কক্সবাজারের রামুতে চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে বৌদ্ধ স্নান ও জলকেলি উৎসব অনুষ্টিত হয়েছে।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) কাক ডাকা ভোরে মহামতি গৌতম বুদ্ধকে স্নান করিয়ে পুরাতন বছরকে বিদায় জানিয়েছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা।
বুদ্ধ স্নান শেষ করে বাঁকখালি নদীতে বাঁধভাঙ্গা উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন বৌদ্ধ তরুণ তরুণীরা।
শতবছর ধরে রামুতে এই বৌদ্ধস্নান ও জলকেলি, খৈ নাড়ু, পিঠাপুলি খাওয়া, ফটকা বাজী ফুটিয়ে, রঙের ছড়াছড়ি রঙখেলার উদ্যম উচ্ছ্বাস আর নাছগানের সমারোহে দিনটি উদযাপন করে আসছেন বলে জানান রামুর বৌদ্ধ সম্প্রদায় ও স্হানীয় জনগোষ্ঠী।
পুরাতন বছরের শত ব্যর্থতা, দূঃখ-জরা, তাপ-গ্লানি আর মন্দ-অশুভ সব মুছে যাবে বিহু ফুলস্নাত জলের ছিটা আর স্রোতে। নতুন দিন পহেলা বৈশাখ বয়ে আনবে শান্তির স্রোতধারা ও মুক্তির জয়গান এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
চৈত্র মাসের শেষ দিনে শুভ বিজু বা সাংগ্রাই নতুন সূর্যের আগমণ ও আলোকচ্ছটায় সকল জীবের জীবনকে আলোকিত ও সুখী করুক শুভ চৈত্র সংক্রান্তির শুভেচ্ছা।
রামু উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য মিথুন বড়ুয়া বোথাম বলেন, চৈত্র সংক্রান্তির মাধ্যমে পুরনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে আগমন জানিয়ে সফলতা ও সমৃদ্ধির প্রত্যাশায় আসবে পহেলা বৈশাখের নতুন ভোর। বৌদ্ধ ধর্মালম্বীরা এদিনকে পুন্য হিসেবে মানেন। তাই স্নান, দান, ব্রত, উপবাসের মধ্যেদিয়ে চৈত্র সংক্রান্তি পালন করে থাকি।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের রামুতে চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে বৌদ্ধ স্নান ও জলকেলি উৎসব অনুষ্টিত হয়েছে।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) কাক ডাকা ভোরে মহামতি গৌতম বুদ্ধকে স্নান করিয়ে পুরাতন বছরকে বিদায় জানিয়েছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা।
বুদ্ধ স্নান শেষ করে বাঁকখালি নদীতে বাঁধভাঙ্গা উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন বৌদ্ধ তরুণ তরুণীরা।
শতবছর ধরে রামুতে এই বৌদ্ধস্নান ও জলকেলি, খৈ নাড়ু, পিঠাপুলি খাওয়া, ফটকা বাজী ফুটিয়ে, রঙের ছড়াছড়ি রঙখেলার উদ্যম উচ্ছ্বাস আর নাছগানের সমারোহে দিনটি উদযাপন করে আসছেন বলে জানান রামুর বৌদ্ধ সম্প্রদায় ও স্হানীয় জনগোষ্ঠী।
পুরাতন বছরের শত ব্যর্থতা, দূঃখ-জরা, তাপ-গ্লানি আর মন্দ-অশুভ সব মুছে যাবে বিহু ফুলস্নাত জলের ছিটা আর স্রোতে। নতুন দিন পহেলা বৈশাখ বয়ে আনবে শান্তির স্রোতধারা ও মুক্তির জয়গান এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
চৈত্র মাসের শেষ দিনে শুভ বিজু বা সাংগ্রাই নতুন সূর্যের আগমণ ও আলোকচ্ছটায় সকল জীবের জীবনকে আলোকিত ও সুখী করুক শুভ চৈত্র সংক্রান্তির শুভেচ্ছা।
রামু উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য মিথুন বড়ুয়া বোথাম বলেন, চৈত্র সংক্রান্তির মাধ্যমে পুরনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে আগমন জানিয়ে সফলতা ও সমৃদ্ধির প্রত্যাশায় আসবে পহেলা বৈশাখের নতুন ভোর। বৌদ্ধ ধর্মালম্বীরা এদিনকে পুন্য হিসেবে মানেন। তাই স্নান, দান, ব্রত, উপবাসের মধ্যেদিয়ে চৈত্র সংক্রান্তি পালন করে থাকি।