মুন্সীগঞ্জ শহরের পৌরসভার খালইষ্ট এলাকায় জুসের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়ে অচেতন করে ঘরে থাকা মূল্যবান স্বর্ণালংকার ও টাকা লুটের মামরায় ৩ আসামিকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
গত সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মুন্সিগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গাজী দেলোয়ার হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার মধ্যম কলাকোফা গ্রামের লিটন মিয়ার ছেলে রিয়াজউদ্দিন সুমন (২৫), মৃত তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে লিটন মিয়া (৪৫) ও লিটন মিয়ার ছেলে বিরাজুল ইসলাম (২৮)।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
মুন্সীগঞ্জ শহরের পৌরসভার খালইষ্ট এলাকায় জুসের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়ে অচেতন করে ঘরে থাকা মূল্যবান স্বর্ণালংকার ও টাকা লুটের মামরায় ৩ আসামিকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
গত সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মুন্সিগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গাজী দেলোয়ার হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ভোলা জেলার দৌলতখান উপজেলার মধ্যম কলাকোফা গ্রামের লিটন মিয়ার ছেলে রিয়াজউদ্দিন সুমন (২৫), মৃত তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে লিটন মিয়া (৪৫) ও লিটন মিয়ার ছেলে বিরাজুল ইসলাম (২৮)।