গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ এবং ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে পাবনা শহরে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিল থেকে বাটার বিক্রয়কেন্দ্রে ঢিল ছুড়ে কাচ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনার পরপর বিক্ষোভ মিছিল থেকে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার দুপুর ১টার দিকে শহরের স্বাধীনতা চত্বরের পাশে লতিফ টাওয়ারে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান পাবনা সদর থানার ওসি আব্দুস সালাম।
তাৎক্ষণিক আটকদের নাম-পরিচয় জানায়নি পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শী ও বিক্রয়কেন্দ্র সংশ্লিষ্টরা বলেন, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে শহরের বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে ‘মুজাহিদ ক্লাব ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
পরে ২০ থেকে ২৫ জনের একটি দল দুপুর ১টার দিকে মিছিল নিয়ে সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ গেইটের দিক থেকে শহরের নতুন ব্রিজ হয়ে স্বাধীনতা চত্বরে গিয়ে অবস্থান নেয়।
এ সময় হঠাৎ কয়েকজন বাটার বিক্রয়কেন্দ্র লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকেন। এতে কয়েকটি কাচ ভেঙে যায়। পরিস্থিতি খারাপ দেখে বিক্রয় কেন্দ্রের সাটার নামিয়ে দেয় সংশ্লিষ্টরা।
ওসি আব্দুস সালাম বলেন, “ভাঙচুর শেষে মিছিল নিয়ে যাবার পথে সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজ গেইটের সামনে থেকে চারজনকে আটক করা হয়েছে। আটকদের জিজ্ঞাসাবাদের পর বিস্তারিত বলা যাবে।”
এর আগে ৭ এপ্রিল সকাল ১১টার দিকে পাবনার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনির পক্ষে বড় একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। সেদিনও লতিফ টাওয়ারে বাটার ওই বিক্রয়কেন্দ্রে জুতা ও ঢিল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
এছাড়া একই দিন দুপুরে শহরের আব্দুল হামিদ সড়কের রায়ের বাজারের লক্ষ্মী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের পাশের বাটার বিক্রয়কেন্দ্রে সাইনবোর্ড ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
একই দিন ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে দেশজুড়ে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিল থেকে ছয় জেলায় ইসরায়েলি পণ্য রাখা ও বিক্রি করায় অন্তত ১৬টি রেস্তোরাঁ ও বিক্রয়কেন্দ্রে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ এবং ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে পাবনা শহরে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিল থেকে বাটার বিক্রয়কেন্দ্রে ঢিল ছুড়ে কাচ ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনার পরপর বিক্ষোভ মিছিল থেকে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার দুপুর ১টার দিকে শহরের স্বাধীনতা চত্বরের পাশে লতিফ টাওয়ারে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান পাবনা সদর থানার ওসি আব্দুস সালাম।
তাৎক্ষণিক আটকদের নাম-পরিচয় জানায়নি পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শী ও বিক্রয়কেন্দ্র সংশ্লিষ্টরা বলেন, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে শহরের বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে ‘মুজাহিদ ক্লাব ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
পরে ২০ থেকে ২৫ জনের একটি দল দুপুর ১টার দিকে মিছিল নিয়ে সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ গেইটের দিক থেকে শহরের নতুন ব্রিজ হয়ে স্বাধীনতা চত্বরে গিয়ে অবস্থান নেয়।
এ সময় হঠাৎ কয়েকজন বাটার বিক্রয়কেন্দ্র লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকেন। এতে কয়েকটি কাচ ভেঙে যায়। পরিস্থিতি খারাপ দেখে বিক্রয় কেন্দ্রের সাটার নামিয়ে দেয় সংশ্লিষ্টরা।
ওসি আব্দুস সালাম বলেন, “ভাঙচুর শেষে মিছিল নিয়ে যাবার পথে সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজ গেইটের সামনে থেকে চারজনকে আটক করা হয়েছে। আটকদের জিজ্ঞাসাবাদের পর বিস্তারিত বলা যাবে।”
এর আগে ৭ এপ্রিল সকাল ১১টার দিকে পাবনার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনির পক্ষে বড় একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। সেদিনও লতিফ টাওয়ারে বাটার ওই বিক্রয়কেন্দ্রে জুতা ও ঢিল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
এছাড়া একই দিন দুপুরে শহরের আব্দুল হামিদ সড়কের রায়ের বাজারের লক্ষ্মী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের পাশের বাটার বিক্রয়কেন্দ্রে সাইনবোর্ড ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
একই দিন ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে দেশজুড়ে বের হওয়া বিক্ষোভ মিছিল থেকে ছয় জেলায় ইসরায়েলি পণ্য রাখা ও বিক্রি করায় অন্তত ১৬টি রেস্তোরাঁ ও বিক্রয়কেন্দ্রে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।