চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে অভিযান চালিয়ে লক্ষাধিক টাকার নিষিদ্ধ জাল জব্দের পর পুড়িয়ে ধ্বংস করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গত শনিবার দুপুরে কর্ণফুলি নদীর কালুরঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন বোয়ালখালী উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা।
তিনি জানান, উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের সমন্বয়ে দেশের মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী বেহুন্দি জাল, কারেন্ট জাল, খুঁটি জাল, চরঘেরা জাল, মশারি জাল ও অন্যান্য ক্ষতিকর অবৈধ জাল অপসারণে অভিযান চালিয়ে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর ৫ ধারা মোতাবেক নিষিদ্ধ ২টি বেহুন্দি জাল, ৩ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ২টি বৃহদকার চরঘেরা জাল জব্দ করা হয়। এরপর জব্দকরা জাল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাঈম হাসান বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী হালদা প্রজনন মৌসুমে হালদাকে যে কোনো উপায়ে রক্ষা করতে হবে। ‘হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’ এর আওতায় চরঘেরা জাল, বেহুন্দী জাল ও কারেন্ট জালসহ যেসব নিষিদ্ধ জাল আছে সেগুলো ধ্বংসে আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। তিনি আরও বলেন, সারা বছর আমাদের দেশীয় মাছসহ মৎস্য সম্পদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমরা অভিযান পরিচালনা করে থাকলেও এই মাসটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে অভিযান চালিয়ে লক্ষাধিক টাকার নিষিদ্ধ জাল জব্দের পর পুড়িয়ে ধ্বংস করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গত শনিবার দুপুরে কর্ণফুলি নদীর কালুরঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন বোয়ালখালী উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা।
তিনি জানান, উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের সমন্বয়ে দেশের মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী বেহুন্দি জাল, কারেন্ট জাল, খুঁটি জাল, চরঘেরা জাল, মশারি জাল ও অন্যান্য ক্ষতিকর অবৈধ জাল অপসারণে অভিযান চালিয়ে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর ৫ ধারা মোতাবেক নিষিদ্ধ ২টি বেহুন্দি জাল, ৩ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ২টি বৃহদকার চরঘেরা জাল জব্দ করা হয়। এরপর জব্দকরা জাল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নাঈম হাসান বলেন, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী হালদা প্রজনন মৌসুমে হালদাকে যে কোনো উপায়ে রক্ষা করতে হবে। ‘হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’ এর আওতায় চরঘেরা জাল, বেহুন্দী জাল ও কারেন্ট জালসহ যেসব নিষিদ্ধ জাল আছে সেগুলো ধ্বংসে আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। তিনি আরও বলেন, সারা বছর আমাদের দেশীয় মাছসহ মৎস্য সম্পদ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমরা অভিযান পরিচালনা করে থাকলেও এই মাসটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।