মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : দুই পক্ষের দ্বন্দ্বে বাড়িঘর ভাঙচুর -সংবাদ
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে জিউধরা ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সমর্থনকারীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব পরাজিত পক্ষের ওপর হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলায় সাবেক ছাত্রদল নেতা ও তার মাসহ কমপক্ষে ৭ জন আহত হয়েছেন। হামলাকারিরা সংঘবদ্ধভাবে প্রতিপক্ষের একটি দোকান ও ৪টি বসত ঘরেও হামলা করে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী সাবেক ছাত্রদল নেতা জিএস রিপন খলিফা।শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিজবাড়িতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
জিউধরা ইউনিয়ন বিএনপির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট গ্রুপিং ও দ্বন্দ্বের কারণে সভাপতি পদে বিজয়ী মো. কামাল খানের অনুসারীরা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. রিপন খানের অনুসারীদের ওপর শুক্রবার বেলা ৯টার দিকে হামলা করে বলে জিএস রিপন তার অভিযোগে উল্লেখ করেছেন।
লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, নির্বাচনের জের ধরে ঘটনার দিন কামাল খানের অনুসারী স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সাইফুল ইসলাম বনি ৩০-৪০ জনের একটি বাহিনী রিপন খানের কর্মী খুলনা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি জি.এস রিপন খলিফাকে মারপিট করে। এ সময় রিপনকে উদ্ধারের জন্য ছুটে গেলে তার মা লুৎফুন নেসা (৫৮), পিতা মোশাররফ হোসেন খলিফা (৬৫), বজলুল হক লিটন (৬৫), গিয়াস খলিফা (৩৫), এসএসসি পরিক্ষার্থী সাদিয়া সুলতানাসহ ৭ জনকে পিটিয়ে আহত করে।
এ বিষয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সাইফুল ইসলাম বনি বলেন, ঘের সংক্রান্ত বিরোধের কারণে রিপন খলিফার সঙ্গে বাগবিত-া হয়েছে। মারপিট বা বসতঘরে হামলার কোন ঘটনা ঘটেনি।
ইউনিয়ন বিএনপি নেতা কেএম মহিউদ্দিন খান রিপন বলেন, তার কর্মী জিএস রিপনসহ কয়েকজনের ওপর প্রতিপক্ষের কর্মীরা হামলা করেছে। বসতঘরও ভাঙচুর করেছে। ভুক্তভোগী পরিবারের খোঁজ খবর নিয়ে প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাজীব আল রশিদ বলেন, জিউধরায় ঘের বিরোধ ও পারিবারিক দ্বন্দ্বে একটি দোকান ভাঙচুরের ঘটনা শুনেছি। তবে বসতবাড়ি ভাঙচুরের বিষয়ে জানা নেই। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঞ্জ বিএনপি কাউন্সিলের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর, আহত ৭
মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : দুই পক্ষের দ্বন্দ্বে বাড়িঘর ভাঙচুর -সংবাদ
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে জিউধরা ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সমর্থনকারীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব পরাজিত পক্ষের ওপর হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। হামলায় সাবেক ছাত্রদল নেতা ও তার মাসহ কমপক্ষে ৭ জন আহত হয়েছেন। হামলাকারিরা সংঘবদ্ধভাবে প্রতিপক্ষের একটি দোকান ও ৪টি বসত ঘরেও হামলা করে বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী সাবেক ছাত্রদল নেতা জিএস রিপন খলিফা।শনিবার বেলা ১১টার দিকে নিজবাড়িতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
জিউধরা ইউনিয়ন বিএনপির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট গ্রুপিং ও দ্বন্দ্বের কারণে সভাপতি পদে বিজয়ী মো. কামাল খানের অনুসারীরা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. রিপন খানের অনুসারীদের ওপর শুক্রবার বেলা ৯টার দিকে হামলা করে বলে জিএস রিপন তার অভিযোগে উল্লেখ করেছেন।
লিখিত অভিযোগে তিনি বলেন, নির্বাচনের জের ধরে ঘটনার দিন কামাল খানের অনুসারী স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা সাইফুল ইসলাম বনি ৩০-৪০ জনের একটি বাহিনী রিপন খানের কর্মী খুলনা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি জি.এস রিপন খলিফাকে মারপিট করে। এ সময় রিপনকে উদ্ধারের জন্য ছুটে গেলে তার মা লুৎফুন নেসা (৫৮), পিতা মোশাররফ হোসেন খলিফা (৬৫), বজলুল হক লিটন (৬৫), গিয়াস খলিফা (৩৫), এসএসসি পরিক্ষার্থী সাদিয়া সুলতানাসহ ৭ জনকে পিটিয়ে আহত করে।
এ বিষয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা সাইফুল ইসলাম বনি বলেন, ঘের সংক্রান্ত বিরোধের কারণে রিপন খলিফার সঙ্গে বাগবিত-া হয়েছে। মারপিট বা বসতঘরে হামলার কোন ঘটনা ঘটেনি।
ইউনিয়ন বিএনপি নেতা কেএম মহিউদ্দিন খান রিপন বলেন, তার কর্মী জিএস রিপনসহ কয়েকজনের ওপর প্রতিপক্ষের কর্মীরা হামলা করেছে। বসতঘরও ভাঙচুর করেছে। ভুক্তভোগী পরিবারের খোঁজ খবর নিয়ে প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রাজীব আল রশিদ বলেন, জিউধরায় ঘের বিরোধ ও পারিবারিক দ্বন্দ্বে একটি দোকান ভাঙচুরের ঘটনা শুনেছি। তবে বসতবাড়ি ভাঙচুরের বিষয়ে জানা নেই। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। ঞ্জ বিএনপি কাউন্সিলের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর, আহত ৭