নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ৬ মাস ধরে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে জেল হাজতে আটক রয়েছেন কুড়িগ্রামের ৭ জেলে। ভারতের সীমান্তবর্তী জিঞ্জিরাম নদী হয়ে ভারতের অভ্যন্তরে মাছ ধরতে গিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতীয় হাজতে আটক রয়েছেন তারা। দীর্ঘ ৬ মাস ধরে হাজতে আটক থাকলেও কীভাবে তাদের ফেরানো যায়, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছেন সেই পরিবারের সদস্যদের। যতই দিন যাচ্ছে চিন্তার ভার বেরেই চলছে। তবে কোন সমাধানের পথ না পাওয়ায় চিন্তার বোঝা মাথায় নিয়ে তিন কাটছে। পরিবারের ইনকামের মানুষটি না থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে পথে বসার উপক্রম সেসব পরিবারের সদস্যদের। গত বছরের ৪ নভেম্বর তাদের আটক করে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফ। এরপর থেকে তাদের কোন খোঁজ পাচ্ছিলেন পরিবারের সদস্যরা।
সম্প্রতি ভারতের আমপাতি জেলার মাহিন্দগঞ্জ থানার তুরা মেঘালয় থানা এলাকার এক বাসিন্দার মাধ্যমে গোপনে পাঠানো চিঠির মাধ্যমে তাদের সন্ধান মেলে। আটককৃত জেলেরা হলেনÑ কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের হরিনের বন্দ এলাকার মৃত আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া, রমনা ব্যাপারী পাড়া এলাকার বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া, শামছুল হকের ছেলে মীর জাহান আলী, মৃত এছাহক আলীর ছেলে বকুল মিয়া, পকের আলীল ছেলে আমির আলী, রাজিবপুর উপজেলার বালিয়ামারী ব্যাপারী পাড়ার জরিপ উদ্দিনের ছেলে আঙ্গুর হোসেন এবং রৌমারী উপজেলার যাদুর চর বকবান্ধা এলাকার ছলিম উদ্দিনের ছেলে চাঁন মিয়া।
চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সবুজ কুমার বসাক বলেন, বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। ভারতে আটক হওয়া ৭ জেলের ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ৬ মাস ধরে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে জেল হাজতে আটক রয়েছেন কুড়িগ্রামের ৭ জেলে। ভারতের সীমান্তবর্তী জিঞ্জিরাম নদী হয়ে ভারতের অভ্যন্তরে মাছ ধরতে গিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতীয় হাজতে আটক রয়েছেন তারা। দীর্ঘ ৬ মাস ধরে হাজতে আটক থাকলেও কীভাবে তাদের ফেরানো যায়, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছেন সেই পরিবারের সদস্যদের। যতই দিন যাচ্ছে চিন্তার ভার বেরেই চলছে। তবে কোন সমাধানের পথ না পাওয়ায় চিন্তার বোঝা মাথায় নিয়ে তিন কাটছে। পরিবারের ইনকামের মানুষটি না থাকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে পথে বসার উপক্রম সেসব পরিবারের সদস্যদের। গত বছরের ৪ নভেম্বর তাদের আটক করে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফ। এরপর থেকে তাদের কোন খোঁজ পাচ্ছিলেন পরিবারের সদস্যরা।
সম্প্রতি ভারতের আমপাতি জেলার মাহিন্দগঞ্জ থানার তুরা মেঘালয় থানা এলাকার এক বাসিন্দার মাধ্যমে গোপনে পাঠানো চিঠির মাধ্যমে তাদের সন্ধান মেলে। আটককৃত জেলেরা হলেনÑ কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা মডেল ইউনিয়নের হরিনের বন্দ এলাকার মৃত আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া, রমনা ব্যাপারী পাড়া এলাকার বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া, শামছুল হকের ছেলে মীর জাহান আলী, মৃত এছাহক আলীর ছেলে বকুল মিয়া, পকের আলীল ছেলে আমির আলী, রাজিবপুর উপজেলার বালিয়ামারী ব্যাপারী পাড়ার জরিপ উদ্দিনের ছেলে আঙ্গুর হোসেন এবং রৌমারী উপজেলার যাদুর চর বকবান্ধা এলাকার ছলিম উদ্দিনের ছেলে চাঁন মিয়া।
চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সবুজ কুমার বসাক বলেন, বিষয়টি আমাদের হাতে নেই। ভারতে আটক হওয়া ৭ জেলের ব্যাপারে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।