কম সময়ে বেশি বৃদ্ধি ও মৃত্যুহার কম হওয়ায় সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া উপজেলায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বাউ হাঁস পালন। উল্লাপাড়ার চয়রা গ্রামে ইতোমধ্যে প্রায় অর্ধশতাধিক খামার গড়ে উঠেছে এবং রায়গঞ্জের বেশ কিছু গ্রামে বাউ হাঁসের খামার গড়ে তোলার প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গবেষকগণ দেশি ও বিদেশী জাতের হাঁসের সংকরায়নের মাধ্যমে নতুন একটি হাঁসের জাত উদ্ভাবন করেছেন। তুলনামূলক বেশি মাংস ও ডিম উৎপাদনের জন্য এই জাতের হাঁস উদ্ভাবন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামছুল আলম ভূঁইয়া, তিনি গবেষকদের প্রধানও বলে জানা যায়। নতুন এই জাত দেশের আবহাওয়া উপযোগী, মাংস ও ডিম উৎপাদনের জন্য পরিমাণে অধিক লাভজনক। যে হাঁসের নাম করণ করা হয়েছে বাউ সাদা-কালো হাঁস নামে।
চড়িয়া গ্রামের বাউ হাঁস খামারি ঝর্না খাতুন জানান, ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে প্রথম পর্যায়ে ৬০ টি হাঁস নিয়ে ছিলাম। এ হাঁস পালন করে ৩ মাসেই গড়ে আড়াই কেজির উপর ওজন হয়েছে এবং একটি হাঁসও মারা না যাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হয়েছি। ২য় পর্যায়ে শতাধিক হাঁস পালন করবেন বলেও জানান তিনি।
উপজেলা প্রানিসম্পদ অফিস মারফত জানা যায়, বাকৃবি কর্তৃক উদ্ভাবিত নতুন জাতের বাউ-ডাক। যা ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ বয়সে আড়াই থেকে ৩কেজি ওজন ও বছরে ২শত ২০ টি থেকে ২শত ৫০ টির অধিক ডিম দিয়ে থাকে।
খামারের বায়ো নিরাপত্তা, নিয়মিত টিকা প্রদানসহ কীভাবে পালন করে অধিক পরিমাণে লাভবান হওয়া যায় -সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ পায় খামারিরা। কম সময়ে বেশি বৃদ্ধি ও মৃত্যুহার কম হওয়ায় হাঁসটি ক্রমে ক্রমে প্রান্তিক খামারিদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে হয়ে উঠেছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. অমির হামজা বলেন, বাউ হাঁস একটি নতুন জাতের হাঁস যা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উদ্ভাবন, আবহাওয়ার খুবই উপযোগী। এ হাঁস লাভজনক ও স্বল্প সময়ে বেশি ডিম দেয়। মাংসও দ্রুত বৃদ্ধি পায় এ হাঁসের রোগ-বালাই নাই বললেই চলে।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
কম সময়ে বেশি বৃদ্ধি ও মৃত্যুহার কম হওয়ায় সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ ও উল্লাপাড়া উপজেলায় দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বাউ হাঁস পালন। উল্লাপাড়ার চয়রা গ্রামে ইতোমধ্যে প্রায় অর্ধশতাধিক খামার গড়ে উঠেছে এবং রায়গঞ্জের বেশ কিছু গ্রামে বাউ হাঁসের খামার গড়ে তোলার প্রস্তুতি চলছে।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) গবেষকগণ দেশি ও বিদেশী জাতের হাঁসের সংকরায়নের মাধ্যমে নতুন একটি হাঁসের জাত উদ্ভাবন করেছেন। তুলনামূলক বেশি মাংস ও ডিম উৎপাদনের জন্য এই জাতের হাঁস উদ্ভাবন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামছুল আলম ভূঁইয়া, তিনি গবেষকদের প্রধানও বলে জানা যায়। নতুন এই জাত দেশের আবহাওয়া উপযোগী, মাংস ও ডিম উৎপাদনের জন্য পরিমাণে অধিক লাভজনক। যে হাঁসের নাম করণ করা হয়েছে বাউ সাদা-কালো হাঁস নামে।
চড়িয়া গ্রামের বাউ হাঁস খামারি ঝর্না খাতুন জানান, ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে প্রথম পর্যায়ে ৬০ টি হাঁস নিয়ে ছিলাম। এ হাঁস পালন করে ৩ মাসেই গড়ে আড়াই কেজির উপর ওজন হয়েছে এবং একটি হাঁসও মারা না যাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হয়েছি। ২য় পর্যায়ে শতাধিক হাঁস পালন করবেন বলেও জানান তিনি।
উপজেলা প্রানিসম্পদ অফিস মারফত জানা যায়, বাকৃবি কর্তৃক উদ্ভাবিত নতুন জাতের বাউ-ডাক। যা ১১ থেকে ১২ সপ্তাহ বয়সে আড়াই থেকে ৩কেজি ওজন ও বছরে ২শত ২০ টি থেকে ২শত ৫০ টির অধিক ডিম দিয়ে থাকে।
খামারের বায়ো নিরাপত্তা, নিয়মিত টিকা প্রদানসহ কীভাবে পালন করে অধিক পরিমাণে লাভবান হওয়া যায় -সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ পায় খামারিরা। কম সময়ে বেশি বৃদ্ধি ও মৃত্যুহার কম হওয়ায় হাঁসটি ক্রমে ক্রমে প্রান্তিক খামারিদের মাঝে জনপ্রিয় হয়ে হয়ে উঠেছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. অমির হামজা বলেন, বাউ হাঁস একটি নতুন জাতের হাঁস যা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উদ্ভাবন, আবহাওয়ার খুবই উপযোগী। এ হাঁস লাভজনক ও স্বল্প সময়ে বেশি ডিম দেয়। মাংসও দ্রুত বৃদ্ধি পায় এ হাঁসের রোগ-বালাই নাই বললেই চলে।