কক্সবাজারের রামুর থানার ওয়ারলেস অপারেটর (কনস্টেবল)সহ তিনজনকে ইয়াবাসহ আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭ হাজার ৫০০ টি ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার এবং তাদের ব্যবহৃত প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার, রাত সাড়ে এগারোটার দিকে রামু উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া গ্রামের একটি ভাড়া বাসায় এই অভিযান চালানো হয়।
কক্সবাজার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফার নেতৃত্বে একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান চালিয়েছে।
অভিযানে আটককৃতরা হলেন, সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ থানার পাঙ্গাস গ্রামের আব্দুল ওয়াদুদ খানের ছেলে রামু থানার ওয়ারলেস অপারেটর জাহিদুল ইসলাম চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কচুয়াই থানার কমল মুন্সির হাট এলাকার বাবুল চৌধুরীর ছেলে অভিজিৎ চৌধুরী ও চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বাইন্যারহাট, ডাবুয়া এলাকার নান্টু চৌধুরীর ছেলে পূষন চৌধুরী।
কক্সবাজার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফা জানিয়েছেন, পুলিশ সদস্য জাহিদুল ইসলাম মন্ডলপাড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। খবর পেয়ে গোপন সম্পদের ভিত্তিতে ওই বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় বাড়িতে সামনে পার্কিং করা প্রাইভেট কার থেকে ৭ হাজার ৫০০টি ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান তিনি।
জানাগেছে সৌদি প্রবাসী মুবারক হোসেনের স্ত্রী তসলিমা বেগম (বলতিনি)’র মালিকানাধীন ভাড়া বাসায় পুলিশ কনস্টেবল জাহিদুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে আসছিল।
অভিযান চলাকালে তার ওই ভাড়া বাসায় ইয়াবা সেবনের সরঞ্জাম ও বিদেশী মদের খালি বোতল দেখা গেছে।
রামু থানার ইমন কান্তি চৌধুরী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
উল্লেখ্য, ধৃত কনষ্টেবলের স্ত্রীও পুলিশে কর্মরত আছেন।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের রামুর থানার ওয়ারলেস অপারেটর (কনস্টেবল)সহ তিনজনকে ইয়াবাসহ আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭ হাজার ৫০০ টি ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার এবং তাদের ব্যবহৃত প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার, রাত সাড়ে এগারোটার দিকে রামু উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া গ্রামের একটি ভাড়া বাসায় এই অভিযান চালানো হয়।
কক্সবাজার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফার নেতৃত্বে একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ অভিযান চালিয়েছে।
অভিযানে আটককৃতরা হলেন, সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ থানার পাঙ্গাস গ্রামের আব্দুল ওয়াদুদ খানের ছেলে রামু থানার ওয়ারলেস অপারেটর জাহিদুল ইসলাম চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কচুয়াই থানার কমল মুন্সির হাট এলাকার বাবুল চৌধুরীর ছেলে অভিজিৎ চৌধুরী ও চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বাইন্যারহাট, ডাবুয়া এলাকার নান্টু চৌধুরীর ছেলে পূষন চৌধুরী।
কক্সবাজার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফা জানিয়েছেন, পুলিশ সদস্য জাহিদুল ইসলাম মন্ডলপাড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। খবর পেয়ে গোপন সম্পদের ভিত্তিতে ওই বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় বাড়িতে সামনে পার্কিং করা প্রাইভেট কার থেকে ৭ হাজার ৫০০টি ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ব্যাপারে মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান তিনি।
জানাগেছে সৌদি প্রবাসী মুবারক হোসেনের স্ত্রী তসলিমা বেগম (বলতিনি)’র মালিকানাধীন ভাড়া বাসায় পুলিশ কনস্টেবল জাহিদুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে আসছিল।
অভিযান চলাকালে তার ওই ভাড়া বাসায় ইয়াবা সেবনের সরঞ্জাম ও বিদেশী মদের খালি বোতল দেখা গেছে।
রামু থানার ইমন কান্তি চৌধুরী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
উল্লেখ্য, ধৃত কনষ্টেবলের স্ত্রীও পুলিশে কর্মরত আছেন।