চাঁদপুরে সিএনজি স্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন সুবিধা না দিয়ে পৌর টোল আদায় বন্ধ করার দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে চালক ও শ্রমিকরা।
রোববার বেলা ১১টা থেকে দুই ঘণ্টা ধরে চাঁদপুর শহরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনের সড়কে অবরোধ করে রাখে সিএনজি চালকরা।
এ সময় তারা দাবি করে, ৫ আগস্টের পর হঠাৎ করে এক সপ্তাহ ধরে জেলার বিভিন্ন স্থানে যানবাহন থেকে পৌর টোল আদায় চলছে। অথচ সিএনজির জন্য নির্ধারিত স্ট্যান্ড নেই। জেলা প্রশাসকের কাছে কয়েকটি দাবি উল্লেখ করে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে বলে জানান তারা। এ সময় পৌর টোল আদায় বন্ধের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেয় চাঁদপুর শহর এলাকার সিএনজি, অটোরিকশা এবং অটোবাইক চালক ও মালিকরা।
এদিকে সড়ক অবরোধে দু’পাশে আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। এতে যাত্রী ও পথচারীদের চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। পরে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মো. আব্দুল হান্নান রনিসহ পুলিশ ও প্রশাসন ঘটনাস্থলে গিয়ে সিএনজি চালকদের দাবি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে আশ্বাস দিলে অবরোধ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।
পরে জেলা প্রশাসন ও ট্রাফিক পুলিশের সহায়তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ সময় রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করেন চাঁদপুর জেলা সিএনজি ও অটোবাইক মালিক সমিতির নেতারা।
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় গত বছরের ৫ আগস্ট চাঁদপুর সড়ক বিভাগের ইসলামপুর গাছতলা সেতুর টোল আদায় বন্ধ করে দেয় এই পথে চলাচলরত বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা। এখন পর্যন্ত সেই সেতুর টোল ফ্রি অবস্থায় রয়েছে। সেই সঙ্গে চাঁদপুর পৌর এলাকার যানবাহনের টোল দেয়াও বন্ধ করে দেয় সিএনজি ও অটোবাইক চালকরা। কিন্তু ১৪৩২ নতুন বাংলা সনের পহেলা বৈশাখ থেকে চাঁদপুর পৌরসভা কর্তৃক ইজারা প্রাপ্তরা বিভিন্ন যানবাহন থেকে রিসিট এর মাধ্যমে টোল আদায় শুরু করে। এতে সিএনজি, অটোরিকশা এবং অটোবাইক মালিক চালকরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। প্রতিবাদে তারা এর আগে বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।রোববার তারা পুনরায় রাস্তায় নেমে এর প্রতিবাদে অবরোধ কর্মসূচি পালন করে।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
চাঁদপুরে সিএনজি স্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন সুবিধা না দিয়ে পৌর টোল আদায় বন্ধ করার দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে চালক ও শ্রমিকরা।
রোববার বেলা ১১টা থেকে দুই ঘণ্টা ধরে চাঁদপুর শহরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনের সড়কে অবরোধ করে রাখে সিএনজি চালকরা।
এ সময় তারা দাবি করে, ৫ আগস্টের পর হঠাৎ করে এক সপ্তাহ ধরে জেলার বিভিন্ন স্থানে যানবাহন থেকে পৌর টোল আদায় চলছে। অথচ সিএনজির জন্য নির্ধারিত স্ট্যান্ড নেই। জেলা প্রশাসকের কাছে কয়েকটি দাবি উল্লেখ করে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে বলে জানান তারা। এ সময় পৌর টোল আদায় বন্ধের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেয় চাঁদপুর শহর এলাকার সিএনজি, অটোরিকশা এবং অটোবাইক চালক ও মালিকরা।
এদিকে সড়ক অবরোধে দু’পাশে আটকা পড়ে শত শত যানবাহন। এতে যাত্রী ও পথচারীদের চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। পরে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মো. আব্দুল হান্নান রনিসহ পুলিশ ও প্রশাসন ঘটনাস্থলে গিয়ে সিএনজি চালকদের দাবি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে আশ্বাস দিলে অবরোধ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।
পরে জেলা প্রশাসন ও ট্রাফিক পুলিশের সহায়তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ সময় রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে কাজ করেন চাঁদপুর জেলা সিএনজি ও অটোবাইক মালিক সমিতির নেতারা।
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় গত বছরের ৫ আগস্ট চাঁদপুর সড়ক বিভাগের ইসলামপুর গাছতলা সেতুর টোল আদায় বন্ধ করে দেয় এই পথে চলাচলরত বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা। এখন পর্যন্ত সেই সেতুর টোল ফ্রি অবস্থায় রয়েছে। সেই সঙ্গে চাঁদপুর পৌর এলাকার যানবাহনের টোল দেয়াও বন্ধ করে দেয় সিএনজি ও অটোবাইক চালকরা। কিন্তু ১৪৩২ নতুন বাংলা সনের পহেলা বৈশাখ থেকে চাঁদপুর পৌরসভা কর্তৃক ইজারা প্রাপ্তরা বিভিন্ন যানবাহন থেকে রিসিট এর মাধ্যমে টোল আদায় শুরু করে। এতে সিএনজি, অটোরিকশা এবং অটোবাইক মালিক চালকরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। প্রতিবাদে তারা এর আগে বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।রোববার তারা পুনরায় রাস্তায় নেমে এর প্রতিবাদে অবরোধ কর্মসূচি পালন করে।