খুলনার রূপসা উপজেলায় আহমদীয়া সম্প্রদায়ের প্রায় ৬০টি পরিবারকে জোরপূর্বক ধর্মবিশ্বাস ত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আহমদীয়া মুসলিম জামাত বাংলাদেশ। সংগঠনটি এ ঘটনাকে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং সংবিধান পরিপন্থি বলে উল্লেখ করেছে।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ‘খতমে নবুওয়ত মারকায’ নামের একটি সংগঠনের ব্যানারে স্থানীয় কয়েকজন মৌলভীর নেতৃত্বে এ ঘটনা ঘটে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে আহমদীয়া মুসলিম জামাত।
বিবৃতিতে বলা হয়, “সোশাল মিডিয়ায় প্রচারিত একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, রূপসা উপজেলার আহমদীয়া সম্প্রদায়ের ৫৬টি পরিবারের ১৮৫ জন সদস্য ‘কাদিয়ানি ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান’ হয়েছেন।”
আহমদীয়া মুসলিম জামাতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সংগঠনটির হাতে একটি ভিডিও এসেছে যেখানে ‘খতমে নবুওয়ত মারকায’-এর নেতা মুফতি শুয়াইব ইবরাহীম জনসম্মুখে আহমদিয়াদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে দেখা গেছে। একই সঙ্গে ধর্মীয় চাপ প্রয়োগ করে তাদের নিজস্ব বিশ্বাস ত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগও তোলা হয়।
সংগঠনটি বিবৃতিতে আরও বলেছে, “এ ধরনের কর্মকাণ্ড সংবিধানে স্বীকৃত ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিপন্থি। এমনকি ইসলাম ধর্মও কারও ওপর বিশ্বাস পরিবর্তনের জন্য জবরদস্তিকে সমর্থন করে না।”
আহমদীয়া মুসলিম জামাত বাংলাদেশ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। তারা বলেছে, “এমন ঘটনায় রাষ্ট্রের ধর্মীয় সহনশীলতা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রশ্নের মুখে পড়ে।”
রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
খুলনার রূপসা উপজেলায় আহমদীয়া সম্প্রদায়ের প্রায় ৬০টি পরিবারকে জোরপূর্বক ধর্মবিশ্বাস ত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আহমদীয়া মুসলিম জামাত বাংলাদেশ। সংগঠনটি এ ঘটনাকে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং সংবিধান পরিপন্থি বলে উল্লেখ করেছে।
মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ‘খতমে নবুওয়ত মারকায’ নামের একটি সংগঠনের ব্যানারে স্থানীয় কয়েকজন মৌলভীর নেতৃত্বে এ ঘটনা ঘটে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে আহমদীয়া মুসলিম জামাত।
বিবৃতিতে বলা হয়, “সোশাল মিডিয়ায় প্রচারিত একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, রূপসা উপজেলার আহমদীয়া সম্প্রদায়ের ৫৬টি পরিবারের ১৮৫ জন সদস্য ‘কাদিয়ানি ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান’ হয়েছেন।”
আহমদীয়া মুসলিম জামাতের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সংগঠনটির হাতে একটি ভিডিও এসেছে যেখানে ‘খতমে নবুওয়ত মারকায’-এর নেতা মুফতি শুয়াইব ইবরাহীম জনসম্মুখে আহমদিয়াদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে দেখা গেছে। একই সঙ্গে ধর্মীয় চাপ প্রয়োগ করে তাদের নিজস্ব বিশ্বাস ত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগও তোলা হয়।
সংগঠনটি বিবৃতিতে আরও বলেছে, “এ ধরনের কর্মকাণ্ড সংবিধানে স্বীকৃত ধর্মীয় স্বাধীনতার পরিপন্থি। এমনকি ইসলাম ধর্মও কারও ওপর বিশ্বাস পরিবর্তনের জন্য জবরদস্তিকে সমর্থন করে না।”
আহমদীয়া মুসলিম জামাত বাংলাদেশ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। তারা বলেছে, “এমন ঘটনায় রাষ্ট্রের ধর্মীয় সহনশীলতা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রশ্নের মুখে পড়ে।”