সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার সীমান্তের ভারতের ৭ কিলোমিটার অভ্যন্তরে লংথাই এলাকায় ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে নিহত কুটি মিয়ার মরদেহ ফেরত দিয়েছে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পুলিশ।
বোগলাবাজার ইউনিয়নের বাগানবাড়ী-রিংকু বর্ডার হাট পতাকা বৈঠকের পর বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) উপস্থিতিতে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যদের কাছে শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে মরদেহ হস্তান্তর করে তারা।
জানা যায়, বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্তবর্তী বাগানবাড়ি-রিংকু বর্ডার হাট এলাকায় বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর ভারতের মেঘালয় রাজ্য পুলিশের হেফাজতে থাকা গুলিবিদ্ধ কুটই মিয়ার মরদেহ বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পুলিশ।
পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন দোয়ারাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জাহিদুল হক, সুনামগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (২৮বিজিবি) বাগানবাড়ী বিওপির নায়েক সুবেদার মো. সাইদুর রহমান এবং ভারতের পক্ষে মেঘালয় রাজ্যের ইস্ট খাসি হিলস, মরশুরাম থানার অফিসার ইনচার্জ এসআই এল.খারসিনথিও ও ১১০ বিএসএফ ব্যাটালিয়ন, রিংকু বিএসএফ ক্যাম্প কমান্ডার ইন্সপেক্টর ভাগিরাথ প্রমুখ।
দোয়ারাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জাহিদুল হক জানান, পতাকা বৈঠক শেষে কুটি মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে কুটি মিয়া নিহত হন। তিনি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের পেকপাড়া মোকামছড়া গ্রামের মৃত মনির উল্ল্যাহের ছেলে।
তার মরদেহ উদ্ধার করে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ইস্ট খাসি হিলস, মরশুরাম থানায় নিয়ে যায়। খবর পেয়ে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও থানা পুলিশকে অবহিত করে পরিবার। পরে ভারতীয় পুলিশ ও বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করে মরদেহ আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ পুলিশ ও বিজিবি।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার সীমান্তের ভারতের ৭ কিলোমিটার অভ্যন্তরে লংথাই এলাকায় ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে নিহত কুটি মিয়ার মরদেহ ফেরত দিয়েছে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পুলিশ।
বোগলাবাজার ইউনিয়নের বাগানবাড়ী-রিংকু বর্ডার হাট পতাকা বৈঠকের পর বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) উপস্থিতিতে বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যদের কাছে শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে মরদেহ হস্তান্তর করে তারা।
জানা যায়, বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্তবর্তী বাগানবাড়ি-রিংকু বর্ডার হাট এলাকায় বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর ভারতের মেঘালয় রাজ্য পুলিশের হেফাজতে থাকা গুলিবিদ্ধ কুটই মিয়ার মরদেহ বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পুলিশ।
পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন দোয়ারাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জাহিদুল হক, সুনামগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (২৮বিজিবি) বাগানবাড়ী বিওপির নায়েক সুবেদার মো. সাইদুর রহমান এবং ভারতের পক্ষে মেঘালয় রাজ্যের ইস্ট খাসি হিলস, মরশুরাম থানার অফিসার ইনচার্জ এসআই এল.খারসিনথিও ও ১১০ বিএসএফ ব্যাটালিয়ন, রিংকু বিএসএফ ক্যাম্প কমান্ডার ইন্সপেক্টর ভাগিরাথ প্রমুখ।
দোয়ারাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জাহিদুল হক জানান, পতাকা বৈঠক শেষে কুটি মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে কুটি মিয়া নিহত হন। তিনি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের পেকপাড়া মোকামছড়া গ্রামের মৃত মনির উল্ল্যাহের ছেলে।
তার মরদেহ উদ্ধার করে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ইস্ট খাসি হিলস, মরশুরাম থানায় নিয়ে যায়। খবর পেয়ে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী ও থানা পুলিশকে অবহিত করে পরিবার। পরে ভারতীয় পুলিশ ও বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করে মরদেহ আনার উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ পুলিশ ও বিজিবি।