গাইবান্ধায় সাঁওতাল হত্যাকাণ্ডের ৯ বছর
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের আদিবাসী সাঁওতাল পল্লীতে ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর ঘটে যাওয়া সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় প্রকৃত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ তদন্ত ও চার্জশিটভুক্ত করার দাবিতে জেলা পুলিশ সুপারের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
গাইবান্ধা সদরে আয়োজিত কর্মসূচিতে আদিবাসী বাঙালী সংহতি পরিষদ, সাহেবগঞ্জ বাগদাফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটি এবং সামাজিক সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ শতশত আদিবাসী-বাঙালি অংশগ্রহণ করেন। বিক্ষোভ মিছিলসহ পুলিশ সুপার কার্যলয়ের গিয়ে স্মারকলিপি প্রাদনের পুর্বে অ্যাডভোকেট ফারুক কবীরের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন আদিবাসী বাঙালি সংহতি পরিষদের আহ্বায়ক এ্যাড সিরাজুল ইসলাম বাবু, সাহেবগঞ্জ বাগদাফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সভাপতি ডা. ফিলিমন বাস্কে, নাগরিক মঞ্চের সদস্য সচিব প্রবীর চক্রবর্তী, আদিবাসী নেত্রী প্রিসিলা মুরমু, আদিবাসী নেতা বার্নাবাস টুডু।
বক্তরা গোবিন্দগঞ্জের আদিবাসী সাঁওতাল পল্লীর এই অমানবিক সন্ত্রাসী হামলার মূলহোতা আসামি সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ, মহিমাগঞ্জ সুগার মিলের এমডি আব্দুল আউয়াল ও জিএম আব্দুল মজিদ , গোবিন্দগঞ্জের তৎকালীন ইউএনও আব্দুল হান্নান ও ওসি সব্রত কুমার সরকার, অগ্নি সংযোগে চিহ্নিত এসআই ডিবি (পুলিশ) মাহবুব, সাজ্জাদ হোসেনসহ ১১ জন আসামিকে গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কর্তৃক নিরপেক্ষ তদন্ত করে চার্জশিটভুক্ত করার দাবি করেন। পুলিশ সুপার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে তার মাধ্যমে স্মারকলিপি না পাঠানো পরামর্শ দিলে নেতৃবৃন্দ আলোচনা সাপেক্ষে স্মারকলিপি ডাকযোগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন।
গাইবান্ধায় সাঁওতাল হত্যাকাণ্ডের ৯ বছর
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের আদিবাসী সাঁওতাল পল্লীতে ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর ঘটে যাওয়া সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় প্রকৃত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ তদন্ত ও চার্জশিটভুক্ত করার দাবিতে জেলা পুলিশ সুপারের মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
গাইবান্ধা সদরে আয়োজিত কর্মসূচিতে আদিবাসী বাঙালী সংহতি পরিষদ, সাহেবগঞ্জ বাগদাফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটি এবং সামাজিক সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ শতশত আদিবাসী-বাঙালি অংশগ্রহণ করেন। বিক্ষোভ মিছিলসহ পুলিশ সুপার কার্যলয়ের গিয়ে স্মারকলিপি প্রাদনের পুর্বে অ্যাডভোকেট ফারুক কবীরের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন আদিবাসী বাঙালি সংহতি পরিষদের আহ্বায়ক এ্যাড সিরাজুল ইসলাম বাবু, সাহেবগঞ্জ বাগদাফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সভাপতি ডা. ফিলিমন বাস্কে, নাগরিক মঞ্চের সদস্য সচিব প্রবীর চক্রবর্তী, আদিবাসী নেত্রী প্রিসিলা মুরমু, আদিবাসী নেতা বার্নাবাস টুডু।
বক্তরা গোবিন্দগঞ্জের আদিবাসী সাঁওতাল পল্লীর এই অমানবিক সন্ত্রাসী হামলার মূলহোতা আসামি সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ, মহিমাগঞ্জ সুগার মিলের এমডি আব্দুল আউয়াল ও জিএম আব্দুল মজিদ , গোবিন্দগঞ্জের তৎকালীন ইউএনও আব্দুল হান্নান ও ওসি সব্রত কুমার সরকার, অগ্নি সংযোগে চিহ্নিত এসআই ডিবি (পুলিশ) মাহবুব, সাজ্জাদ হোসেনসহ ১১ জন আসামিকে গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কর্তৃক নিরপেক্ষ তদন্ত করে চার্জশিটভুক্ত করার দাবি করেন। পুলিশ সুপার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে তার মাধ্যমে স্মারকলিপি না পাঠানো পরামর্শ দিলে নেতৃবৃন্দ আলোচনা সাপেক্ষে স্মারকলিপি ডাকযোগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেন।