ভাঙ্গুরা উপজেলার অষ্টমনিষা ইউনিয়ন এর ওএমএস এর ডিলার শিপেন শীলের কাছ থেকে ৩০ বস্তা ওএমএস এর চাল চাটমোহরে বিক্রি করতে নিয়ে এসে জনতার হাতে আটক হয় ভ্যানচালক। ঘটনাটি ঘটে ২১ এপ্রিল সোমবার দুপুর একটার দিকে।
ভ্যানচালক আব্দুর রাজ্জাক জানান, অষ্টমনিষা থেকে এই চাল তিনি নিয়ে চাটমোহর রেল বাজারে কুদ্দুস নামে এক মিল মালিকের কাছে যাচ্ছেন। যেখানে এই চালগুলো বিক্রি করা হয়েছে। তবে এগুলো সরকারি চাল কিনা তা তিনি বলতে পারেননি।
পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন নিজেকে অষ্টমনীষা ইউনিয়ন কৃষকদলের আহ্বায়ক পরিচয় দানকারী সেলিম রেজা, তিনি জানান বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে এই চাল তিনি ক্রয় করেছেন এবং চাটমোহরে বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে এসেছেন এই চাল। তবে কাদের কাছ থেকে এই ৩০ বস্তা চাল তিনি ক্রয় করেছেন তার কোন সদ উত্তর দিতে পারেননি। এক পর্যায়ে পাবনা, চাটমোহর ও ভাঙ্গুরার বিভিন্ন দলীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সংবাদকর্মীদের সাথে কথা বলিয়ে দেন আটককারিদের। তারা এই মালামাল ছেড়ে দেওয়ার জন্যও অনুরোধ করেন সাধারণ মানুষকে।
তবে সেখানে উপস্থিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ সংবাদ কর্মী ও সাধারণ মানুষ অনুরোধ উপেক্ষা করে জানায়, অপরাধ করলে তার বিচার পেতেই হবে। সরকারি চাল, যেটা গরিব মানুষের হক সেটা কেউ মেরে খেতে পারবে না।
বিষয়টি চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে অবহিত করলেন তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সরকারি চাল জব্দ করেন। কোন মালিক না পাওয়ায় এই ৯০০ কেজি চাল ৩০ হাজার টাকা মূল্যে নিলাম এর মাধ্যমে বিক্রয় করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুসা নাসের চৌধুরী জানান, ভ্যানচালক নির্দোষ হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ও এম এস এর চালের কোন মালিক না থাকায় চালগুলো ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে রাজস্ব হিসেবে জমা দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
ভাঙ্গুরা উপজেলার অষ্টমনিষা ইউনিয়ন এর ওএমএস এর ডিলার শিপেন শীলের কাছ থেকে ৩০ বস্তা ওএমএস এর চাল চাটমোহরে বিক্রি করতে নিয়ে এসে জনতার হাতে আটক হয় ভ্যানচালক। ঘটনাটি ঘটে ২১ এপ্রিল সোমবার দুপুর একটার দিকে।
ভ্যানচালক আব্দুর রাজ্জাক জানান, অষ্টমনিষা থেকে এই চাল তিনি নিয়ে চাটমোহর রেল বাজারে কুদ্দুস নামে এক মিল মালিকের কাছে যাচ্ছেন। যেখানে এই চালগুলো বিক্রি করা হয়েছে। তবে এগুলো সরকারি চাল কিনা তা তিনি বলতে পারেননি।
পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন নিজেকে অষ্টমনীষা ইউনিয়ন কৃষকদলের আহ্বায়ক পরিচয় দানকারী সেলিম রেজা, তিনি জানান বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে এই চাল তিনি ক্রয় করেছেন এবং চাটমোহরে বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে এসেছেন এই চাল। তবে কাদের কাছ থেকে এই ৩০ বস্তা চাল তিনি ক্রয় করেছেন তার কোন সদ উত্তর দিতে পারেননি। এক পর্যায়ে পাবনা, চাটমোহর ও ভাঙ্গুরার বিভিন্ন দলীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সংবাদকর্মীদের সাথে কথা বলিয়ে দেন আটককারিদের। তারা এই মালামাল ছেড়ে দেওয়ার জন্যও অনুরোধ করেন সাধারণ মানুষকে।
তবে সেখানে উপস্থিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ সংবাদ কর্মী ও সাধারণ মানুষ অনুরোধ উপেক্ষা করে জানায়, অপরাধ করলে তার বিচার পেতেই হবে। সরকারি চাল, যেটা গরিব মানুষের হক সেটা কেউ মেরে খেতে পারবে না।
বিষয়টি চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে অবহিত করলেন তিনি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সরকারি চাল জব্দ করেন। কোন মালিক না পাওয়ায় এই ৯০০ কেজি চাল ৩০ হাজার টাকা মূল্যে নিলাম এর মাধ্যমে বিক্রয় করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুসা নাসের চৌধুরী জানান, ভ্যানচালক নির্দোষ হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ও এম এস এর চালের কোন মালিক না থাকায় চালগুলো ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে রাজস্ব হিসেবে জমা দেওয়া হয়েছে।