ফরিদপুরের নগরকান্দায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অবৈধভাবে মজুতকৃত ৯১৮ বোতল বিভিন্ন কোম্পানির গ্যাস সিলিন্ডার সহ কারখানার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার বিকেলে উপজেলার তালমা ইউনিয়নের সদরবেড়া এলাকার এম এম জুট মিলের ভিতরে অবৈধভাবে মজুতকৃত এসব গ্যাস সিলিন্ডার জব্দ করা হয়। এ সময় কারখানাটির ভেতরে থাকা দুটি ট্রাক, একটি ট্যাংক লড়ি জব্দ করা হয়। কারখানার ম্যানেজার হেলাল উদ্দিন জাকারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এম এম জুটমিলের ভিতরে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বিভিন্ন কোম্পানির মোড়ক নকল করে গ্যাস সিলিন্ডার বাজারজাত করার অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই যৌথ বাহিনী অভিযান চালায়। এম এম জুটমিল এবং দুবাই বাংলা এলপি গ্যাস লিমিটেড ইউনিট-২ কারখানার মালিক দুই ভাই মোস্তাক আহমেদ ও পারভেজ আহমেদ।
এ ব্যাপারে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাফী বিন কবির জানান, জুটমিলের অভ্যন্তরে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বিভিন্ন কোম্পানির মোড়ক নকল করে গ্যাস সিলিন্ডার বাজারজাত করার অভিযোগে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে সেনাবাহিনীর ফরিদপুরের ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন তানভীর হাসান, সহকারী বিস্ফোরক পরিদর্শক ইশরাক উদ্দিনসহ থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
ফরিদপুরের নগরকান্দায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অবৈধভাবে মজুতকৃত ৯১৮ বোতল বিভিন্ন কোম্পানির গ্যাস সিলিন্ডার সহ কারখানার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার বিকেলে উপজেলার তালমা ইউনিয়নের সদরবেড়া এলাকার এম এম জুট মিলের ভিতরে অবৈধভাবে মজুতকৃত এসব গ্যাস সিলিন্ডার জব্দ করা হয়। এ সময় কারখানাটির ভেতরে থাকা দুটি ট্রাক, একটি ট্যাংক লড়ি জব্দ করা হয়। কারখানার ম্যানেজার হেলাল উদ্দিন জাকারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এম এম জুটমিলের ভিতরে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বিভিন্ন কোম্পানির মোড়ক নকল করে গ্যাস সিলিন্ডার বাজারজাত করার অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই যৌথ বাহিনী অভিযান চালায়। এম এম জুটমিল এবং দুবাই বাংলা এলপি গ্যাস লিমিটেড ইউনিট-২ কারখানার মালিক দুই ভাই মোস্তাক আহমেদ ও পারভেজ আহমেদ।
এ ব্যাপারে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাফী বিন কবির জানান, জুটমিলের অভ্যন্তরে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বিভিন্ন কোম্পানির মোড়ক নকল করে গ্যাস সিলিন্ডার বাজারজাত করার অভিযোগে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে সেনাবাহিনীর ফরিদপুরের ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন তানভীর হাসান, সহকারী বিস্ফোরক পরিদর্শক ইশরাক উদ্দিনসহ থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।