সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৭টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে রাস্তার করুণ দশার কারণে ঘটনাস্থলে যেতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। ফলে জনমনে ক্ষোভের শেষ নেই। ঘটনাটি ঘটেছে, জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের বাউধরণ গ্রাম এলাকার মুজিব মার্কেট নামক বাজারে।
সরেজমিনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীসহ স্থানীয়রা জানান, ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাত দেড়টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ সময় আগুনের লেলিহাল শিখা দেখে আশপাশের গ্রামের মানুষ এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেও কাজ হয়নি। দোকানে থাকা গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় ও দোকানে ডিজেল পেট্রোল থাকায় আগুনের ভয়াবহ রূপ ধারণ করায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী ভয়ে আর আগুনের কাছে যাননি। খবর পেয়ে জগন্নাথপুর থেকে ফায়ার সার্ভিস এলাকায় গেলেও রাস্তার করুণ দশার কারণে ঘটনাস্থলে যেতে পারেনি। ফলে অনেকটা বিনা বাধায় ৭টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে কামাল মিয়ার ভূষিমালের দোকান পুড়ে ১০ লাখ টাকা, ডা.সাইদুজ্জামান হৃদয়ের ফার্মেসী পুড়ে ৮ লাখ টাকা, আনছার মিয়ার ভূষি মালের দোকান পুড়ে ১০ লাখ ও কালাচান রায়, আ. আজিজ, শফিকুল ইসলাম, এবং সেলন মিয়ার অন্যান্য ধরণের দোকান পুড়ে কমপক্ষে আরো ৩ লাখ টাকা সহ মোট ৩১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান। মাকের্টের মালিক পক্ষে আ. মন্নান দোকানঘরগুলো পুড়ে কমপক্ষে আরো ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৭টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ৪০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে রাস্তার করুণ দশার কারণে ঘটনাস্থলে যেতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। ফলে জনমনে ক্ষোভের শেষ নেই। ঘটনাটি ঘটেছে, জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের বাউধরণ গ্রাম এলাকার মুজিব মার্কেট নামক বাজারে।
সরেজমিনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীসহ স্থানীয়রা জানান, ১০ এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাত দেড়টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ সময় আগুনের লেলিহাল শিখা দেখে আশপাশের গ্রামের মানুষ এসে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেও কাজ হয়নি। দোকানে থাকা গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় ও দোকানে ডিজেল পেট্রোল থাকায় আগুনের ভয়াবহ রূপ ধারণ করায় আতঙ্কিত এলাকাবাসী ভয়ে আর আগুনের কাছে যাননি। খবর পেয়ে জগন্নাথপুর থেকে ফায়ার সার্ভিস এলাকায় গেলেও রাস্তার করুণ দশার কারণে ঘটনাস্থলে যেতে পারেনি। ফলে অনেকটা বিনা বাধায় ৭টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে কামাল মিয়ার ভূষিমালের দোকান পুড়ে ১০ লাখ টাকা, ডা.সাইদুজ্জামান হৃদয়ের ফার্মেসী পুড়ে ৮ লাখ টাকা, আনছার মিয়ার ভূষি মালের দোকান পুড়ে ১০ লাখ ও কালাচান রায়, আ. আজিজ, শফিকুল ইসলাম, এবং সেলন মিয়ার অন্যান্য ধরণের দোকান পুড়ে কমপক্ষে আরো ৩ লাখ টাকা সহ মোট ৩১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান। মাকের্টের মালিক পক্ষে আ. মন্নান দোকানঘরগুলো পুড়ে কমপক্ষে আরো ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন।