১৯৪৭ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে দেশভাগের পূর্বে অসম (আসাম) রাজ্যের দক্ষিণ শ্রীহট্ট মহকুমার (বর্তমানে জেলা) রাজনগর থানার পাঁচগাঁওয়ের কাশীচন্দ্র-আনন্দময়ী ডিসপেন্সারি। বর্তমানে পাঁচগাঁও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র। যদিও পাশের নবনির্মিত ভবনে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চলছে।
অবিভক্ত ভারতবর্ষের আসামে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ঐতিহাসিক এই ভবন এখন বলতে গেলে প্রায় পরিত্যক্ত। ১৯৪১ সালের ১৬ এপ্রিল বৈশাখের প্রথম সপ্তাহে এটির উদ্বোধন করেন আসাম জন-স্বাস্থ্য বিভাগের তৎকালীন মন্ত্রী ও কাছাড় জেলার হাইলাকান্দি থেকে নির্বাচিত বিধানসভার সদস্য শ্রীযুক্ত হীরেন্দ্র চন্দ্র চক্রবর্ত্তী। ভবনের গায়ে মর্মর শ্বেতপাথরে খোদাইকৃত সেই ফলকটি এখনো উঁকি দিয়ে তাঁর অতীতকে স্মরণ করছে। প্রায় শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের এই ভবনটি সংরক্ষণের অভাবে শ্রীহট্টের ইতিহাস বিজড়িত স্থাপনা হারিয়ে যাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
১৯৪৭ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে দেশভাগের পূর্বে অসম (আসাম) রাজ্যের দক্ষিণ শ্রীহট্ট মহকুমার (বর্তমানে জেলা) রাজনগর থানার পাঁচগাঁওয়ের কাশীচন্দ্র-আনন্দময়ী ডিসপেন্সারি। বর্তমানে পাঁচগাঁও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র। যদিও পাশের নবনির্মিত ভবনে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চলছে।
অবিভক্ত ভারতবর্ষের আসামে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ঐতিহাসিক এই ভবন এখন বলতে গেলে প্রায় পরিত্যক্ত। ১৯৪১ সালের ১৬ এপ্রিল বৈশাখের প্রথম সপ্তাহে এটির উদ্বোধন করেন আসাম জন-স্বাস্থ্য বিভাগের তৎকালীন মন্ত্রী ও কাছাড় জেলার হাইলাকান্দি থেকে নির্বাচিত বিধানসভার সদস্য শ্রীযুক্ত হীরেন্দ্র চন্দ্র চক্রবর্ত্তী। ভবনের গায়ে মর্মর শ্বেতপাথরে খোদাইকৃত সেই ফলকটি এখনো উঁকি দিয়ে তাঁর অতীতকে স্মরণ করছে। প্রায় শতবর্ষের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের এই ভবনটি সংরক্ষণের অভাবে শ্রীহট্টের ইতিহাস বিজড়িত স্থাপনা হারিয়ে যাচ্ছে।