গাজীপুরের ধীরাশ্রমের দাক্ষিণখান এলাকায় রাকিব মোল্লা (৩৫) নামে কৃষকদলের এক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় নিহতের বাবা ইব্রাহিম মোল্লা ১৭ জনের নামোল্লেখ ও অজ্ঞাত ৪-৫ জনকে আসামি শনিবার সদর থানার হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশের ধারনা, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার এবং ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গেল গত শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রাকিব মোল্লা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সদর থানার দাক্ষিণখান এলাকার ইসমাইল মোল্লার ছেলে। তিনি ৩১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আলমাস মোল্লার ভাতিজা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাত ৯টার দিকে দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে রাকিব মোল্লাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে স্থানীয় শহীদ হাজীর বাড়ির পাশের রাস্তায় ওপর ফেলে রেখে চলে যায়।
পরে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শন ও নিহতের লাশ উদ্ধার করে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (অপরাধ) রবিউল হাসান সংবাদকে বলেন, নিহতের মাথা, ঘাড় ও হাতসহ শরীরের বিভিন্নস্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার এবং ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে শনিবার নিহতের বাবা ইব্রাহিম মোল্লা ১৭ জনের নামোল্লেখ ও অজ্ঞাত ৪-৫ জনকে আসামি গত শনিবার সদর থানার হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
গাজীপুরের ধীরাশ্রমের দাক্ষিণখান এলাকায় রাকিব মোল্লা (৩৫) নামে কৃষকদলের এক নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় নিহতের বাবা ইব্রাহিম মোল্লা ১৭ জনের নামোল্লেখ ও অজ্ঞাত ৪-৫ জনকে আসামি শনিবার সদর থানার হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশের ধারনা, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার এবং ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। গেল গত শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রাকিব মোল্লা গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সদর থানার দাক্ষিণখান এলাকার ইসমাইল মোল্লার ছেলে। তিনি ৩১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আলমাস মোল্লার ভাতিজা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাত ৯টার দিকে দুর্বৃত্তরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে রাকিব মোল্লাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে স্থানীয় শহীদ হাজীর বাড়ির পাশের রাস্তায় ওপর ফেলে রেখে চলে যায়।
পরে এলাকাবাসী তাকে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পরিদর্শন ও নিহতের লাশ উদ্ধার করে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (অপরাধ) রবিউল হাসান সংবাদকে বলেন, নিহতের মাথা, ঘাড় ও হাতসহ শরীরের বিভিন্নস্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার এবং ডিশ ও ইন্টারনেটের ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে শনিবার নিহতের বাবা ইব্রাহিম মোল্লা ১৭ জনের নামোল্লেখ ও অজ্ঞাত ৪-৫ জনকে আসামি গত শনিবার সদর থানার হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।