হবিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এনা পরিবহনের বাসে হামলা ও ভাঙচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে পরিবহনের শ্রমিক ও যাত্রীরা আহত হচ্ছে। আর ভাঙচুর করার ফলে পরিবহনটির মালিক পক্ষ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সম্প্রতি পরিবহনের পক্ষে হবিগঞ্জের মাধবপুর থানা, বি-বাড়িয়ার বিজয়নগর থানাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের লিখিত ও সাধারণ ডায়রি করা হয়েছে। মাধবপুরের আন্দিউড়া হাইওয়ে ইন হোটেল কাউন্টার এর ম্যানেজার আবু সৈয়দ বাবুল মাধবপুর থানায় একটি জিডি করেন এতে উল্লেখ্য করেন এনা পরিবহন দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতের মাধ্যমে সাধারণ যাত্রীদের সুবিধা এবং সর্বদা সাধারণ জনগণের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিয়ে যাতায়াত ব্যবস্থা প্রদান করে আসছেন। এ ছাড়া এ পরিবহন নিয়মিত সরকারকে ভ্যাট, ট্যাক্স প্রদান করে আসছে। এতে এ পরিবহনটি দেশে রাজস্ব খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
মাধবপুর থানাধীন ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আন্দিউড়া, শাহপুর, বেজুড়া, কসবাহাটি, বেলঘর, রতনপুর আল-আমিন হোটেলে পাশে বাদশা গেইট, মানিকপুর নামক স্থানে ৬টি বাসের সামনের গ্লাসে পাথর ও ইটের টুকরা দ্বারা ঢিল মারা হয়। এতে পরিবহনগুলোর গ্লাস ভেঙ্গে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়, তেমনি পরিবহনের চালক, শ্রমিক ও যাত্রীরা আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। আর পরিবহনগুলো ভেঙে কয়েক লাখ টাকা ক্ষতি করে। এর ফলে এনা পরিবহনের স্টাফ, চালক যাত্রী নিরাপত্তাহীন ভুগছেন। এব্যাপারে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
এদিকে এনা ট্রান্সপোর্ট লি এর বাসে হামলা ভাংচুর ব্যাপারে পরিবহনটি জেনারেল ম্যানেজার সৈয়দ আতিকুল ইসলাম, সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের বাস, মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে লিখিত ভাবে এবিষয়গুলো অবগত করেছেন। গত ৫/৬ মাস ধরে একটি কুচক্রী মহল এনা গাড়ী পরিচালনা বন্ধ করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করে আসছে এবং পরিবহনের চালক ও শ্রমিকদের হুমকি দিচ্ছেন। শুধু হুমকিই নয়, রাতের আধারে গাড়ীগুলো ঢিল মেরে ভাংচুর করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন ৭০/৮০টি গাড়ী ভাংচুর করা হয়েছে। ঢাকা মহাখালী টার্মিনালের সিলেট রোডের কাউন্টার জোর পূর্বক দখল করে নিয়েছে। এবং এনা পরিবহনের চুক্তি থাকার পরও মহাখালী অফিস ও এসি কাউন্টার দখল করে নিয়েছে বিলাস পরিবহন কর্তৃপক্ষ।
এমনকি বিলাশ পরিবহন আমাদের সিলেট রোডে গাড়ি পরিচালনা করতে দেবে না বলেও হুমকি দিচ্ছেন। এনা পরিবহন বন্ধ হলে সিলেট রোডের প্রায় দুই হাজার শ্রমিক মানববেতর জীবন-যাপন করবেন। এনা পরিবহনটি রক্ষায় তিনি সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
হবিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এনা পরিবহনের বাসে হামলা ও ভাঙচুর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে পরিবহনের শ্রমিক ও যাত্রীরা আহত হচ্ছে। আর ভাঙচুর করার ফলে পরিবহনটির মালিক পক্ষ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সম্প্রতি পরিবহনের পক্ষে হবিগঞ্জের মাধবপুর থানা, বি-বাড়িয়ার বিজয়নগর থানাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের লিখিত ও সাধারণ ডায়রি করা হয়েছে। মাধবপুরের আন্দিউড়া হাইওয়ে ইন হোটেল কাউন্টার এর ম্যানেজার আবু সৈয়দ বাবুল মাধবপুর থানায় একটি জিডি করেন এতে উল্লেখ্য করেন এনা পরিবহন দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতের মাধ্যমে সাধারণ যাত্রীদের সুবিধা এবং সর্বদা সাধারণ জনগণের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিয়ে যাতায়াত ব্যবস্থা প্রদান করে আসছেন। এ ছাড়া এ পরিবহন নিয়মিত সরকারকে ভ্যাট, ট্যাক্স প্রদান করে আসছে। এতে এ পরিবহনটি দেশে রাজস্ব খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
মাধবপুর থানাধীন ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আন্দিউড়া, শাহপুর, বেজুড়া, কসবাহাটি, বেলঘর, রতনপুর আল-আমিন হোটেলে পাশে বাদশা গেইট, মানিকপুর নামক স্থানে ৬টি বাসের সামনের গ্লাসে পাথর ও ইটের টুকরা দ্বারা ঢিল মারা হয়। এতে পরিবহনগুলোর গ্লাস ভেঙ্গে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়, তেমনি পরিবহনের চালক, শ্রমিক ও যাত্রীরা আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। আর পরিবহনগুলো ভেঙে কয়েক লাখ টাকা ক্ষতি করে। এর ফলে এনা পরিবহনের স্টাফ, চালক যাত্রী নিরাপত্তাহীন ভুগছেন। এব্যাপারে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
এদিকে এনা ট্রান্সপোর্ট লি এর বাসে হামলা ভাংচুর ব্যাপারে পরিবহনটি জেনারেল ম্যানেজার সৈয়দ আতিকুল ইসলাম, সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের বাস, মিনিবাস, কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে লিখিত ভাবে এবিষয়গুলো অবগত করেছেন। গত ৫/৬ মাস ধরে একটি কুচক্রী মহল এনা গাড়ী পরিচালনা বন্ধ করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করে আসছে এবং পরিবহনের চালক ও শ্রমিকদের হুমকি দিচ্ছেন। শুধু হুমকিই নয়, রাতের আধারে গাড়ীগুলো ঢিল মেরে ভাংচুর করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন ৭০/৮০টি গাড়ী ভাংচুর করা হয়েছে। ঢাকা মহাখালী টার্মিনালের সিলেট রোডের কাউন্টার জোর পূর্বক দখল করে নিয়েছে। এবং এনা পরিবহনের চুক্তি থাকার পরও মহাখালী অফিস ও এসি কাউন্টার দখল করে নিয়েছে বিলাস পরিবহন কর্তৃপক্ষ।
এমনকি বিলাশ পরিবহন আমাদের সিলেট রোডে গাড়ি পরিচালনা করতে দেবে না বলেও হুমকি দিচ্ছেন। এনা পরিবহন বন্ধ হলে সিলেট রোডের প্রায় দুই হাজার শ্রমিক মানববেতর জীবন-যাপন করবেন। এনা পরিবহনটি রক্ষায় তিনি সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।