বাগেরহাট : মোরেলগঞ্জে মাছের ঘের দখলের প্রতিবাদে ভুক্তভোগীদের বিক্ষোভ -সংবাদ
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ৩৫ বিঘার একটি মৎস্য ঘের দখলের অভিযোগ উঠেছে দলীয় দুই নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে বুধবার সকালে ভুক্তভোগী মৎস্য ঘেরের জমির মালিকেরা বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার বহরবুনিয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড বহরবুনিয়া গ্রামের কালাই খন্ড এলাকায় সায়েম খানের ৩৫ বিঘার মৎস্য ঘেরটি সায়েম খানের নেতৃত্বে ভাই দেলোয়ার হোসেন খানসহ স্থানীয় লোকজন বছর চুক্তিতে (হাড়ির টাকা) পরিশোধ করে বিগত ২ বছর ধরে মৎস্য ঘেরটি শান্তিপ্রিয়ভাবে করে আসছেন।
সম্প্রতি উক্ত ওয়ার্ডের বিএনপির সভাপতি জামাল হাওলাদার ও সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার বাচ্চু খান নির্বাচিত হওয়ার পরে ৭ এপ্রিল রাতে লোকজন নিয়ে মৎস্য ঘেরের ভেড়ি কেটে দিয়ে গৈ-ঘরের তালা ভেঙ্গে ৪টি জাল এবং ঘেরে থাকা গলদা, বাগদা ও সাদা মাছ প্রতিনিয়ত রাতে ধরে নিয়ে যায়। উল্টো ঘের মালিকদের বিরুদ্ধে মোরেলগঞ্জ থানায় হয়রানিমূলক একটি অভিযোগ দায়ের করেন বিএনপি নেতা আবুল বাশার বাচ্চু খান।
এ দিকে এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে বুধবার ভুক্তভোগী ঘেরের জমির মালিকেরা তাদের ঘের ফিরে পাওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন। বিক্ষোভ থেকে দেলোয়ার হোসেন খান, লাইজু আক্তার, মধু হাওলাদার, নূরুল ইসলাম হাওলাদার, নাছিমা বেগম, মকবুল হাজি, লোকমান হাওলাদার, সোহরাফ তালুকদার, সাহিদা বেগম, মাসুদা বেগমসহ স্থানীয়রা এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
এ বিষয়ে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার বাচ্চু খান বলেন, তিনি কোন ঘের দখল করেননি। ওই চিংড়ি ঘেরে পৈত্রিক ২২ বিঘা ও হাড়ির টাকা দিয়ে ৩০ বিঘার ওই ঘেরের মালিক তিনি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় দলীয় প্রভাব খাটিয়ে তার ঘেরটি দখলে নেয়। থানায় কোন হয়রানিমূলক অভিযোগ দায়ের করেননি। প্রমানাধি সহকারে সঠিক অভিযোগ দিয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।
বাগেরহাট : মোরেলগঞ্জে মাছের ঘের দখলের প্রতিবাদে ভুক্তভোগীদের বিক্ষোভ -সংবাদ
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ৩৫ বিঘার একটি মৎস্য ঘের দখলের অভিযোগ উঠেছে দলীয় দুই নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে বুধবার সকালে ভুক্তভোগী মৎস্য ঘেরের জমির মালিকেরা বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার বহরবুনিয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড বহরবুনিয়া গ্রামের কালাই খন্ড এলাকায় সায়েম খানের ৩৫ বিঘার মৎস্য ঘেরটি সায়েম খানের নেতৃত্বে ভাই দেলোয়ার হোসেন খানসহ স্থানীয় লোকজন বছর চুক্তিতে (হাড়ির টাকা) পরিশোধ করে বিগত ২ বছর ধরে মৎস্য ঘেরটি শান্তিপ্রিয়ভাবে করে আসছেন।
সম্প্রতি উক্ত ওয়ার্ডের বিএনপির সভাপতি জামাল হাওলাদার ও সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার বাচ্চু খান নির্বাচিত হওয়ার পরে ৭ এপ্রিল রাতে লোকজন নিয়ে মৎস্য ঘেরের ভেড়ি কেটে দিয়ে গৈ-ঘরের তালা ভেঙ্গে ৪টি জাল এবং ঘেরে থাকা গলদা, বাগদা ও সাদা মাছ প্রতিনিয়ত রাতে ধরে নিয়ে যায়। উল্টো ঘের মালিকদের বিরুদ্ধে মোরেলগঞ্জ থানায় হয়রানিমূলক একটি অভিযোগ দায়ের করেন বিএনপি নেতা আবুল বাশার বাচ্চু খান।
এ দিকে এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে বুধবার ভুক্তভোগী ঘেরের জমির মালিকেরা তাদের ঘের ফিরে পাওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন। বিক্ষোভ থেকে দেলোয়ার হোসেন খান, লাইজু আক্তার, মধু হাওলাদার, নূরুল ইসলাম হাওলাদার, নাছিমা বেগম, মকবুল হাজি, লোকমান হাওলাদার, সোহরাফ তালুকদার, সাহিদা বেগম, মাসুদা বেগমসহ স্থানীয়রা এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
এ বিষয়ে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার বাচ্চু খান বলেন, তিনি কোন ঘের দখল করেননি। ওই চিংড়ি ঘেরে পৈত্রিক ২২ বিঘা ও হাড়ির টাকা দিয়ে ৩০ বিঘার ওই ঘেরের মালিক তিনি। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় দলীয় প্রভাব খাটিয়ে তার ঘেরটি দখলে নেয়। থানায় কোন হয়রানিমূলক অভিযোগ দায়ের করেননি। প্রমানাধি সহকারে সঠিক অভিযোগ দিয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।