কলারোয়ায় পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ভারত থেকে অবৈধপথে নিয়ে আসা ফেন্সিডিলসহ আটককৃত মাদক ব্যবসায়ীকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টার অভিযোগে এক নারীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে কলারোয়া উপজেলার কাজীরহাট বাজারের ব্র্যাক মোড়ের মোসলেম কারিকরের চায়ের দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কলারোয়া গ্রামের উত্তর দিগং গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে সোহাগ হোসেন, একই গ্রামের হারুণ অর রশীদের ছেলে জহুরুল ইসলাম, বাবু কাগুচীর ছেলে রাসেল হোসেন, মুনসুর কারিকরের ছেলে মোসলেম কারিকর ও আলমগীর কাগুচির স্ত্রী নাসরিন খাতুন।
মামলার বাদি ও কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক নিকুঞ্জ রায়ের দায়েরকৃত মামলা থেকে জানা গেছে, তিনি ও তার সহকর্মী উপপরিদর্শক মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ গত শুক্রবার রাত ৮টা ৫০ মিনিটে মাদক বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে ইউরেকা পেট্রোল পাম্পের পাশে অবস্থান করছিলেন। এ সময় তারা গোপনে খবর পান যে, কাজীরহাট বাজারের ব্র্যাক মোড়ের পাশে মোসলেম কারিকরের দোকানের সামনে এক ব্যক্তি মাদক বিক্রির জন্য অবস্থান করছেন। পুলিশ রাত ৯টা ৫ মিনিটে তারা মোসলেম কারিকরের দোকানের সামনে পৌঁছালে সোহাগ হোসেন নামের এক যুবক হাতে ২০-২৫ বোতল ফেনসিডিলসহ পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় তাকে আটক করে হাতকড়া পরানোর সময় আটককৃত আসামীসহ বাদশা, মনিরুল, বাবু কাগুচী, মুজিবর কাগুচী ও ছবিরণসহ ১০-১২ জন জহুরুল ও রাসেল সোহাগের হাতে থাকা ফেন্সিডিলের ব্যাগ কেড়ে নেয়। এ সময় তারা সোহাগকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেএবং তারা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। হামলায় উপপরিদর্শক মিজানুর রহমানের বাম হাতের কনুইতে হাড়ভাঙা জখম হয়। খবর পেয়ে কলারোয়া থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পাঁচজন হামলাকারিকে গ্রেপ্তার করে।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামসুল আরেফিন জানান, সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে ফেন্সিডিলসহ সোহাগকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় উপপরিদর্শক নিকুঞ্জ রায় বাদি হয়ে শনিবার থানায় জিআর-৬৬/২৫ নং মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১২ জনকে আসামী শ্রেণীভুক্ত করে মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনকে শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
কলারোয়ায় পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ভারত থেকে অবৈধপথে নিয়ে আসা ফেন্সিডিলসহ আটককৃত মাদক ব্যবসায়ীকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টার অভিযোগে এক নারীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে কলারোয়া উপজেলার কাজীরহাট বাজারের ব্র্যাক মোড়ের মোসলেম কারিকরের চায়ের দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কলারোয়া গ্রামের উত্তর দিগং গ্রামের মুজিবর রহমানের ছেলে সোহাগ হোসেন, একই গ্রামের হারুণ অর রশীদের ছেলে জহুরুল ইসলাম, বাবু কাগুচীর ছেলে রাসেল হোসেন, মুনসুর কারিকরের ছেলে মোসলেম কারিকর ও আলমগীর কাগুচির স্ত্রী নাসরিন খাতুন।
মামলার বাদি ও কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক নিকুঞ্জ রায়ের দায়েরকৃত মামলা থেকে জানা গেছে, তিনি ও তার সহকর্মী উপপরিদর্শক মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ গত শুক্রবার রাত ৮টা ৫০ মিনিটে মাদক বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে ইউরেকা পেট্রোল পাম্পের পাশে অবস্থান করছিলেন। এ সময় তারা গোপনে খবর পান যে, কাজীরহাট বাজারের ব্র্যাক মোড়ের পাশে মোসলেম কারিকরের দোকানের সামনে এক ব্যক্তি মাদক বিক্রির জন্য অবস্থান করছেন। পুলিশ রাত ৯টা ৫ মিনিটে তারা মোসলেম কারিকরের দোকানের সামনে পৌঁছালে সোহাগ হোসেন নামের এক যুবক হাতে ২০-২৫ বোতল ফেনসিডিলসহ পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় তাকে আটক করে হাতকড়া পরানোর সময় আটককৃত আসামীসহ বাদশা, মনিরুল, বাবু কাগুচী, মুজিবর কাগুচী ও ছবিরণসহ ১০-১২ জন জহুরুল ও রাসেল সোহাগের হাতে থাকা ফেন্সিডিলের ব্যাগ কেড়ে নেয়। এ সময় তারা সোহাগকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করেএবং তারা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। হামলায় উপপরিদর্শক মিজানুর রহমানের বাম হাতের কনুইতে হাড়ভাঙা জখম হয়। খবর পেয়ে কলারোয়া থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পাঁচজন হামলাকারিকে গ্রেপ্তার করে।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামসুল আরেফিন জানান, সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে ফেন্সিডিলসহ সোহাগকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় উপপরিদর্শক নিকুঞ্জ রায় বাদি হয়ে শনিবার থানায় জিআর-৬৬/২৫ নং মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১২ জনকে আসামী শ্রেণীভুক্ত করে মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনকে শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।