রাজশাহী কলেজের সবুজে ঘেরা চত্বরে অবস্থিত পদ্ম পুকুর যেন প্রকৃতির এক নরম ছোঁয়া এনে দেয় ব্যস্ত ক্যাম্পাস জীবনে। শিক্ষার্থীদের ক্লান্ত মুখে প্রশান্তির ছায়া ফেলে এই পুকুরের সৌন্দর্য। শিক্ষার্থীদের কাছে পদ্মফুলে ঢাকা এই পুকুর কেবল একটি জলাধার নয়, এটি যেন প্রতিদিনের পড়ালেখার মাঝে একটু দম নেওয়ার ঠাঁই, একটুকরো মানসিক প্রশান্তি।
সকালের সূর্যের আলো যখন পুকুরের জলে প্রতিফলিত হয়, তখন সে দৃশ্য দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। গোলাপি আর সাদা পদ্মফুলগুলো হালকা বাতাসে দুলে উঠে যেন প্রকৃতির হাসিমুখ হয়ে ওঠে। অনেক শিক্ষার্থী ক্লাসের ফাঁকে এখানে এসে বসে। কেউ বই পড়ে, কেউ ছবি তোলে, কেউবা শুধু চোখ বন্ধ করে কিছুক্ষণ সময় কাটায়। এই সময়গুলো তাদের মনকে করে তোলে হালকা, প্রশান্ত। বর্ষাকালে পুকুরটির সৌন্দর্য আরও বেড়ে যায়। তখন পদ্মফুলে পুকুরটা যেন রঙিন চাদরে ঢাকা পড়ে। সেই রূপ শিক্ষার্থীদের মনে সৃষ্টি করে অনুপ্রেরণা। এখানকার পরিবেশ এতটাই শান্তিপূর্ণ যে অনেকেই একা বসে কবিতা লেখে, ছবি আঁকে কিংবা নিঃশব্দে প্রকৃতিকে উপভোগ করে। শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, কলেজের শিক্ষক, কর্মচারী কিংবা আগত অতিথিরাও এই পুকুরের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন। অনেকেই বলেন, এই পুকুরটিই রাজশাহী কলেজকে আলাদা করে তুলে ধরে—একটি প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেখানে জ্ঞান আর প্রকৃতি হাতে হাত রেখে চলে।
রাজশাহী কলেজের পদ্ম পুকুর তাই শুধুই প্রকৃতির একটি দৃষ্টিনন্দন উপাদান নয়, এটি হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীদের আবেগ, ভালো লাগা আর মানসিক প্রশান্তির একটি নির্ভরযোগ্য আশ্রয়স্থল।
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
রাজশাহী কলেজের সবুজে ঘেরা চত্বরে অবস্থিত পদ্ম পুকুর যেন প্রকৃতির এক নরম ছোঁয়া এনে দেয় ব্যস্ত ক্যাম্পাস জীবনে। শিক্ষার্থীদের ক্লান্ত মুখে প্রশান্তির ছায়া ফেলে এই পুকুরের সৌন্দর্য। শিক্ষার্থীদের কাছে পদ্মফুলে ঢাকা এই পুকুর কেবল একটি জলাধার নয়, এটি যেন প্রতিদিনের পড়ালেখার মাঝে একটু দম নেওয়ার ঠাঁই, একটুকরো মানসিক প্রশান্তি।
সকালের সূর্যের আলো যখন পুকুরের জলে প্রতিফলিত হয়, তখন সে দৃশ্য দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। গোলাপি আর সাদা পদ্মফুলগুলো হালকা বাতাসে দুলে উঠে যেন প্রকৃতির হাসিমুখ হয়ে ওঠে। অনেক শিক্ষার্থী ক্লাসের ফাঁকে এখানে এসে বসে। কেউ বই পড়ে, কেউ ছবি তোলে, কেউবা শুধু চোখ বন্ধ করে কিছুক্ষণ সময় কাটায়। এই সময়গুলো তাদের মনকে করে তোলে হালকা, প্রশান্ত। বর্ষাকালে পুকুরটির সৌন্দর্য আরও বেড়ে যায়। তখন পদ্মফুলে পুকুরটা যেন রঙিন চাদরে ঢাকা পড়ে। সেই রূপ শিক্ষার্থীদের মনে সৃষ্টি করে অনুপ্রেরণা। এখানকার পরিবেশ এতটাই শান্তিপূর্ণ যে অনেকেই একা বসে কবিতা লেখে, ছবি আঁকে কিংবা নিঃশব্দে প্রকৃতিকে উপভোগ করে। শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, কলেজের শিক্ষক, কর্মচারী কিংবা আগত অতিথিরাও এই পুকুরের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হন। অনেকেই বলেন, এই পুকুরটিই রাজশাহী কলেজকে আলাদা করে তুলে ধরে—একটি প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেখানে জ্ঞান আর প্রকৃতি হাতে হাত রেখে চলে।
রাজশাহী কলেজের পদ্ম পুকুর তাই শুধুই প্রকৃতির একটি দৃষ্টিনন্দন উপাদান নয়, এটি হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীদের আবেগ, ভালো লাগা আর মানসিক প্রশান্তির একটি নির্ভরযোগ্য আশ্রয়স্থল।