বেতাগী (বরগুনা) : পৌর প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে উন্নয়নকাজের চিত্র -সংবাদ
বেতাগী উন্নয়ন কাজে প্রশাংসা কুঁড়ালেন পৌরপ্রশাসক। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের রাস্তা পুর্ননিমাণ সংযোগ রাস্তা, বাড়ির সঙ্গে সংযোগ রাস্তা, রাস্তা সংস্কার, সাইক্লোন সেল্টার কাম অডিটোরিয়ামসহ উন্নয়ন কাজ করে সবার প্রশাংসা কুঁড়ালেন বেতাগী পৌর প্রশাসক মো. বশির গাজী।
বরগুনার বেতাগী পৌরসভা ১৯৯৯ সালের ১৮ মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালের ৩১ মে ‘খ’ শ্রেণি এবং ২০১৯ সালের ২ জুলাই ‘ক’ শ্রেণি বা প্রথম শ্রেণি পৌরসভায় উন্নতি হয় বেতাগী পৌরসভার আয়তন ৭ দশমিক ৭২ বর্গ কিলোমিটার। বেতাগী পৌরসভায় মোট জনসংখ্যা ১২ হাজার ৭৮৬ জন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুব আলমের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে পৌর প্রশাসকের দায়িত্ব দেয়া হয়।
জানা গেছে, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখের পর থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বশির গাজী
বেতাগী পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে রাস্তা পুর্ননিমাণ, সংযোগ সড়ক, রাস্তা সম্প্রসরণ, পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বাড়ির সংযোগ রাস্তা নির্মান, বাসন্ডা আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাইক্লোন সেøল্টার কাম অডিটোরিয়ামসহ ২৫ কোটি টাকার চলমান রয়েছে।
বেতাগী পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জসিম উদ্দিন বলেন, পৌরসভা কর্তৃক দরপত্রের প্রাক্কলন অনুযায়ী সব কাজ তদারকি করা হচ্ছে। পৌর প্রশাসকের নির্দেশ মোতাবেক কাজের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পৌর শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের রাস্তা পুর্ননিমাণ ও সম্প্রসরণ, বাড়ির সঙ্গে সংযোগ রাস্তা, রাস্তা সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
বেতাগী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ঢালীকান্দা গ্রামের বাসিন্দা পুলিন বিহারী ঢালী (৮৫) বলেন, ইউএনও সাহেব রাস্তাঘাটের অনেক উন্নয়নে কাজ করছেন।
উন্নয়নের কাজ দেখে, এই একই প্রশাংসা করলেন সরকারি কলেজ এলাকার আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন ও বাসিন্দা মো. মজিবর রহমান বলেন, ইউএনও পৌর প্রশাসকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই পৌরসভার অনেক উন্নয়ন হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসক বলেন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয় থেকে অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করছি। পৌরসভার দরপত্রের প্রাক্কলন অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
বেতাগী (বরগুনা) : পৌর প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে উন্নয়নকাজের চিত্র -সংবাদ
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
বেতাগী উন্নয়ন কাজে প্রশাংসা কুঁড়ালেন পৌরপ্রশাসক। পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের রাস্তা পুর্ননিমাণ সংযোগ রাস্তা, বাড়ির সঙ্গে সংযোগ রাস্তা, রাস্তা সংস্কার, সাইক্লোন সেল্টার কাম অডিটোরিয়ামসহ উন্নয়ন কাজ করে সবার প্রশাংসা কুঁড়ালেন বেতাগী পৌর প্রশাসক মো. বশির গাজী।
বরগুনার বেতাগী পৌরসভা ১৯৯৯ সালের ১৮ মার্চ প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালের ৩১ মে ‘খ’ শ্রেণি এবং ২০১৯ সালের ২ জুলাই ‘ক’ শ্রেণি বা প্রথম শ্রেণি পৌরসভায় উন্নতি হয় বেতাগী পৌরসভার আয়তন ৭ দশমিক ৭২ বর্গ কিলোমিটার। বেতাগী পৌরসভায় মোট জনসংখ্যা ১২ হাজার ৭৮৬ জন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর গত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুব আলমের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেতাগী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে পৌর প্রশাসকের দায়িত্ব দেয়া হয়।
জানা গেছে, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখের পর থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বশির গাজী
বেতাগী পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে রাস্তা পুর্ননিমাণ, সংযোগ সড়ক, রাস্তা সম্প্রসরণ, পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বাড়ির সংযোগ রাস্তা নির্মান, বাসন্ডা আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাইক্লোন সেøল্টার কাম অডিটোরিয়ামসহ ২৫ কোটি টাকার চলমান রয়েছে।
বেতাগী পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জসিম উদ্দিন বলেন, পৌরসভা কর্তৃক দরপত্রের প্রাক্কলন অনুযায়ী সব কাজ তদারকি করা হচ্ছে। পৌর প্রশাসকের নির্দেশ মোতাবেক কাজের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পৌর শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের রাস্তা পুর্ননিমাণ ও সম্প্রসরণ, বাড়ির সঙ্গে সংযোগ রাস্তা, রাস্তা সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
বেতাগী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ঢালীকান্দা গ্রামের বাসিন্দা পুলিন বিহারী ঢালী (৮৫) বলেন, ইউএনও সাহেব রাস্তাঘাটের অনেক উন্নয়নে কাজ করছেন।
উন্নয়নের কাজ দেখে, এই একই প্রশাংসা করলেন সরকারি কলেজ এলাকার আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন ও বাসিন্দা মো. মজিবর রহমান বলেন, ইউএনও পৌর প্রশাসকের দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই পৌরসভার অনেক উন্নয়ন হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসক বলেন, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয় থেকে অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার চেষ্টা করছি। পৌরসভার দরপত্রের প্রাক্কলন অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।