে ধারণকৃত নগ্ন ছবি গনমাধ্যম ও ফেইজ বুকে ছেড়ে দেওয়ারও হুমকি দিত ইয়াকুব হোসেন পারভেজ।
গত ২৪ ফেব্রয়ারী ২০২৫ ইং তারিখে ধর্ষক ওই তরুণীকে তার দোকানে ডেকে নিয়ে যায়। এসময় ওই ছাত্রীর ভাগনিকে সাথে নিয়ে গেলে তাকে দোকানে বসিয়ে রেখে স্টুডিওর ভেতরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা তরুণীর ভাগনি দেখে ফেললে তাকেও প্রাণনাশের হুমকি দেয় ধর্ষক। ধর্ষিতা তরুণী জানায়, আমি গত ফেব্রয়ারী মাসে তার দোকানে স্কুলের কাজের জন্য ছবি তুলতে যায়। এসময় দোকানের মালিক পারভেজ আমাকে নানাভাবে অশ্লীণ কথাবর্তা বলতে থাকে। একপর্যায়ে আমাকে বোতলজাত তরল পানীয় পান করিয়ে আমাকে ধর্ষণ করে। এর কয়েকদিন পর আমাকে আবার দোকানে ডেকে এনে মোবাইলে ধারণকৃত আমার কিছু নগ্ন ছবি দেখায়। তারপর থেকেই আমাকে সে আমাকে ব্লাকমেইল করে একাধিকবার ধর্ষণ করে।
আমার নগ্ন ছবি ছেড়ে দেওয়ার ভয়ে কাউকে বলিনি। সে বারবার আমাকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করলে বিষয়টি আমি আমার পরিবারের কাছে বলি।
সাটুরিয়া থানার ওসি মো. শাহিনুল ইসলাস ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন ধর্ষককে আটক করে জ্ঞিগাসাবাদ চলছে। এ ব্যাপারে ভুক্তভোগীর বাবা বাদী হয়ে সাটুরিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।