গাইবান্ধা পলাশবাড়ী হোসেনপুর ইউনিয়নে ঘাস বাড়ির কদমতলী মাদরাসা ও স্কলের সংলগ্ন করতোয়া নদী থেকে কয়েকদিন থেকে সোহেল নামের ব্যক্তি অবাধে ট্রলি দিয়ে বালু বিক্রি অব্যাহত রেখেছে। মঙ্গলবার সকালে বালু উত্তোলনের স্থানে গিয়ে দেখা যায়, স্কুল মাদরাসার মাঠ ব্যবহার করে অবাধে বালু নিয়ে যাচ্ছে। বালু নিয়ে যাওয়ার কারণে কেবল কৃষকদেরই ক্ষতি হচ্ছে না, রাস্তারও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
স্থানীয় কৃষক মজিদ, মিজানুর, ফুলমিয়া জানান, বালু নিয়ে যাওয়ার কারণে আশেপাশের ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। বর্ষা এলেই উঁচু জমি ভেঙে পড়ে যাবে। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও সোহেল বালু বিক্রি বন্ধ করছে না। ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে সোহেলকে অবৈধ বালু উত্তোলোনের বিষয়ে পরিচয় দিয়ে জানতে চাইলে অশ্লীল বাক্য ব্যবহার করে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুজ্জামানকে অবহিত করা হয়। বালু বিক্রির কারণে রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষতি সম্পর্কে অত্র চেয়ারম্যান টিটুকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানেনা বলে জানায়।
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
গাইবান্ধা পলাশবাড়ী হোসেনপুর ইউনিয়নে ঘাস বাড়ির কদমতলী মাদরাসা ও স্কলের সংলগ্ন করতোয়া নদী থেকে কয়েকদিন থেকে সোহেল নামের ব্যক্তি অবাধে ট্রলি দিয়ে বালু বিক্রি অব্যাহত রেখেছে। মঙ্গলবার সকালে বালু উত্তোলনের স্থানে গিয়ে দেখা যায়, স্কুল মাদরাসার মাঠ ব্যবহার করে অবাধে বালু নিয়ে যাচ্ছে। বালু নিয়ে যাওয়ার কারণে কেবল কৃষকদেরই ক্ষতি হচ্ছে না, রাস্তারও ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
স্থানীয় কৃষক মজিদ, মিজানুর, ফুলমিয়া জানান, বালু নিয়ে যাওয়ার কারণে আশেপাশের ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। বর্ষা এলেই উঁচু জমি ভেঙে পড়ে যাবে। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও সোহেল বালু বিক্রি বন্ধ করছে না। ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে সোহেলকে অবৈধ বালু উত্তোলোনের বিষয়ে পরিচয় দিয়ে জানতে চাইলে অশ্লীল বাক্য ব্যবহার করে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুজ্জামানকে অবহিত করা হয়। বালু বিক্রির কারণে রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষতি সম্পর্কে অত্র চেয়ারম্যান টিটুকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানেনা বলে জানায়।