চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) : চুনারুঘাট মডেল মসজিদ -সংবাদ
দুই বছর পেরিয়ে গেলেও হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে সরবরাহ করা হয়নি আসবাব। এরই মধ্যে মসজিদ ভবনে দ্বিতীয় দফা ফাটল দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। মসজিদে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় আসবাব ও সামগ্রী কিনতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে ২০২২ সালে চিঠি দিয়েছিলেন প্রকল্প পরিচালক। প্রকল্প পরিচালক নজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দেশে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক তক কেন্দ্রের ব্যবহার সামগ্রীর (ক্রোকারিজ) তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় অথবা জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালকের সঙ্গে আলোচনা করে মালপত্র কেনার কাজ সম্পন্ন করার অনুরোধ করা হলো। ইসলামিক ফাউন্ডেশন হবিগঞ্জের উপপরিচালক ও ক্রয় কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, আসবাব কেনার কাজ সরকারি গণপূর্ত অধিদপ্তরের। তারা সেই উদ্যোগ নেয়নি। উল্টো নতুন করে ফাটল দেখা দিয়েছে মসজিদের দেয়াল ও বিমে।
এ ব্যাপারেও কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই। এসব বিষয়ে কথা বলতে হবিগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম সাকিবুর রহমানের ব্যবহৃত সরকারি মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার কল করেও সাড়া মেলেনি। মসজিদের সমস্যার ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিন মিয়া বলেন, ফাটলের বিষয়ে জানার পর সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে। অন্য বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।
চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) : চুনারুঘাট মডেল মসজিদ -সংবাদ
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
দুই বছর পেরিয়ে গেলেও হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে সরবরাহ করা হয়নি আসবাব। এরই মধ্যে মসজিদ ভবনে দ্বিতীয় দফা ফাটল দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। মসজিদে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় আসবাব ও সামগ্রী কিনতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে ২০২২ সালে চিঠি দিয়েছিলেন প্রকল্প পরিচালক। প্রকল্প পরিচালক নজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দেশে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক তক কেন্দ্রের ব্যবহার সামগ্রীর (ক্রোকারিজ) তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় অথবা জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালকের সঙ্গে আলোচনা করে মালপত্র কেনার কাজ সম্পন্ন করার অনুরোধ করা হলো। ইসলামিক ফাউন্ডেশন হবিগঞ্জের উপপরিচালক ও ক্রয় কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, আসবাব কেনার কাজ সরকারি গণপূর্ত অধিদপ্তরের। তারা সেই উদ্যোগ নেয়নি। উল্টো নতুন করে ফাটল দেখা দিয়েছে মসজিদের দেয়াল ও বিমে।
এ ব্যাপারেও কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই। এসব বিষয়ে কথা বলতে হবিগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম সাকিবুর রহমানের ব্যবহৃত সরকারি মোবাইল ফোন নম্বরে একাধিকবার কল করেও সাড়া মেলেনি। মসজিদের সমস্যার ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিন মিয়া বলেন, ফাটলের বিষয়ে জানার পর সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে। অন্য বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।