alt

সারাদেশ

তুচ্ছ কারণে ৫ শিক্ষককে শোকজ করে বিপাকে এটিও

প্রতিনিধি, মাধবপুর (হবিগঞ্জ) : শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

হবিগঞ্জের মাধবপুরে হাজী মিয়া চাঁন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকাসহ ৫ শিক্ষককে তুচ্ছ কারনে শোকজ করে বিপাকে পড়েছে কবির হোসেন নামে এক সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও)।এর ফলে বেড়িয়ে আসছে তার অসংখ্য দূর্নীতি।

শোকজ করেই ক্ষান্ত হয়নি ওই শিক্ষা কর্মকর্তা, শিক্ষকদের ফেসবুক গ্রুপে শোকজ কপি পোষ্ট করে দিয়ে অফিসিয়াল গোপনীয়তাও ভেঙেছেন বলে মন্তব্য করেছেন অনেক শিক্ষক। শিক্ষকদের দাবি উর্ধ্বতন অফিসার হিসেবে ওনি আমাদের আগলে রেখে শাসন করবেন। ডিপার্টমেন্টের বিষয় বাইরে ছড়ানোর কি দরকার ছিল।যেটি নিয়েও আলোচনা সমালোচনাসহ চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে শিক্ষকদের মধ্যে। একাধিক সূত্রে জানা যায়, অতীতে মাধবপুরে ওই এটিও এভাবে শোকজের ভয় দেখিয়ে প্রাইমারির নিরীহ শিক্ষকদের কাছ থেকে বহু অবৈধ ঘুষ আদায় করেছে।

জানা যায়,গত ৯ এপ্রিল ঈদ ও রমজানের দীর্ঘ ছুটির পর বিদ্যালয় খোলার দ্বিতীয় দিনে এটিও কবির হোসেন উপজেলার আন্দিউড়া ইউনিয়নের হাড়িয়া গ্রামে হাজী মিয়া চাঁন স্কুল পরিদর্শনে যান। সেখানে শিক্ষকদের অনুপস্থিত, ছাত্রসংখ্যা কম, প্রধান শিক্ষকের অদক্ষতা ইত্যাদির অজুহাত দেখিয়ে ৫ শিক্ষককে শোকজ করেন। কোন প্রকার সতর্ক না করে ৭ দিনের ভিতরে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়া নির্দেশনা দেন। অন্যথায় বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানানো হয়। বিষয়টিতে ওই কর্মকর্তার বাড়াবাড়ি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। পরে ওই দিন স্কুলটির প্রধান শিক্ষিকা শম্পা রানী চক্রবর্তী ওই কর্মকর্তাকে ঘুষ দেওয়ার জন্য কয়েকজন শিক্ষকের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা করে উত্তোলন করেন, যার পরিমাণ ৫ হাজার টাকা হবে। যদিও এই ঘটনা ফোনে জিজ্ঞেস করা হলে ওই শিক্ষিকা তা অস্বীকার করেন।

প্রসঙ্গত,ওই শোকজপত্রে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় যে, কেন তার সহকর্মীরা তার নির্দেশ অমান্য করেন। এদিকে শোকজে বেঁধে দেয়া ৭ দিন পার হলেও কোন তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়নি। শিক্ষকদের তরফ থেকে কোন লিখিত জবাব দেয়া হয়নি। স্কুলের পরিদর্শন খাতায় ওই কর্মকর্তা সে মন্তব্য লিখেছিলেন তারও পরিবর্তন করেননি। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে খোঁজখবর নিতে গেলে এটিওর পক্ষ থেকে চলে ম্যানেজ ব্যবস্থা।

অভিযোগ উঠেছে, ওই এটিও কবির হোসেন শিক্ষকদের শোকজের ভয় দেখিয়ে ঘুষ বাণিজ্য করে যাচ্ছেন বহুদিন ধরে। নিরীহ অনেক শিক্ষকগন স্লিপ ফান্ডের টাকা থেকে তাকে ঘুষ দিয়ে পুষিয়ে দেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক নেতা জানান, শিক্ষকদের ভয় দেখিয়ে টাকা ইনকাম করা তার নেশা। শিক্ষকরা এসিআর এ স্বাক্ষর আনতে গেলে উনাকে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা দিতে হয়।

মেডিকেল ছুটি গ্রহণ ও ছুটি শেষে যোগদান করতে গেলে উনাকে দিতে হয় ১ থেকে ২ হাজার টাকা।

সম্প্রতি বরতল স্কুলের সহকারী শিক্ষক আমেনা বেগমকে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে ১ মাস পিছিয়ে মাতৃত্ব ছুটি অনুমোদন করেন। তার সিজার হয় ২৪ ফেব্রুয়ারিতে অথচ তার ছুটি দেখানো হয় ৮ই মার্চ থেকে। লেবামারা স্কুলের শিক্ষক প্রভাত পালকে ১৫ হাজার টাকার ঘুষের বিনিময়ে আইপিএমইএস এ অনলাইনে মিথ্যা তথ্য দিয়ে নীতিমালা ভেঙে বদলি করেন।

অথচ প্রধান শিক্ষক এই এটিওকে অবগত করলেও তিনি ভ্রুক্ষেপ করেনি। শিক্ষক নেতারা জানান, তার বিরুদ্ধে দূর্নীতির শেষ নেই। ডিপিএড তালিকায় সংযুক্তি হতে গেলে দিতে হয় টাকা নাম বাদ দিতে গেলেও দিতে হয় টাকা।

ফলে তার কারণে আমাদের উপজেলার প্রাইমারিতে অনিয়ম বেড়েই চলেছে। নিরীহ শিক্ষকরা অত্যাচার ব্ল্যাকমেইলের শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।

সূত্রে জানা যায় ,ওই শোকজের কারণে ওই এটিও উল্টো চাপের মধ্যে রয়েছেন। বিদ্যালয়ের পরিদর্শন খাতার মন্তব্যও তুলতে পারছেন না। এটিও শিক্ষকদের শোকজের জবাব দিতে বললেও শিক্ষকরা কোন জবাব দেয় নি। এই বিষয়টি নিয়ে জানতে উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম জাকিরুল হাসান জানান, বিষয়টির সমাধান করা হয়েছে। আমরা প্রাইমারি শিক্ষকদের শৃঙ্খলা ঠিক রাখার জন্য কাজ করছি।

অভিযুক্ত উপজেলার সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) কবির হোসেন এর সাথে মোবাইলে কথা হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। আমি ছুটিতে রয়েছি। সরাসরি এসে আপনাদের সাথে কথা বলব।

হবিগঞ্জের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ডিপিও) মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, আমি নিজেও সেদিন মাধবপুর পরিদর্শন করেছি। এই বিষয়টি তো শুনি নাই, অবশ্যই বিষয়টি মারাত্মক। খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা নেব।

ছবি

খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু: দায় এড়াতে পারেন না বলে স্বীকার সিটি মেয়রের

কেশবপুরে অর্থাভাবে বন্ধের পথে বিল খুকশিয়ার পানি নিষ্কাশন

দুমকিতে বিএনপির অফিস ভাঙচুর মামলায় আ’লীগ নেতা আটক

ছবি

দশমিনায় পুকুরে বিষ ঢেলে মাছ নিধনের অভিযোগ

কর্তৃপক্ষের স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে ফেইসবুকে পোস্ট দিয়ে শ্রমিকের আত্মহত্যা

ছবি

সান্তাহার সাইলোতে ট্রাকবোঝাই কাজে ধীরগতি, ক্ষতির মুখে ঠিকাদাররা

ছবি

হাকালুকি হাওরে বোরো ধান কাটা শুরু

ছবি

সুন্দরগঞ্জে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা, টিসিবি পণ্য জব্দ

চান্দিনায় চুরির অপবাদ দেয়ায় নিজের শরীরে আগুন

শাহজাদপুরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

ছবি

নন্দীগ্রামে বোরো ধানের বাম্পার ফলনেও এক দিনের বৃষ্টিতে কৃষকের হাসি ম্লান

মেঘনায় সিমেন্টবোঝাই ট্রলারডুবি

ভালুকায় মাইক্রোবাস-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

চাঁদপুরে আ’লীগের সহ-সভাপতি গ্রেপ্তার

হবিগঞ্জে ১৫ দোকান পুড়ে ছাই

সুনামগঞ্জে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় ফুচকা জব্দ

কুয়াকাটায় গৃহবধূ হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরল ৩ প্রাণ

সীমান্তে মাদক ও চোরাচালান পণ্য জব্দ

শিশু ধর্ষণের অভিযোগে মাদ্রাসাশিক্ষক আটক

কারাগারে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

শিশুকে যৌন নিপীড়নে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

শিশু হত্যায় চাচির যাবজ্জীবন

সড়ক-মহাসড়ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অবৈধ যানবাহন

চেকপোস্টে পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ছবি

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বর এখন গাড়ির অবৈধ পার্কিং প্লেস

ছবি

রাজশাহীতে বৈশাখী সাধুমেলায় বাউল গানের আসর

ছবি

শরণখোলায় বৃষ্টিতে ধানের ক্ষতি, দুশ্চিন্তায় কৃষক

ছবি

চকবাজারে নালায় রিকশা পড়ে সাত মাসের শিশু তলিয়ে গেছে

এনা পরিবহনের বাসে হামলা-ভাঙচুর, শ্রমিক-যাত্রী আহত

ছবি

চাঁদপুরে নারী উদ্যোক্তারা স্বপ্ন বুনছে বৈশাখী মেলায়

রাজশাহী কলেজের পদ্মপুকুর প্রকৃতির সৌন্দর্যে মোড়া

ছবি

নদী ভাঙন ঠেকাও, কোনাখালীবাসীকে বাঁচাও

ছবি

টঙ্গীতে দুই শিশু হত্যায় মাকে সন্দেহ, পুলিশি হেফাজতে

ছবি

হবিগঞ্জে জমি বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

ছবি

নরসিংদীতে স্ত্রীকে হত্যা করে স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

tab

সারাদেশ

তুচ্ছ কারণে ৫ শিক্ষককে শোকজ করে বিপাকে এটিও

প্রতিনিধি, মাধবপুর (হবিগঞ্জ)

শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫

হবিগঞ্জের মাধবপুরে হাজী মিয়া চাঁন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকাসহ ৫ শিক্ষককে তুচ্ছ কারনে শোকজ করে বিপাকে পড়েছে কবির হোসেন নামে এক সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও)।এর ফলে বেড়িয়ে আসছে তার অসংখ্য দূর্নীতি।

শোকজ করেই ক্ষান্ত হয়নি ওই শিক্ষা কর্মকর্তা, শিক্ষকদের ফেসবুক গ্রুপে শোকজ কপি পোষ্ট করে দিয়ে অফিসিয়াল গোপনীয়তাও ভেঙেছেন বলে মন্তব্য করেছেন অনেক শিক্ষক। শিক্ষকদের দাবি উর্ধ্বতন অফিসার হিসেবে ওনি আমাদের আগলে রেখে শাসন করবেন। ডিপার্টমেন্টের বিষয় বাইরে ছড়ানোর কি দরকার ছিল।যেটি নিয়েও আলোচনা সমালোচনাসহ চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে শিক্ষকদের মধ্যে। একাধিক সূত্রে জানা যায়, অতীতে মাধবপুরে ওই এটিও এভাবে শোকজের ভয় দেখিয়ে প্রাইমারির নিরীহ শিক্ষকদের কাছ থেকে বহু অবৈধ ঘুষ আদায় করেছে।

জানা যায়,গত ৯ এপ্রিল ঈদ ও রমজানের দীর্ঘ ছুটির পর বিদ্যালয় খোলার দ্বিতীয় দিনে এটিও কবির হোসেন উপজেলার আন্দিউড়া ইউনিয়নের হাড়িয়া গ্রামে হাজী মিয়া চাঁন স্কুল পরিদর্শনে যান। সেখানে শিক্ষকদের অনুপস্থিত, ছাত্রসংখ্যা কম, প্রধান শিক্ষকের অদক্ষতা ইত্যাদির অজুহাত দেখিয়ে ৫ শিক্ষককে শোকজ করেন। কোন প্রকার সতর্ক না করে ৭ দিনের ভিতরে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়া নির্দেশনা দেন। অন্যথায় বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানানো হয়। বিষয়টিতে ওই কর্মকর্তার বাড়াবাড়ি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। পরে ওই দিন স্কুলটির প্রধান শিক্ষিকা শম্পা রানী চক্রবর্তী ওই কর্মকর্তাকে ঘুষ দেওয়ার জন্য কয়েকজন শিক্ষকের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা করে উত্তোলন করেন, যার পরিমাণ ৫ হাজার টাকা হবে। যদিও এই ঘটনা ফোনে জিজ্ঞেস করা হলে ওই শিক্ষিকা তা অস্বীকার করেন।

প্রসঙ্গত,ওই শোকজপত্রে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় যে, কেন তার সহকর্মীরা তার নির্দেশ অমান্য করেন। এদিকে শোকজে বেঁধে দেয়া ৭ দিন পার হলেও কোন তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়নি। শিক্ষকদের তরফ থেকে কোন লিখিত জবাব দেয়া হয়নি। স্কুলের পরিদর্শন খাতায় ওই কর্মকর্তা সে মন্তব্য লিখেছিলেন তারও পরিবর্তন করেননি। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে খোঁজখবর নিতে গেলে এটিওর পক্ষ থেকে চলে ম্যানেজ ব্যবস্থা।

অভিযোগ উঠেছে, ওই এটিও কবির হোসেন শিক্ষকদের শোকজের ভয় দেখিয়ে ঘুষ বাণিজ্য করে যাচ্ছেন বহুদিন ধরে। নিরীহ অনেক শিক্ষকগন স্লিপ ফান্ডের টাকা থেকে তাকে ঘুষ দিয়ে পুষিয়ে দেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক নেতা জানান, শিক্ষকদের ভয় দেখিয়ে টাকা ইনকাম করা তার নেশা। শিক্ষকরা এসিআর এ স্বাক্ষর আনতে গেলে উনাকে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা দিতে হয়।

মেডিকেল ছুটি গ্রহণ ও ছুটি শেষে যোগদান করতে গেলে উনাকে দিতে হয় ১ থেকে ২ হাজার টাকা।

সম্প্রতি বরতল স্কুলের সহকারী শিক্ষক আমেনা বেগমকে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে ১ মাস পিছিয়ে মাতৃত্ব ছুটি অনুমোদন করেন। তার সিজার হয় ২৪ ফেব্রুয়ারিতে অথচ তার ছুটি দেখানো হয় ৮ই মার্চ থেকে। লেবামারা স্কুলের শিক্ষক প্রভাত পালকে ১৫ হাজার টাকার ঘুষের বিনিময়ে আইপিএমইএস এ অনলাইনে মিথ্যা তথ্য দিয়ে নীতিমালা ভেঙে বদলি করেন।

অথচ প্রধান শিক্ষক এই এটিওকে অবগত করলেও তিনি ভ্রুক্ষেপ করেনি। শিক্ষক নেতারা জানান, তার বিরুদ্ধে দূর্নীতির শেষ নেই। ডিপিএড তালিকায় সংযুক্তি হতে গেলে দিতে হয় টাকা নাম বাদ দিতে গেলেও দিতে হয় টাকা।

ফলে তার কারণে আমাদের উপজেলার প্রাইমারিতে অনিয়ম বেড়েই চলেছে। নিরীহ শিক্ষকরা অত্যাচার ব্ল্যাকমেইলের শিকার হচ্ছেন প্রতিনিয়ত।

সূত্রে জানা যায় ,ওই শোকজের কারণে ওই এটিও উল্টো চাপের মধ্যে রয়েছেন। বিদ্যালয়ের পরিদর্শন খাতার মন্তব্যও তুলতে পারছেন না। এটিও শিক্ষকদের শোকজের জবাব দিতে বললেও শিক্ষকরা কোন জবাব দেয় নি। এই বিষয়টি নিয়ে জানতে উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম জাকিরুল হাসান জানান, বিষয়টির সমাধান করা হয়েছে। আমরা প্রাইমারি শিক্ষকদের শৃঙ্খলা ঠিক রাখার জন্য কাজ করছি।

অভিযুক্ত উপজেলার সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা (এটিও) কবির হোসেন এর সাথে মোবাইলে কথা হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। আমি ছুটিতে রয়েছি। সরাসরি এসে আপনাদের সাথে কথা বলব।

হবিগঞ্জের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ডিপিও) মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, আমি নিজেও সেদিন মাধবপুর পরিদর্শন করেছি। এই বিষয়টি তো শুনি নাই, অবশ্যই বিষয়টি মারাত্মক। খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা নেব।

back to top