কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় জনপদের ইউনিয়ন বদরখালীতে রাতের আঁধারে একটি মিঠাপানির পদ্ধতির মৎস্য পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়েছে দুবৃর্ত্তরা। এতে রুই কাতাল পাঙ্গাশ এবং তেলাপিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতীর ৩০ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষি আবুল কাশেম ভুট্টো সিকদার। গত শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টায় বদরখালী বাজার লাগোয়া বিআইডব্লিউটিএর মালিকানাধীন মৎস্য পুকুরে এই ঘটনা ঘটেছে। ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষি আবুল কাশেম ভুট্টু সিকদার বলেন, গত ৪ বছর আগে থেকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের বিআইডব্লিউটিএর মালিকানাধীন পুকুরটি ইজারা নিয়ে আমি মিঠাপানির মৎস্য চাষ করছি। গত ১৪ এপ্রিল চকরিয়া উপজেলা প্রশাসন থেকে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকায় সর্বোচ্চ ডাককারী হিসেবে তিনবছরের জন্য পুনরায় পুকুরটি ইজারা নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, যেহেতু পুকুরে আগে থেকে আমার মৎস্য চাষ অব্যাহত ছিল, সেই কারণে বেশিরভাগ মাছই বিক্রিযোগ্য বড় হয়েছে। আগামী সপ্তাহে পুকুর থেকে মাছ বিক্রির জন্য প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম। এরই মধ্যে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে কে বা কারা হানা দিয়ে আমার পদ্ধতির পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়েছে। গত শনিবার সকালে আশপাশের লোকজন থেকে খবর শুনে আমার পরিবার সদস্যরা পুকুরে গিয়ে দেখতে পান পুকুরের সব মাছ মরে ভেসে উঠেছে। এই ঘটনায় আমার ৩০ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে।
পুকুরের ইজারাদার বদরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ভুট্টো সিকদার বলেন, রাতের আঁধারে পুকুরে বিষ ঢেলে দেওয়ার ঘটনাটি ঘটেছে। সেই কারণে ঘটনাটি কে করেছে দায়ী করতে পারছি না। তবে ক্ষতিসাধন করার মানসিকতা থেকে কতিপয় দুবৃর্ত্তরা আমার এতবড় ক্ষতি করেছে। আইনগত কোন ব্যবস্থা নেয়ার ইচ্ছা নেই। তারপরও বিষয়টি চিরিঙ্গা ইউনিয়ন ভুমি তহসিলদার মোহাম্মদ আবুল মনছুর এর মাধ্যমে চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় জনপদের ইউনিয়ন বদরখালীতে রাতের আঁধারে একটি মিঠাপানির পদ্ধতির মৎস্য পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়েছে দুবৃর্ত্তরা। এতে রুই কাতাল পাঙ্গাশ এবং তেলাপিয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতীর ৩০ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষি আবুল কাশেম ভুট্টো সিকদার। গত শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টায় বদরখালী বাজার লাগোয়া বিআইডব্লিউটিএর মালিকানাধীন মৎস্য পুকুরে এই ঘটনা ঘটেছে। ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষি আবুল কাশেম ভুট্টু সিকদার বলেন, গত ৪ বছর আগে থেকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের বিআইডব্লিউটিএর মালিকানাধীন পুকুরটি ইজারা নিয়ে আমি মিঠাপানির মৎস্য চাষ করছি। গত ১৪ এপ্রিল চকরিয়া উপজেলা প্রশাসন থেকে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকায় সর্বোচ্চ ডাককারী হিসেবে তিনবছরের জন্য পুনরায় পুকুরটি ইজারা নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, যেহেতু পুকুরে আগে থেকে আমার মৎস্য চাষ অব্যাহত ছিল, সেই কারণে বেশিরভাগ মাছই বিক্রিযোগ্য বড় হয়েছে। আগামী সপ্তাহে পুকুর থেকে মাছ বিক্রির জন্য প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম। এরই মধ্যে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে কে বা কারা হানা দিয়ে আমার পদ্ধতির পুকুরে বিষ ঢেলে দিয়েছে। গত শনিবার সকালে আশপাশের লোকজন থেকে খবর শুনে আমার পরিবার সদস্যরা পুকুরে গিয়ে দেখতে পান পুকুরের সব মাছ মরে ভেসে উঠেছে। এই ঘটনায় আমার ৩০ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে।
পুকুরের ইজারাদার বদরখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ভুট্টো সিকদার বলেন, রাতের আঁধারে পুকুরে বিষ ঢেলে দেওয়ার ঘটনাটি ঘটেছে। সেই কারণে ঘটনাটি কে করেছে দায়ী করতে পারছি না। তবে ক্ষতিসাধন করার মানসিকতা থেকে কতিপয় দুবৃর্ত্তরা আমার এতবড় ক্ষতি করেছে। আইনগত কোন ব্যবস্থা নেয়ার ইচ্ছা নেই। তারপরও বিষয়টি চিরিঙ্গা ইউনিয়ন ভুমি তহসিলদার মোহাম্মদ আবুল মনছুর এর মাধ্যমে চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।