আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদে মৌলভীবাজার জেলাবারের আইনজীবীরা আদালত বর্জন করে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। গত সোমবার ও মঙ্গলবার দু’দিন ধরে কোট বর্জন করেছেন আইনজীবীরা।
গত সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আদালত প্রাঙ্গণে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন পালন করেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন সিনিয়র আইনজীবী ও আইনজীবী সমিতির আহ্বায়ক এডভোকেট মুজিবুর রহমান মুজিব, সিনিয়র আইনজীবী শান্তি পদ ঘোষ, রমাকান্ত দাশ গুপ্ত, আব্দুল মতিন চৌধুরী, আইনজীবী কামরেল আহমদ চৌধুরী মো. জয়নুল হক, মো. মিজানুর রহমান, বকসী জুবায়ের আহমদ সহ অন্যান্যরা। পরে তারা আদাদালত সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন। বক্তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আইনজীবী সুজন মিয়ার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মৌলভীবাজার জেলা শহরের পৌরসভার সামনে উত্তর পাশে ফুটপাতে একটি ফুসকার দোকানে বসে আইনজীবী সুজনসহ ৪ বন্ধু মিলে ফুসকা খাচ্ছিলেন। এ সময় কতিপয় দুষ্কৃতকারী আইনজীবী সুজন মিয়াকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মৌলভীবাজার জেলা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে তার পরিবারের সদস্য ও সহকর্মীরা ছুটে যান হাসপাতালে।
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদে মৌলভীবাজার জেলাবারের আইনজীবীরা আদালত বর্জন করে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। গত সোমবার ও মঙ্গলবার দু’দিন ধরে কোট বর্জন করেছেন আইনজীবীরা।
গত সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আদালত প্রাঙ্গণে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন পালন করেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন সিনিয়র আইনজীবী ও আইনজীবী সমিতির আহ্বায়ক এডভোকেট মুজিবুর রহমান মুজিব, সিনিয়র আইনজীবী শান্তি পদ ঘোষ, রমাকান্ত দাশ গুপ্ত, আব্দুল মতিন চৌধুরী, আইনজীবী কামরেল আহমদ চৌধুরী মো. জয়নুল হক, মো. মিজানুর রহমান, বকসী জুবায়ের আহমদ সহ অন্যান্যরা। পরে তারা আদাদালত সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেন। বক্তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আইনজীবী সুজন মিয়ার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মৌলভীবাজার জেলা শহরের পৌরসভার সামনে উত্তর পাশে ফুটপাতে একটি ফুসকার দোকানে বসে আইনজীবী সুজনসহ ৪ বন্ধু মিলে ফুসকা খাচ্ছিলেন। এ সময় কতিপয় দুষ্কৃতকারী আইনজীবী সুজন মিয়াকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মৌলভীবাজার জেলা ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে তার পরিবারের সদস্য ও সহকর্মীরা ছুটে যান হাসপাতালে।